সাম্প্রতিক খবর

ডিসেম্বর ২৮, ২০১৮

হস্তশিল্পীদের জন্য নকশা কেন্দ্র হবে

হস্তশিল্পীদের জন্য নকশা কেন্দ্র হবে

হস্তশিল্পে নতুন ধরণের নকশা আনতে সফটওয়্যার ব্যবহার করা হবে। তৈরী হবে বিশেষ ডিজাইন সেন্টার। সফটওয়্যারে নকশা তৈরী করা হবে। টেন্ডার ডেকে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংগঠনের সঙ্গে কাজ করা হবে। এর জন্য আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংগঠনের সঙ্গে গাঁটছাড়া বাঁধতে পারে রাজ্য সরকার।

ইকো পার্কে রাজ্যের ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোগ এবং বস্ত্র দপ্তর আয়োজিত হস্তশিল্প মেলা ২০১৮-র উদ্বোধনে এসে একথা বলেন অর্থ, শিল্প ও বাণিজ্য এবং তথ্য প্রযুক্তি দপ্তরের মন্ত্রী ডঃ অমিত মিত্র। তিনি বলেন, ‘চাহিদা অনুযায়ী নতুন ধরণের নকশা দিয়ে হস্তশিল্পীদের সাহায্য করা হবে। গত বছর ২৪ কোটি টাকার জিনিস বিক্রী হয়েছিল হস্তশিল্প মেলায়। এ বছর ৩০ কোটি হবে বলে আশা।’

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ইউনেসকোর রুরাল ক্র্যাফট হাবের সঙ্গে রাজ্য কাজ করছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আগেই বলেছিলেন আর্টিজান ক্রেডিট কার্ডের কথা। ১লক্ষ ২হাজার কার্ডে রাজ্য দিয়েছে ৪০৬কোটি টাকা, ব্যাঙ্ক দিয়েছে ৩৪ কোটি টাকা।’

উল্লেখ্য, ৩ হাজার ১৮৭ জন প্রবীন শিল্পী প্রত্যেক মাসে ১০০০ টাকা পেনশন পাচ্ছেন। মন্ত্রী জানান, এখন ৬ লক্ষ বর্গফুট এলাকা নিয়ে মেলা হচ্ছে, যা আগের তুলনায় অনেক বেশী। জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন প্রোডাক্ট নিয়ে ৫৭৫ জন শিল্পী রয়েছেন। হস্তশিল্পীদের জিনিসপত্র নিয়ে আসার সব খরচই দপ্তর দিচ্ছে। থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। রাজ্য ৬২টি ষ্টেট ফেয়ার, ১০টা ন্যাশনাল ফেয়ার এবং কিছু আন্তঃরাষ্ট্রীয় মেলাতেও যোগ দিয়েছে।

সৌজন্যেঃ আজকাল