এপ্রিল ৯, ২০১৯
আলিপুরদুয়ার জেলার উন্নয়ন- এক নজরে

রাজ্যে অন্যান্য জেলার সাথে তাল মিলিয়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে আলিপুরদুয়ার জেলায়। দেখে নিন এক নজরে:
নতুন জেলাঃ আলিপুরদুয়ার মহকুমাকে ২০১৪ সালের ২৫শে জুন রাজ্যের ২০তম জেলা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
ডুয়ার্সকন্যাঃ জেলার নতুন প্রশাসনিক ভবন ‘ডুয়ার্সকন্যা’ তৈরী হয়েছে আলিপুরদুয়ারে। এখন এটি জাতীয় মডেল। এটি দেশের প্রথম প্রশাসনিক ভবন যেখানে এক ছাতার তলায় সমস্ত দপ্তর আছে।
হাসপাতালঃ মাল্টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল, দুটি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, তিনটি ন্যায্য মূল্যের রোগ নির্ণয় কেন্দ্র, সাতটি এসএনএসইউ, দুটি এসএনসিইউ স্থাপিত হয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসা বিনামূল্যে।
স্কুলঃ ২৮টি স্কুলকে উন্নীত করা হয়েছে। দুটি মডেল স্কুল তৈরী হয়েছে।
বৃত্তি: সাড়ে সাত বছরে ৭৫,০০০ মেয়েরা কন্যাশ্রী পেয়েছে। ২.৫৬ লক্ষ পড়ুয়া শিক্ষাশ্রী পেয়েছে।
উচ্চ শিক্ষাঃ দুটি ডিগ্রী কলেজ, দুটি আইটিআই, ১টি পিটিটিআই কলেজ তৈরী করা হয়েছে। আলিপুরদুয়ার বিশ্ববিদ্যালয়, একটি সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, একটি পলিটেকনিক কলেজ তৈরী হচ্ছে।
কিষাণ মান্ডিঃ ছটি কিষাণ মান্ডি তৈরী করা হয়েছে।
গ্রামীণ আবাসনঃ ২৭৫০২ জন মানুষের উপকার পেয়েছে।
চা বাগানঃ ২টাকা কিলো দরে ৩৫ কিলো চাল ও গম দেওয়া হয় চা বাগানের শ্রমিকদের। ৪৪টি ন্যায্য মূল্যের দোকান চালু হয়েছে। তিনটি চা বাগানে পানীয় জলের প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন। চা বাগানগুলিতে ২৫টি আঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
শিল্প: চারটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্লাস্টার, ১টী গ্রামীণ হাট তৈরী হয়েছে। ৪০০ কোটি টাকার বেশী ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়া হয়েছে।
সড়ক ও সেতুঃ ১৩০০ কিলোমিটারের বেশী রাস্তা তৈরী/মেরামত/চওড়া করা হয়েছে। বাসরা এবং বালা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।
ডুয়ার্সে মেগা পর্যটন প্রকল্পঃ জলদাপাড়া ট্যুরিস্ট লজ, রত্নেশ্বর ঝিল, বাকলা, সিকিয়াঝোরা এবং হাসিমারায় পর্যটন প্রকল্প করা হয়েছে।
সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের ১.৩২ লক্ষ শ্রমিককে এই যোজনার আওতায় আনা হয়েছে।
কর্মতীর্থঃ তিনটি কর্মতীর্থ তৈরী করা হয়েছে।
খেলাধুলাঃ ২১টি মাল্টি জিম, চারটি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তৈরী করা হয়েছে।