ডিসেম্বর ১৬, ২০১৮
উন্নয়ন: পঞ্চায়েত মানুষের মত নেবে

গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় আরও উন্নয়ন কীভাবে করা যায়, সে বিষয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিকে৷ কোথায় আরও রাস্তা, পানীয় জল, আলোর প্রয়োজন তা জানতে মানুষের মতামত নেওয়া হবে৷ ১৫ই ফেব্রুয়ারির মধ্যে এই রিপোর্ট পঞ্চায়েত দপ্তরে জমা দিতে বলা হয়েছে৷
পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়ে বোর্ডও গঠন শেষ৷ ৩ হাজার ২০৭টি গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে৷ এই গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি মানুষের সঙ্গে কথা বলে উন্নয়নমূলক কাজের খসড়া তৈরী করবে৷ এই খসড়ার রিপোর্ট পাওয়ার পর পঞ্চায়েত দপ্তর মানুষের চাহিদা অনুযায়ী বাকি কাজ সেরে ফেলবে।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে মন্ত্রীরা পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রেখেছেন। রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ হয়েছে৷ পানীয় জলের ব্যবস্থা হয়েছে৷ যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটেছে। ২ টাকা কিলো করে চাল দেওয়া হচ্ছে৷ কন্যাশ্রী, সবুজসাথী, স্বাস্থ্যবীমা প্রকল্প, রূপশ্রী মানুষের মনে দাগ কেটেছে৷ বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে৷ বিনামূল্যে ওষুধের ব্যবস্থাও করা হয়েছে৷ মাল্টিসুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল তৈরী হয়েছে৷ অভাবী পরিবারের মেয়েদের বিয়ের জন্য অর্থের ব্যবস্থা করা হয়েছে৷
গ্রামবাংলায় এখন আর মাটির রাস্তা প্রায় নেই বললেই চলে৷ মূল সড়কের সঙ্গে গ্রামীণ পথের মেলবন্ধন ঘটানো হয়েছে৷ বনসৃজনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে৷ জলাশয় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার কথা মুখ্যমন্ত্রী বার বার প্রচার করেন৷ জলপথ পরিবহণে জোর দেওয়া হয়েছে৷ প্রচুর বাসও শহর ও শহরতলিতে নেমেছে৷ জঙ্গলমহল থেকে শুরু করে দার্জিলিং পর্যন্ত, দীঘা থেকে সাগর পর্যন্ত রূপসী আরও রূপসী হয়ে উঠেছে৷
সৌজন্যেঃ আজকাল