April 9, 2014
WB Govt to help new startups set up business in the State

The West Bengal Government is renewing the stress on its own Venture Capital Fund to aid new businesses to grow in the State. A new business house may be funded with is Rs 3.5 crore initially. A six-member committee has been set up to renew the process under the state IT Department. Members will consist of officials from IIT, IIM and state IT Dept. among others.
The fund was conceptualized keeping in mind the brilliant minds of the state who wish to start up new businesses, mainly in the IT sector among others. This Fund may be utilized by young entrepreneurs; the Government believes any startup has the capability to become a runaway success like Facebook or Twitter. If a company utilises the basic grant, it will be eligible for a fund to the tune of Rs 20 crore.
—
কোষাগারে টানাটানির এই বাজারেও রাজ্যের নিজস্ব উদ্যোগ পুঁজি তহবিলের (ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড) হাতে রয়েছে সাড়ে তিন কোটি টাকা। যাতে তা ব্যবহার করে নতুন ব্যবসা তৈরির পা বাড়াতে পারে কোনও `স্টার্ট আপ` সংস্থা। এ বার সক্রিয় হচ্ছে তথ্যপ্রযুক্তি দফতর। তৈরি হচ্ছে ছয় সদস্যের নতুন কমিটি। সেখানে তথ্যপ্রযুক্তি সচিব এবং আইআইটি–আইআইএমের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের লোকেদের পাশাপাশি থাকবেন তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের প্রতিনিধিরাও। কমিটি তৈরি হলে, পুঁজি ঢালার প্রক্রিয়াও ত্বরান্বিত হবে।
ভাড়া করা গ্যারাজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের `হস্টেল রুম`। মার্কিন মুলুক–সহ উন্নত দুনিয়ায় বেশির ভাগ প্রথম সারির তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাই উঠে এসেছে এমন `আঁতুড়ঘর` থেকে। গুগ্ল কিংবা ফেসবুকের মতো শাণিত মেধা আর উদ্ভাবনী পরিকল্পনার ফসলকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থেকে খুঁজে নিয়ে তাতে বিনিয়োগ করেছে বিভিন্ন উদ্যোগ পুঁজি সংস্থা। কোনও ব্যবসা শুরুর সময় তার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা বিচার করে একেবারে গোড়াতেই সেখানে টাকা ঢালে যারা। যাতে পরে সেই ব্যবসা বড় হলে, সেখানে নিজেদের অংশীদারি বেচে মুনাফা করা সম্ভব হয়।
তহবিলের পরিমাণ এখন ২০ কোটিতে। অর্থাৎ, টাকা খরচ করতে পারলে ২০ কোটি টাকা পর্যন্ত সেখানে জোগাবে রাজ্য। এই ফান্ডের জন্য কমিটি ঢেলে সাজছে রাজ্য।
রাজ্য মনে করেছিল, এখানে ক্ষুরধার মেধা ও বাজার ধরার উপযুক্ত ব্যবসায়িক পরিকল্পনা রয়েছে। অভাব মূলধনের। আর পুঁজি জোগানোর সেই তাগিদ থেকেই এই ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ড তৈরি করেছিল তারা।
আগে সরকারি তহবিল থেকে টাকা পেতে বহু সময় নষ্ট হত। এ ধরনের প্রযুক্তি–নির্ভর ব্যবসায় যা বরদাস্ত করা শক্ত। রাজ্যের দাবি, নতুন এই স্ক্রিনিং কমিটি এক বার তৈরি হয়ে গেলে সেই সমস্যা মিটবে।