সাম্প্রতিক খবর

এপ্রিল ৭, ২০১৯

সবার জন্য স্বাস্থ্য - নিশ্চিত করছে বাংলা

সবার জন্য স্বাস্থ্য - নিশ্চিত করছে বাংলা

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিচালিত রাজ্য সরকারের নেতৃত্বে স্বাস্থ্য দপ্তর সাফল্যের সঙ্গে বাংলার স্বাস্থ্য ব্যবস্থার পরিকাঠামো উন্নয়ন করে চলেছে।

২০১১-১২ সালের বাজেটে এই দপ্তরের আর্থিক বরাদ্দ ছিল ২৯৬.১৬ কোটি টাকা যা ২০১৮-১৯ সালে বাড়িয়ে করা হয় ১২৩১.৫২ কোটি টাকা।

কোচবিহার, রায়গঞ্জ, রামপুরহাট, পুরুলিয়া এবং ডায়মন্ড হারবারে নতুন সরকারি মেডিক্যাল কলেজ চালু হচ্ছে। তমলুক, বারাসাত, ঝাড়গ্রাম, আরামবাগে এবং উলুবেড়িয়াতে নতুন মেডিক্যাল কলেজ তৈরী হচ্ছে। এর ফলে রাজ্যে আরও ১০০০টি মেডিক্যাল আসন বাড়বে।

৪৩০টি সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র – প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের আধুনিক সংস্করণ – আট জেলার বিভিন্ন গ্রামে চালু হয়েছে। এর উদ্দেশ্যে ন্যুনতম স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের নিদান দেওয়া।

৩৮টি সুপার স্পেশ্যাল হাসপাতাল চলছে রাজ্যে। আরও একটি শ্রীরামপুরে চালু হয়েছে।

২০১১ সালে রাজ্যে শিশু মৃত্যুর হার ছিল প্রতি হাজারে ৩২ যা ২০১৮ সালে কমে হয়েছে ২৫।

রাজ্যের ৭০টি এসএনসিএউতে ২২১৭টি শয্যা আছে।

১২টি পিআইসিইউ চালু হয়েছে এবং সেপ্টেম্বর থেকে আরও ৩টি চালু হবে।

শিশুদের ১০০% টীকাকরণ সম্পন্ন হয়েছে।

১৩টি মাদার অ্যান্ড চাইল্ড হাবের আরও উন্নতি করা হচ্ছে।

২০১০ সালে প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের হার ছিল ৬৫ শতাংশ রাজ্য সরকারের ঐকান্তিক চেষ্টায় তা বেড়ে হয়েছে ৯৭.৫ শতাংশ।

৯২টি ন্যায্য মূল্যের রোগ নির্ণয় কেন্দ্র, ৩৪টি ডায়ালিসিস কেন্দ্র চালু আছে। ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে এখন পর্যন্ত বিভিন্ন জেলায় ২৭ লক্ষ মানুষ বিনামূল্যে রোগ নির্ণয় করেছে।

রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। নভেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত ৩৩৮৩৮৫ জন রোগী ৩৩৩.৭৩ কোটি টাকা মূল্যের চিকিৎসা পেয়েছেন।