February 5, 2021
বিধানসভায় বাজেট পেশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী

আজ বিধানসভায় ২০২১-২০২২ অর্থবর্ষের অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুরুতেই বিধানসভার হই হট্টগোল প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আমি নিজে ৫ টা রেলওয়ে বাজেট পেশ করেছিলাম। বাজেটের সময় কেউ কোন কথা বলে না। বিজেপির এই সদস্যরা কিছু পারে না, জানে না। আমরা বলছি আপনারা শুনুন, আলোচনায় অংশগ্রহণ করুন। ৪-৫ জনেই যদি এই অবস্থা হয় তাহলে বুঝে দেখুন”।
শুরুতেই তিনি বলেন, “অতিমারি ও অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে দিয়ে চলেছে গোটা পৃথিবী, ধুঁকছে আমাদের দেশও। এই সর্বনাশা সময়ের মধ্যেই আমদের রাজ্য আমফানের মোকাবিলা করেছে। অর্থনীতির বিপুল ক্ষতি হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার এই সময়ে আমাদের দিকে কিছুটা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলে হয়তো সেই ক্ষতে প্রলেপ দেওয়া হত। গৌরবের কথা বাংলা তবুও মুষড়ে পড়েনি”।
বাজেটের কিছু অংশঃ
দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার ভরকেন্দ্র হয়ে উঠেছে বাংলা। বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাই হয়ে উঠেছে নতুন গন্তব্য। শিল্পে, বাণিজ্যে, যোগাযোগে বাংলাই নতুন শক্তির উৎস।
দেউচা পাচামি কয়লা খনি সমগ্র বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম কয়লা খনি। অশোক নগরে প্রাকৃতিক গ্যাসের যে অফুরান সন্ধান পাওয়া গেছে তাতে নতুন এক অর্থনৈতিক শক্তির বিপুল আশ্বাস মিলেছে।
রাজ্যের উদ্যোগে তাজপুরে নির্মিত হতে চলেছে এক নতুন বন্দর। অণ্ডালের বিমানবন্দর এবার হবে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
নিউ টাউনের সিলিকন ভ্যালিকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিনিয়োগ আসছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বাংলা ইতিমধ্যেই বিশ্বের নজরকারা কেন্দ্র। বাংলা দঃ পূর্ব এশিয়ার অর্থনৈতিক জীবনের কেন্দ্র হতে চলেছে।
বাংলা ১ নম্বরেঃ ১০০ দিনের কাজে, ক্ষুদ্র শিল্পে, গ্রামের বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে, গ্রামের রাস্তা নির্মাণের ক্ষেত্রে, সংখ্যালঘু বৃত্তি প্রদানের ক্ষেত্রে, দক্ষতা বৃদ্ধিতে, ২০১১-১২ থেকে ২০১৭-১৮ দারিদ্র্য দূরীকরণে বাংলা ১ নম্বর স্থান অধিকার করেছে
১০০ দিনের কাজে ১.১ কোটি মানুষ কাজ পেয়েছে। লক্ষ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক কাজ পেয়েছে
বাংলা আবাস যোজনায় ৯.২৩ লক্ষ পাকা বাড়ি তৈরি করা হয়েছে এই বছরে
এবছর ২০০০০ কিমি রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে
রাজ্যের জিডিপি ২.৭ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে
রাজস্ব আদায় ২.৯ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে
রাজ্যের পরিকল্পনা খাতে ব্যয় ৭.২ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে
সামাজিক খাতে ব্যয় প্রায় ৫.৬৫
কৃষি খাতে ব্যয় ৬.১
পরিকাঠামো খাতে ব্যয় ৩.৯
রাজ্যের সার্বিক উন্নতি তে আমরা সচেষ্ট। আমাদের কল্যাণমূলক কর্মসূচি চলবে
তফশিলি জাতি, উপজাতি ও আদিবাসীদের জন্য ১০০টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল তৈরি করা হবে। এর জন্য আগাম অর্থবর্ষে ৫০ কোটি টাকা ব্যয় বরাদ্দ করা হল
অলচিকি ভাষার জন্য ১৫০০ স্কুল তৈরি করা হবে এবং সেখানে ১৫০০ পার্শ্ব শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। এর জন্য ১০০ কোটি টাকা ব্যয় বরাদ্দ করা হল
নেপালি, হিন্দি, উর্দু, কামতাপুরি ভাষার জন্য ১০০টি নতুন স্কুল তৈরি হবে এবং সেখানে ৩০০ পার্শ্ব শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। আগামী অর্থবর্ষে এর জন্য ৫০ কোটি টাকা ব্যয় বরাদ্দ করা হল
চা–বাগান এলাকায় আগামী ৫ বছরে ১০০টি সাদরি ভাষার বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। এজন্য ৩০০ জন প্যারা টিচার নিয়োগ করা হবে। এজন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা
রাজবংশী ভাষার ২০০টি বিদ্যালয়কে অনুমোদন দেওয়া হবে এবং আর্থিক সাহায্য করবে সরকার। এর জন্য আগামী অর্থবর্ষে বরাদ্দ করা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা
কিছু মাদ্রাসা স্কুল আছে যেগুলি সরকারি অনুমোদিত কিন্তু আর্থিক সাহায্য পায় না। সেগুলিকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করার জন্য ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
তফসিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য ২০ লক্ষ গৃহ নির্মাণ করা হবে। যত মাটির বাড়ি আছে আগে সেগুলি পাকা ও সংস্কার করা হবে। এর জন্য দেড় হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নথিভুক্ত ভাগচাষীদের একর পিছু অনুদান আগামি খারিফ মরসুমের জন্য় ৫০০০ থেকে বাড়িয়ে ৬০০০ টাকা করার এবং নুন্যতম ২০০০-৩০০০ টাকা করা হবে। এজন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
‘মাতৃবন্দনা’ নামে নতুন প্রকল্পের সূচনা হবে যা ১০ লক্ষ নতুন স্বনির্ভর গোষ্ঠী গঠন করা হবে এবং তাদের জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকা ঋণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এজন্য ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
কোভিডের জন্য অসংগঠিত ক্ষেত্র বিরাট ক্ষতি হয়েছে। ৪৫ লক্ষ শ্রমিককে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে ১০০০ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। এজন্য ৪৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
উদ্বাস্তুদের সমীক্ষার কাজ শুরু হয়েছে, তাদের জমির পাট্টা দেওয়ার কাজ চলছে। মোট ১.৫ লক্ষ উদ্বাস্তুদের জমির পাট্টা দেওয়া হবে, প্রথমধাপে ৩০ হাজার পাট্টা দেওয়া হয়েছে।এজন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
৩ লক্ষ র বেশী স্থায়ী চা বাগানের শ্রমিকদের জন্য চা সুন্দরী প্রকল্প চালু করেছে। ২০০ একর জমিতে কাজ চলছে। ৪৬০০ শ্রমিককে লেটার দেওয়া হয়েছে, আগামী ২ বছরে এই কাজ শেষ হবে। এজন্য বরাদ্দ অর্থের পরিমাণ ১৫০ কোটি টাকা
নেতাজির ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নিউটাউনে আজাদ হিন্দ স্মারক হবে, এজন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল। প্রতি জেলায় জয় হিন্দ ভবন তৈরি করা হবে, এজন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে
কলকাতা পুলিশে নতুন ‘নেতাজি ব্যাটিলিয়ন’ তৈরি হবে। নেতাজি ব্যাটিলিয়নের জন্য ১০ কোটি টাকা ও নেতাজি রাজ্য যোজনা কমিশনের জন্য ৫০০ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে
বিনামূল্যে রেশন ব্যবস্থা ধারাবাহিকভাবে চলবে। জুন, ২০২১-র পরেও চালু থাকবে বিনামূল্যে রেশন ব্যবস্থা। এজন্য ১৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
‘মা’ প্রকল্পের অধীনে বিভিন্ন জায়গায় স্বল্প মূল্যে কমিউনিটি কিচেন তৈরি করা হবে যার মাধ্যমে দুঃস্থ মানুষরা খেতে পারেন। এজন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
বাংলা একমাত্র রাজ্য যেখানে ১০ কোটি মানুষকে স্বাস্থ্য সুরক্ষা দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প চালু হচ্ছে। নগদ জমা ছাড়া সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া যাবে। এই প্রকল্প প্রতি বছর ধারাবাহিকভাবে চলবে। প্রতি তিন বছর অন্তর রিনিউ করা যাবে। এজন্য ১৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে
দুয়ারে সরকার এবং পাড়ায় সমাধান বছরে দুমাস হবে। এটা একটা অভিনব প্রচেষ্টা, এটা শুধু এখনকার জন্য নয়। এর মাধ্যমে মানুষকে বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা দেওয়া হয়, যার সমস্যা থাকবে পরেও সেই ক্যাম্পে গিয়ে নাম লেখাতে পারবেন বা রিনিউ করতে পারবেন (প্রথম দফা হবে আগস্ট-সেপ্টেম্বর আর দ্বিতীয় দফা হবে ডিসেম্বর-জানুয়ারি)। এর মাধ্যমে ১৭ লক্ষ জাতি শংসাপত্র, ১৫ লক্ষ বিধবা ভাতা ও পেনশন দেওয়া হয়েছে। ৪ লক্ষ পেয়েছে মানবিক প্রকল্পের সহায়তা।
আই এস ও আই পি এস দের জন্য বিশেষ আবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র করা হচ্ছে, ১০০ জন কে নেওয়া হবে যাদের সব খরচ সরকার দেবে। মাসিক স্কলারশিপ ও দেওয়া হবে, এজন্য বরাদ্দ হল ১০ কোটি টাকা
প্রতি ৩ বছর অন্তর ১০ হাজার ছাত্রছাত্রীকে ইন্টার্নশিপের সুযোগ দেওয়া হবে। ‘যুবশক্তি’ নামে নতুন প্রকল্পে যুবকদের ইন্টার্ন হিসেবে নেওয়া হবে, ইন্টার্নশিপ শেষ হলে চাকরির সুযোগ দেওয়া হবে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে। এজন্য ২০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল
তরুণের স্বপ্ন প্রকল্পে এবার দ্বাদশ শ্রেণীর ৯ ছাত্রছাত্রীকে ১০,০০০ টাকা সাহায্য করা হয়েছে স্মার্ট ফোন কেনার জন্য। আগামী অর্থবর্ষ থেকে প্রতি বছর দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের একটি করে ট্যাব দেওয়া হবে। এজন্য ৯০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল
প্রতি প্রকল্পেই ব্যয় বরাদ্দ বৃদ্ধি পেয়েছে । প্রতিশ্রুতি ও ফলশ্রুতি একসাথে করা হল
পার্শ্ব শিক্ষকদের বেতন প্রতি বছর ৩% হারে বাড়ানো হবে। ৬০ বছর বয়সের পর তাদের এককালীন ৩ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। এজন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল
বর্তমানে ৬০ বছরের বেশী বয়স এমন ৬০ লক্ষকে পেনশন দিচ্ছি। এজন্য ১ হাজার কোটি বরাদ্দ করা হল
সকল পুরোহিত দের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হচ্ছে, মাঝি থানের মাঝি দের ও ভাতা দেওয়া হবে, এজন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ কর আহয়েছে
২০১১ সালের পর থেকে আমাদের সরকার নতুন ৮৯ হাজার ৫৭৪ কিমি রাস্তা নির্মাণ করেছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে পথশ্রী প্রকল্পের অধীনে ৪৬ হাজার কিমি নতুন গ্রামীণ রাস্তা করা হবে, সব গ্রামীণ রাস্তাকে রাজ্যের হাইওয়েকে যুক্ত করে দেব, এজন্য ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হল
নন্দীগ্রামে হলদি নদীর ওপর একটি সেতু তৈরি হবে যা নন্দীগ্রাম ও হলদিয়াকে সংযুক্ত করবে
কলকাতা থেকে বাসন্তী পর্যন্ত সড়কপথে ৪ লেনে যুক্ত করা হবে, টালা থেকে ডানলপ ৬ লেনের উড়ালপুল। উল্টোডাঙা-বাঙুরের সংযোগকারী ৩ কিমি রাস্তা হবে
মা উড়ালপুল থেকে গুরুসদয় দত্ত রাস্তা পর্যন্ত উড়ালপুল। বাইপাস থেকে নিউটাউন পর্যন্ত উড়ালপুল তৈরি হবে। উল্টোডাঙা-পোস্তা, পাইকপাড়া-শিয়ালদা পর্যন্ত উড়ালপুল। গড়িয়া থেকে যাদবপুর পর্যন্ত উড়ালপুল তৈরি হবে। রুবি থেকে কালিকাপুর, বালিগঞ্জে পথচারীদের জন্য স্কাইওয়াক। পার্ক সার্কাসে পথচারীদের জন্য স্কাইওয়াক হবে। ফিজিবিলিটি সার্ভের পর রিপোর্ট সদর্থক এলে কলকাতায় আরও বেশকিছু উড়ালপুল নির্মাণ হবে। খিদিরপুরের ৭৫ বছরের পুরনো লোহার ব্রিজ পালটে নতুন সেতু নির্মাণ হবে। জীবনানন্দ সেতু থেকে টিপু সুলতান মসজিদের কাছে দেশপ্রাণ শাসমল রোড মোড় পর্যন্ত প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড বরাবর একটি উড়ালপথ, মাঝেরহাট থেকে টালিগঞ্জ পর্যন্ত উড়ালপথ গড়ে তোলা হবে। আগামী দিনে পথচলা হবে আরও মসৃণ হবে । উড়ালপথ নির্মাণে ২,৪৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ওয়েস্ট বেঙ্গল হাইওয়ে কমিশনকে ওয়েস্ট বেঙ্গল হাইওয়ে অ্যান্ড ব্রিজ কর্পোরেশন গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে এরা পুরনো সেতু গুলো রক্ষণাবেক্ষণ করবে
সেচের জন্য ১০০ কোটি বরাদ্দ করা হল
পর্যটন শিল্পকে উৎসাহ দিতে ইনসেনটিভ স্কিম। পর্যটন শিল্পে ১০ হাজার থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ, বরাদ্দ করা হয়েছে ১০ কোটি টাকা
পরিবহণে লাইসেন্স নবীকরণে দেরী হলে জরিমানা মকুব করা হল। ৩০ জুন, ২০২১ পর্যন্ত যাত্রী পরিবহণে রোড ট্যাক্স মকুব।
বালুরঘাট, মালদহ, কোচবিহার থেকে বিমান চলাচল ব্যবস্থা করা হবে এজন্য ৫০ কোটি বরাদ্দ
দ্রুত শিল্পায়নের লক্ষ্যে তাজপুর গভীর সমুদ্র বন্দর। পুরুলিয়ার রঘুনাথপুরে তৈরি হবে প্রথম শিল্পনগরী। জঙ্গল সুন্দরী, কর্ম নগরী নামে নতুন শিল্প করিডর। নতুন শিল্প করিডরের জন্য ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ। ডানকুনি-আসানসোল-বড়জোড়া পর্যন্ত শিল্প করিডর হবে, এর ফলে প্রচুর কর্মসংস্থান হবে
দেউচা-পাঁচামিতে কাজ শুরু হবে খুব শীঘ্র, দক্ষ অদক্ষ হাজার হাজার শ্রমিক কাজের সুযোগ পাবেন
২ বছরের মধ্যে অন্ডাল বিমানবন্দরটিকে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর হিসেবে গড়ে তোলা হবে, তার জন্য ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ
গত ১০ বছরে ৪ লক্ষের বেশি শূন্যপদে নিয়োগ হয়েছে। আগামী ৩ বছরে বিভিন্ন বিভাগে শূন্যপদগুলিতে নিয়োগ সম্পূর্ণ হবে
আগামী ৫ বছরের মধ্যে সরকারি, আধা–সরকারি ও বেসরকারি স্তরে এবং সব নিযুক্তিমূলক কর্মসংস্থানকে ধরে দেড় কোটি নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে
বিগত ১০ বছরে ১০০ দিনের কাজে ৭.২৪ কোটি গ্রামের মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। এবছর কোটি মানুষকে কাজ দেওয়া হয়েছে
সব মিলিয়ে ২ লক্ষ ৯৯ হাজার ৬৮৮ কোটি টাকা বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব রাখা হল