সাম্প্রতিক খবর

মে ২, ২০১৯

হাওড়া জেলার উন্নয়ন এক নজরে:

হাওড়া জেলার উন্নয়ন এক নজরে:

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকার হাওড়া জেলার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছে।

দেখে নেওয়া যাক এক নজরে:

স্বাস্থ্যঃ একটি মাল্টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল, সাতটি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, ১৩টি ন্যায্য মূল্যের রোগ নির্ণয় কেন্দ্র, নটি এসএনএসইউ, দুটি এসএনসিইউ, তিনটি সিসিইউ, তিনটি এইচডিইউ, উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে একটি মাদার অ্যান্ড চাইল্ড হাব, আমতা গ্রামীণ হাসপাতালের নতুন বিল্ডিং, বেলুড় স্টেট গেনারেল হাসপাতালে ওপিডি। বেলুড়ে যোগা এবং নেচারোপ্যাথি কলেজ তৈরী হচ্ছে।

স্কুল শিক্ষাঃ সাড়ে সাত বছরে ১৬৪টি স্কুল তৈরী হয়েছে, ১০৩টি স্কুলকে উন্নীত করা হয়েছে।

বৃত্তিঃ সাড়ে সাত বছরে ২.২৩ লক্ষ মেয়েকে কন্যাশ্রী এবং ১.৯৩ লক্ষ পড়ুয়াকে শিক্ষাশ্রী দেওয়া হয়েছে।

উচ্চ শিক্ষাঃ তিনটি আইটিআই, দুটি পলিটেকনিক তৈরী করা হচ্ছে। আরুপাড়ায় রাজ্যের প্রথম হিন্দী বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী করা হচ্ছে।

পানীয় জলঃ জার্মানির সহযোগিতায় ৩৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিশুদ্ধ পানীয় জলের প্রকল্প শুরু হয়েছে।

কিষাণ মান্ডিঃ পাঁচটি কিষাণ মান্ডি তৈরী করা হয়েছে।

১০০ দিনের কাজঃ ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষের মধ্যে এই জেলায় ৩.০৬ কোটি কর্মদিবস তৈরী হয়েছে।

আবাসনঃ ১.২৫ লক্ষ মানুষ আবাসন প্রকল্পে উপকৃত।

মিশন নির্মল বাংলাঃ এই জেলাও নির্মল জেলা হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।

শিল্পঃ রাজ্যের প্রথম এক জানলা বন্দোবস্ত শিল্পের জমির মিউটেশন এবং কনভার্সান নিয়েতিনটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটছটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক৩৭টি এমএসএমই ক্লাস্টারডোমজুরে আইটি পার্ক। এই জেলার এমএসএমই ক্ষেত্রে ১৬০০০ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়া হয়েছে।

রাস্তা ও সেতুঃ প্রায় ১৩৯০ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ/সারাই/চওড়া করা হয়েছে, একটি উড়ালপুল ও দুটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।

পর্যটনঃ গড়চুমুক ও তার আশপাশে পর্যটন প্রকল্প, উদয়নারায়নপুরে গড় ভবানীপুরের রানী ভবশঙ্করী স্মৃতিসৌধকে কেন্দ্র করে ট্যুরিজম সার্কিট, বাগনানে সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থানকে কেন্দ্র করে ট্যুরিজম সার্কিট।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের ৫.৮ লক্ষ শ্রমিককে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে।

কর্মতীর্থঃ ১০টি কর্মতীর্থ আছে এই জেলায়।

খেলাধুলাঃ ৯১টি মাল্টি জিম, ২৩টি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তৈরী হয়েছে।