সাম্প্রতিক খবর

মে ৩, ২০১৯

হুগলী জেলায় উন্নয়নের জোয়ার

হুগলী জেলায় উন্নয়নের জোয়ার

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকার হুগলী জেলার উন্নয়নে অনেক কাজ করেছে। যার ফলে এই জেলা হয়ে উঠেছে উন্নততম জেলাগুলির একটি।

দেখে নেওয়া যাক এক নজরে:

স্বাস্থ্যঃ আরামবাগ ও শ্রীরামপুরে দুটি মাল্টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল, ছটি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, হুগলী জেলা সদর হাসপাতাল ও আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে সিটি স্ক্যান ও এক্সরে সুবিধা, সিঙ্গুরে ট্রমা কেয়ার সেন্টার, ১৭টি এসএনএসইউ, তিনটি এসএনসিইউ, দুটি সিসিইউ, দুটি এইচডিইউ, হুগলী শহরে পাঁচটি আর্বান প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র, দুটি গ্রামীণ হাসপাতাল, হুগলী জেলা সদর হাসপাতালে রক্ত পৃথকীকরণ কেন্দ্র, আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ও পান্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিউট্রিশন রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার, ছটি গ্রামীণ হাসপাতালে ব্লাড ব্যাঙ্ক।

স্কুল শিক্ষাঃ ২৬১টি স্কুল তৈরী করা হয়েছে, ১৯৯টি স্কুলকে উন্নীত করা হয়েছে।

বৃত্তিঃ গত সাড়ে ৭ বছরে ৩.৯৭ লক্ষ মেয়েকে কন্যাশ্রী দেওয়া হয়েছে, শিক্ষাশ্রী পেয়েছে ৪.৫৯ লক্ষ পড়ুয়া।

উচ্চ শিক্ষাঃ একটি সরকারি ডিগ্রী কলেজ, তিনটি আইটিআই, একটি পলিটেকনিক, তারকেশ্বরে রানী রাশমণি গ্রীণ বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী হচ্ছে।

কৃষিঃ ১.২ লক্ষ কৃষকের সুবিধার্থে ১২৬টি কাস্টম হায়ারিং সেন্টার তৈরী হয়েছে।

কিষাণ মান্ডিঃ ১১টি কিষাণ মান্ডি তৈরী হয়েছে।

১০০ দিনের কাজঃ ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষের মধ্যে ১৩.৬৪ কোটি কর্মদিবস তৈরী হয়েছে।

আবাসনঃ ১.৮১ লক্ষ মানুষ সরকারি আবাসন প্রকল্পে উপকৃত হয়েছে।

মিশন নির্মল বাংলাঃ হুগলী জেলা নির্মল জেলা হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।

শিল্পঃ চন্দননগরে আলো হাব ও শ্রীরামপুরে সিল্ক হাব তৈরী হচ্ছে, ২১টি এমএসএমই ক্লাস্টার। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এই জেলায় ৫৯৬০ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়া হয়েছে।

রাস্তা ও সেতুঃ ১০৬০ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ/মেরামত/চওড়া করা হয়েছে, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে তিনটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।

পর্যটনঃ রামকৃষ্ণ মঠে ডাইনিং হল, হাসেস্বরী মন্দির ও গাজী জফর খান দরগার সংস্কার করা হয়েছে। আটপুরে ট্যুরিস্ট লজ, ফুরফুরা শরীফে মুসাফির ফানাট, সবুজদ্বীপ ও বলাগড়ে ইকো ট্যুরিজম প্রকল্প, চন্দননগর স্ত্র্যান্ডের সৌন্দর্য্যায়ন, রাজা রামমোহন রায়ের জন্মস্থানের সংস্কার, বাগদাঙ্গা-চীনামোড়ে ও সিঙ্গুরে নতুন পর্যটন কেন্দ্র, জগন্নাথ মন্দির, জগন্নাথ ঘাট, রাধাবল্লভ মন্দির সংস্কার, মাহেশের মাসির বাড়ির সংস্কারের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের ৫.০৯ লক্ষ শ্রমিককে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে।

কর্মতীর্থঃ সাতটি কর্মতীর্থ খোলা হয়েছে এই জেলায়।

খেলাধুলাঃ ৬০টি মাল্টি জিম, ১৬টি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম এবং তিনটি খেলার মাঠ তৈরী হয়েছে।