সাম্প্রতিক খবর

মে ১৪, ২০১৯

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ব্যাপক উন্নয়ন

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ব্যাপক উন্নয়ন

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকারের আমলে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় হয়েছে অভূতপূর্ব উন্নয়ন।

দেখে নেওয়া যাক এক ঝলকে:

স্বাস্থ্যঃ ডায়মন্ড হারবারকে স্বাস্থ্য জেলা ঘোষিত করা হয়েছে, পাঁচটি মাল্টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল, ১০টি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, ১০টি ন্যায্য মূল্যের রোগ নির্ণয় কেন্দ্র, ২৯টি এসএনএসইউ, চারটি এসএনসিইউ, সাতটি সিসিইউ, সাতটি এইচডিইউ, ডায়মন্ড হারবারে একটি মাদার অ্যান্ড চাইল্ড হাব, একটি মেডিক্যাল কলেজ তৈরী হচ্ছে, ৯৮ শতাংশ শিশুর টীকাকরণ সম্পন্ন, সমস্তও প্রসবের ৯৯% প্রাতিষ্ঠানিক প্রসব।

স্কুল শিক্ষাঃ গত সাড়ে সাত বছরে ৪৭০টি স্কুল তৈরী করা হয়েছে, ২৪৭টি স্কুলকে উন্নত করা হয়েছে, চারটি মডেল স্কুল তৈরী করা হয়েছে।

বৃত্তিঃ সাড়ে সাত বছরে ৫.৬২ লক্ষ মেয়ে কন্যাশ্রী পেয়েছে, শিক্ষাশ্রী পেয়েছে ৬.৭৪ লক্ষ পড়ুয়া।

উচ্চ শিক্ষাঃ দুটি বিশ্ববিদ্যালয় (ডায়মন্ড হারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় এবং নেওটিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (বেসরকারি)), দুটি সরকারি ডিগ্রী কলেজ, ১৩টি আইটিআই, তিনটি পলিটেকনিক কলেজ।

কিষাণ মান্ডিঃ আটটি কিষাণ মান্ডি তৈরী হয়েছে এই জেলায়।

১০০ দিনের কাজঃ ২০১৩-১৪ অর্থ বর্ষ থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষের মধ্যে তৈরী হয়েছে ১২.০১ কোটি শ্রম দিবস তৈরী হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে ১০০ দিনের কাজে সেরা গ্রাম পঞ্চায়েত হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে কোতলপুর ব্লকের লিগো গ্রাম পঞ্চায়েত।

আবাসনঃ ৪.৩ লক্ষ মানুষ আবাসন প্রকল্পে উপকৃত হয়েছে।

মিশন নির্মল বাংলাঃ এই জেলা নির্মল জেলা হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।

শিল্পঃ পাঁচটি ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, ১৬টি এমএসএমই পার্ক, বানতোলা চর্ম নগরী, ভোর সাগর বন্দর তৈরী হচ্ছে। এই জেলার ক্ষুদ্র শিল্পে ব্যাঙ্ক ঋণ এসেছে ৮৭০০ কোটি টাকা।

সড়ক ও সেতুঃ ২৫০০ কিলোমিটারের বেশী রাস্তা নির্মাণ/সারাই/চওড়া করা হয়েছে, পাঁচটি সেতু ও দুটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে। আরও একটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।

পর্যটনঃ সুন্দরবনে নেতিধোপানি ওয়াচটাওয়ার, কলকাতা-গঙ্গাসাগর হেলিকপ্টার পরিষেবা, কাকদ্বীপের লট ৮-এ স্থায়ী জেটি, মুড়িগঙ্গা নদীর পাড়ের সংস্কার, কপিল মুনির আশ্রমের সংস্কার, ১টি অতিথিশালা ও ২০টি ট্যুরিস্ট কটেজ তৈরী হয়েছে, সমুদ্র পাড়ে আলোকসজ্জা, সাগরদ্বীপের সৌন্দর্য্যায়ন, গঙ্গাসাগর টুরিস্ট লজের (আগের নাম ল্যারিকা) সংস্কার, বকখালি ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র, ঝোরখালিতে ঝোর নামক ইকো ট্যুরিজম প্রকল্প, দুটি সৈকত ঢেউ সাগর, রূপ সাগর, সুন্দরবন ওয়াইল্ড লাইফ পার্ক ভাঘরা সুন্দরী তৈরী করা হয়েছে।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের ৮.৮২ লক্ষ শ্রমিককে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে।

কর্মতীর্থঃ ৫০টি কর্মতীর্থ তৈরী করা হয়েছে।

খেলাধুলাঃ ৫২৮টি মাল্টি জিম, ৬৮টি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তৈরী হয়েছে।