সাম্প্রতিক খবর

এপ্রিল ২৭, ২০১৯

পশ্চিম বর্ধমান জেলায় উন্নয়নের জোয়ার

পশ্চিম বর্ধমান জেলায় উন্নয়নের জোয়ার

৭ই এপ্রিল ২০১৭ সালে বর্ধমান জেলাকে ভাগ করে তৈরী হয় নতুন জেলা পশ্চিম বর্ধমান। রাজ্যের ২৩তম জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ হয় এই জেলার।

একনজরে দেখে নেওয়া যাক কিছু উন্নয়নমূলক কাজঃ

স্বাস্থ্যঃ একটি মাল্টি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল, দুটি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান, দুটি ন্যায্য মূল্যের রোগ নির্ণয় কেন্দ্র, ৭টি এসএনএসইউ, দুটি এসএনসিইউ, দুটি সিসিইউ, দুটি এইচডিইউ। একটি নার্সিং কলেজ তৈরী করা হচ্ছে, এএসআইয়ের সংস্কার করা হচ্ছে।

বৃত্তিঃ ৪৭ হাজারের বেশী কন্যাশ্রী এই জেলায়, ৫০ হাজারের বেশী পড়ুয়াকে শিক্ষাশ্রীর আওতায় আনা হয়েছে।

উচ্চ শিক্ষাঃ কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে, একটি সরকারি ডিগ্রী কলেজ, একটি আইটিআই কলেজ তৈরী হয়েছে।

কিষাণ মান্ডিঃ একটি কিষাণ মান্ডি খোলা হয়েছে।

১০০ দিনের কাজঃ ৬৮ লক্ষ কর্মদিবস তৈরী হয়েছে ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষের মধ্যে।

আবাসনঃ ২৩ হাজারের বেশী মানুষ আবাসন প্রকল্পে উপকৃত। গ্রামীণ আবাসনে ৪৫ হাজার আবাসন তৈরী হচ্ছে।

মিশন নির্মল বাংলাঃ এই জেলা নির্মল জেলা হিসেবে ঘোষিত জেলা।

শিল্পঃ পানাগড়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, সাতটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্লাস্টার, দুটি আইটি পার্ক, দুর্গাপুড়ে শিল্পতালুক, ৮৩০০ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ঋণ প্রদান করা হয়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে।

সড়ক ও সেতুঃ ৫৩০ কিলোমিটারের বেশী রাস্তা নির্মাণ/সারাই/চওড়া করা হয়েছে, পানাগড়ে ৬ লেন বাইপাস করা হয়েছে, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে দুটি সেতু তৈরী করা হয়েছে।

বিমানবন্দরঃ অন্ডালে দেশের প্রথম গ্রীনফিল্ড বিমানবন্দর নির্মাণ করা হয়েছে, কাজী নজরুল ইসলাম বিমানবন্দর।

হস্পিটালিটিঃ রাজ্য সরকারের প্রথম হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট আহরণ খোলা হয়েছে দুর্গাপুরে।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের সাড়ে ২.৭ লক্ষের বেশী শ্রমিককে এই যোজনার আওতায় আনা হয়েছে।

কর্মতীর্থঃ ১০টি কর্মতীর্থ চালু হয়েছে।

খেলাধুলাঃ ১৭টি মাল্টি জিম, একটি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তৈরী হয়েছে।