সাম্প্রতিক খবর

মে ৭, ২০১৯

ঝাড়গ্রাম জেলায় উন্নয়নের জোয়ার

ঝাড়গ্রাম জেলায় উন্নয়নের জোয়ার

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত রাজ্য সরকারের আমলে ঝাড়গ্রাম জেলায় অনেক উন্নয়ন হয়েছে। জঙ্গলমহলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শান্তি, যার ফলে বেড়েছে পর্যটন।

ঝাড়গ্রাম জেলায় উন্নয়ন এক নজরেঃ

স্বাস্থ্যঃ তিনটি মাল্টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল, একটি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, ঝাড়গ্রাম হাসপাতালে পিপিপি মডেলে সিটি স্ক্যান ও ডায়ালিসিস পরিষেবা শুরু হয়েছে, আটটি এসএনএসইউ, একটি এসএনসিইউ, একটি সিসিইউ, একটি এইচডিইউ, তিনটি ব্লাড ব্যাঙ্ক তৈরী করেছে।

স্কুল শিক্ষাঃ দুটি মডেল স্কুল তৈরী হয়েছে।

বৃত্তিঃ সাড়ে সাত বছরে ১৪.৬ হাজার মেয়ে কন্যাশ্রী পেয়েছে, শিক্ষাশ্রী পেয়েছে ৪৫ হাজার পড়ুয়া।

উচ্চ শিক্ষাঃ ঝাড়গ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী হচ্ছে, আটটি সরকারি ডিগ্রী কলেজ, তিনটি আইটিআই, একটি পলিটেকনিক কলেজ।

কিষাণ মান্ডিঃ চারটি কিষাণ মান্ডি আছে এই রাজ্যে।

১০০ দিনের কাজঃ ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষের মধ্যে ১.১৫ কোটি কর্মদিবস তৈরী হয়েছে।

আবাসনঃ ৪৯.৫ হাজার মানুষ আবাসন প্রকল্পে উপকৃত।  

শিল্পঃ চারটি এমএসএমই ক্লাস্টার করা হয়েছে।

জঙ্গলমহলঃ ৩৩ হাজারের বেশী যুবকে পুলিশে চাকরি দেওয়া হয়েছে। জঙ্গলমহল অ্যাকশন প্ল্যান প্রকল্পে ১২১৯টি উন্নয়নশীল প্রকল্প যেমন আঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র, পানীয় জলের প্রকল্প, সেচ প্রকল্প, স্কুলে ক্লাসরুম, রাস্তা, কমিউনিটি হল, বাজার, বিভিন্ন উপজীবিকা মূলক প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে ৯৮.৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে।

সড়ক ও সেতুঃ ১৬০০ কিলোমিটারের বেশী রাস্তা নির্মাণ/সারাই/চওড়া করা হয়েছে, দুটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে।

পর্যটনঃ ঝাড়গ্রাম রাজবাড়ির সংস্কার এবং পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তরিত করা, ঝাড়গ্রাম ট্রাইবাল ইন্টারপ্রিটেশন সেন্টার, হাতিবাড়ি ইকো ট্যুরিজম কেন্দ্র, চিল্কিগড়ে কনকদুর্গা মন্দিরের প্রথম দফার, গোপীবল্লভপুরে রামেশ্বর মন্দিরের সংস্কার, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরে পর্যটন সার্কিট তৈরী করা হচ্ছে।  

সংস্কৃতিঃ সাঁওতালি আকাদেমি, কুরুক উন্নয়ন পর্ষদ, কুরুক ও কুরমি ভাষাকে সরকারি ভাষার স্বীকৃতি।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের ৬৫ হাজার শ্রমিককে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে।

কর্মতীর্থ: এই জেলায় আটটি কর্মতীর্থ আছে।

খেলাধুলাঃ ৩৭টি মাল্টি জিম, পাঁচটি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম, ঝাড়গ্রাম স্পোর্টস আকাদেমি, ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামের সংস্কার, সুন্দরবন কাপ আয়োজন করা হয়।