সাম্প্রতিক খবর

এপ্রিল ৯, ২০১৯

কোচবিহার জেলার উন্নয়ন- এক নজরে

কোচবিহার জেলার উন্নয়ন- এক নজরে

রাজ্যে অন্যান্য জেলার সাথে তাল মিলিয়ে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে কোচবিহার জেলায়। দেখে নিন এক নজরে:

ছিটমহল উন্নয়নঃ ২০১৫ সালের ৬ই জুন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে ভারত বাংলাদেশ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। রাজ্য সরকার এদের উন্নয়নের জন্য ১১০০ কোটি টাকা ব্যয় করে। ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড রিফর্ম (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল, ২০১৮-র মাধ্যমে এদের জমির পাট্টা দেওয়া হয়।
হাসপাতালঃ কোচবিহারে মেডিক্যাল কলেজ এবং তুফানগঞ্জে ১৫০ শয্যা বিশিষ্ট মানসিক হাসপাতাল তৈরী হচ্ছে।
স্কুলঃ ৩৪৪টি স্কুল তৈরী করা হয়েছে, ৬১টি স্কুলকে উন্নীত করা হয়েছে। দুটি মডেল স্কুল তৈরী হয়েছে।
বৃত্তি: সাড়ে সাত বছরে প্রায় ২ লক্ষ মেয়েরা কন্যাশ্রী পেয়েছে। ২.৯ লক্ষ পড়ুয়া শিক্ষাশ্রী পেয়েছে।
উচ্চ শিক্ষাঃ কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়, একটি সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ১টি সরকারি ডিগ্রী কলেজ, ৩টি আইটিআই, ১টি পলিটেকনিক কলেজ তৈরী হয়েছে। দুটি কলেজ উন্নীত করা হয়েছে, একটি আইটিআই এবং একটি পলিটেকনিক কলেজ তৈরী হয়েছে।
কিষাণ মান্ডিঃ আটটি কিষাণ মান্ডি তৈরী করা হয়েছে।
গ্রামীণ আবাসনঃ ১.২ লক্ষ মানুষের উপকার পেয়েছে। ৩০৬০ জনকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়েছে নিজের গৃহ নির্মাণের জন্য।
শিল্প: দুটি শিল্প উন্নয়ন কেন্দ্র, ১৩টি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্লাস্টার তৈরী হয়েছে। ৩৪৪১কোটি টাকার বেশী ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়া হয়েছে।
সড়ক ও সেতুঃ ১৫০০ কিলোমিটারের বেশী রাস্তা তৈরী/মেরামত/চওড়া করা হয়েছে এবং ৩২০ কিলোমিটার রাস্তার কাজ চলছে। তিস্তা নদীতে জয়ী সেতু এবং কালিজানি নদীর ওপর ভাওাইয়া সেতু নির্মাণ করা হয়েছে।
ধার্মিক পর্যটনঃ বানেশ্বর মন্দিরের সংস্কার, বৈরাগী দীঘির কাজ সম্পন্ন।
সামাজিক সুরক্ষা যোজনাঃ অসংগঠিত ক্ষেত্রের ২.৯২ লক্ষ শ্রমিককে এই যোজনার আওতায় আনা হয়েছে।
কর্মতীর্থঃ ১৯টি কর্মতীর্থ তৈরী করা হয়েছে।
খেলাধুলাঃ ৮৫টি মাল্টি জিম, ১৫টি মিনি ইন্ডোর স্টেডিয়াম তৈরী করা হয়েছে। কোচবিহার যুব আবাসন তৈরী হয়েছে। ৩০স্পোর্টস কোচিং ক্যাম্প খোলা হয়েছে। কোচবিহার কাপ শুরু করা হয়েছে।
মহিলা পুলিশ ষ্টেশনঃ কোচবিহার মহিলা পুলিশ ষ্টেশন তৈরী করা হয়েছে।