ডিসেম্বর ৩, ২০১৯
শীতকালীন অধিবেশনের ১২তম দিন - তৃণমূলের দাপট অব্যহত সংসদে

লোকসভা
কেন্দ্রীয় সরকারের ‘এক দেশ, এক রেশন কার্ড’ প্রস্তাবের তীব্র সমালোচনা করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন এর ফলে রাজ্যগুলির অধিকার খবর হবে। জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা আইনের আওতায়, রাজ্যগুলির অধিকার আছে ‘সাবর্ডিনেট লেজিসলেশন’ প্রণয়ন করার।
ভারতের মত গরীব দেশে বহুল ব্যবহৃত পেসমেকার ও হাঁটু প্রতিস্থাপন আরও সস্তা করার বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকার কি পদক্ষেপ নেবে জানতে চান মহুয়া মৈত্র।
৩৩ শতাংশ প্রতিবন্ধী মানুষের বয়স ১০ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। এই বয়সের প্রতিবন্ধী মানুষের কর্মসংস্থানের ওপর সমান অধিকারের দাবী জানান মিমি চক্রবর্তী।
শস্য, ধান ইত্যাদি সরবরাহের লক্ষ্যে শত ভাগ পাটের ব্যাগ ব্যবহার করার জন্য অর্থনীতি বিষয়ক ক্যাবিনেট কমিটি সিদ্ধান্ত নেয়। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় লোকসভায় বলেন যে যে খাদ্য মন্ত্রকের সাম্প্রতিক নির্দেশিকা এই সিদ্ধান্তের পরিপন্থী, এবং এর ফলে পাটশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এসইসি পোর্টাল আবারও খুলে দেওয়ার আবেদন জানান শতাব্দী রায়। এর ফলে যোগ্য দরিদ্র পরিবারগুলি সরকারি সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও দিল্লিতে এখনও দিল্লীতে ভিআইপি সংস্কৃতি চালানো চলছে। এই ধরনের অনোনুমোদিত সংস্কৃতি কঠোর ভাবে বন্ধ করার জন্য আবেদন জানান মহুয়া মৈত্র।
রাজ্যসভা
কিংবদন্তি শিল্পী নন্দলাল বোস এর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে দোলা সেন সংসদে নন্দলাল বোসের একটি মূর্তি স্থাপনের দাবি জানান
আহমেদ হাসান কাশ্মীরে বাঙালি শ্রমিক হত্যার বিষয়টি উত্থাপন করে বলেন এই শোকের সময় শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলির পাশে দাঁড়ায়নি কেন্দ্রীয় সরকার
এইডস নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় সরকারকে আরও সচেষ্ট হওয়ার পরামর্শ দেন মানস ভূঁইয়া। বাবা-মার কাছ থেকে সন্তানের এইডস সংক্রমণ রোধে বাংলার সাফল্যের কথাও তিনি উল্লেখ করেন
প্রধানমন্ত্রী কিষাণ প্রকল্পের রেজিস্ট্রেশনের কাজ ধীরগতিতে হওয়ার ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন কৃষকরা। তাই কেন্দ্রীয় সরকারকে এই কাজটি আরও দ্রুত সম্পন্ন করার অনুরোধ জানান সুখেন্দু শেখর রায়
বেলুড়ে যোগ ন্যাচারোপ্যাথি সংক্রান্ত একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপনের জন্য বাংলার সরকার কেন্দ্রের কাছে ৬৭ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেছিল। কিন্তু, কেন্দ্র মাত্র ৯ কোটি টাকার অনুমোদন দেয়। কেন্দ্র বাকি অর্থেরও অনুমোদন দিক তাড়াতাড়ি, দাবি জানান ডাঃ শান্তনু সেন
ব্যাঙ্ক সংযুক্তিকরণের ইস্যুতে কেন্দ্রকে বিঁধলেন মনীশ গুপ্ত এবং মানস ভূঁইয়া। একদিকে যেমন মনীশ গুপ্ত এই সিদ্ধান্তের ফলে চাকরি হ্রাসের কথা তুলে ধরেন, মানসবাবু বলেন এই সংযুক্তিকরণের মাধ্যমে বাংলাকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।