সাম্প্রতিক খবর

সেপ্টেম্বর ১১, ২০১৮

স্বামী বিবেকানন্দকে যথাযথ সম্মান মা, মাটি, মানুষের সরকারের

স্বামী বিবেকানন্দকে যথাযথ সম্মান মা, মাটি, মানুষের সরকারের

স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে গত সাত বছরে একাধিক কর্মসূচি নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বহু সরকারি প্রকল্পের নামও রাখা হয়েছে স্বামী বিবেকানন্দের স্মৃতিতে।

স্বামী বিবেকানন্দের মতাদর্শকে যথাযথ সম্মান জানাতে রাজ্যের কিছু উদ্যোগ:

রামকৃষ্ণ এবং সারদা মিশন চালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে স্বশাসন এর ক্ষমতা এবং বিশেষ মর্যাদা (special status) দেওয়া হয়েছে।

রাজারহাটে নির্মীয়মান Centre for Human Excellence and Social Sciences এর নাম মুখ্যমন্ত্রী রেখেছেন ‘বিবেক তীর্থ’।

স্বামী বিবেকানন্দের পৈত্রিক বাড়ি ও তার সংলগ্ন অঞ্চল অধিগ্রহণ করে রামকৃষ্ণ মিশনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

৩০ কোটি টাকা ব্যায়ে বাগবাজারে মায়ের বাড়ির সংস্কার করা হয়েছে।

বাগবাজারে ভগিনী নিবেদিতার বাড়ি অধিগ্রহণ করে হেরিটেজ তকমা দিয়ে রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

দুই কোটি টাকা ব্যায়ে ভগিনী নিবেদিতার স্মৃতি বিজড়িত দার্জিলিঙের রায় ভিলার সংস্কার করে তুলে দেওয়া হয়েছে রামকৃষ্ণ মিশনের হাতে।

দক্ষিণেশ্বরের কালীবাড়ির সঙ্গে রেল স্টেশনের সংযোগকারী স্কাইওয়াক তৈরী করা হয়েছে।

যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের নাম বদলে বিবেকানন্দ যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন রাখা হয়েছে।

স্বনির্ভর দপ্তরের স্বনির্ভর প্রকল্পের নাম স্বামী বিবেকানন্দ স্বনির্ভর কর্মসংস্থান প্রকল্প রাখা হয়েছে।

অর্থনতিকভাবে পিছিয়ে পড়া পরিবারের ছাত্রছাত্রীদের যে বৃত্তি প্রদান করা হয়, সেটির নাম দেওয়া হয়েছে স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট কাম মিন্স স্কলারশিপ।

স্বামী বিবেকানন্দের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাজ্যজুড়ে প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের ১০ থেকে ১২ তারিখ বিবেক চেতনা উৎসব পালন করা হয়।