জানুয়ারী ১৪, ২০১৯
শিক্ষকদের ঘাটতি কমাতে ইন্টার্নশিপের প্রস্তাব মুখ্যমন্ত্রীর

আজ নবান্ন সভাঘরে শিক্ষাক্ষেত্রে পর্যালোচনা বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই বৈঠকে ৩০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের পর শিক্ষকদের ঘাটতি প্রসঙ্গে দুটি প্রস্তাব দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, যেহেতু প্রাথমিক শিক্ষক প্রচুর আছে, পঞ্চম শ্রেণীকে যদি প্রাথমিকের মধ্যে নিয়ে আসা যায়, শিক্ষকের অভাব কিছুটা মিটবে।
দুই, তিনি আরও বলেন, কিছু অঞ্চল আছে – যেমন সুন্দরবন এলাকা, ঝাড়গ্রাম এলাকা, পশ্চিম মেদিনীপুরের কিছু অঞ্চল, ডুয়ার্স অঞ্চল – যেখানে শিক্ষক কম। এই সব জায়গায় কলেজ থেকে পাস করার পর, উত্তীর্ণদের যদি দু’বছর করে ইন্টার্ন হিসেবে কাজে লাগানো হয়, তাহলে তারা একটা করে শংসাপত্র পাবে। তাদের কাজ ভালো হলে, রিভিউয়ের মাধ্যমে তারা শিক্ষক নিয়োগে কিছুটা অগ্রাধিকার পাবে। এর ফলে আমাদের শিক্ষকের সমস্যা মিটবে।
প্রাথমিক শিক্ষার জন্য যোগ্যতা হবে স্নাতক, মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রে যোগ্যতা অনার্স সহ স্নাতক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী। আর, প্রাথমিক স্তরে পড়ালে ২ হাজার টাকা ও মাধ্যমিক স্তরে পড়ালে আড়াই হাজার করে দেওয়া হবে।