অগাস্ট ৭, ২০১৮
গ্রন্থাগারে ১২ মাসে ৫২ পার্বণের সরকারি উদ্যোগ

শুরু পয়লা জানুয়ারি শেষ ২৫ ডিসেম্বর। সরকারি উদ্যোগে ১২ মাসে ৫২ পার্বণের আয়োজন হবে রাজ্যের গ্রন্থাগারগুলিতে। উদ্দেশ্য, গ্রন্থাগারগুলিকে জনমুখী করে তোলা।
গ্রন্থাগারে যেসব উৎসব পালিত হবে তার মধ্যে থাকবে রাখীবন্ধন, বিজয়াদশমী, ক্রিসমাস ও ঈদ উপলক্ষে অনুষ্ঠান থেকে মনিষী স্মরণ। রাজ্য গ্রন্থাগার দপ্তরের সিদ্ধান্ত, বছরভর গ্রন্থাগারগুলিতে ৫২টি করে অনুষ্ঠান হবে। প্রত্যেক গ্রন্থাগারের জন্য এজন্য অর্থবরাদ্দও করা হয়েছে।
গ্রন্থাগারমন্ত্রী বলেন, যেদিন যে অনুষ্ঠান আয়োজিত হবে সেদিন ওই অনুষ্ঠানের ওপর নোট তৈরী করে প্রতিটি গ্রন্থাগারে পাঠানো হবে। ওইসব অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হবে শিক্ষক, আইনজীবী, মসজিদের ইমাম, ক্লাব, পুজো-কমিটি, বাজার-কমিটির প্রতিনিধি সহ স্থানীয় বিশিষ্ট নাগরিকদের। রাজ্যের গ্রন্থাগারগুলির সম্পর্কে তথ্যভিত্তিক একটি ডিরেক্টরি তৈরী হচ্ছে। এমন উদ্যোগ এই প্রথম।
বাংলা এবং ইংরাজি নববর্ষ পালন হবে গ্রন্থাগারগুলিতে। পালিত হবে গান্ধী-জয়ন্তী সহ স্মরণীয় লেখক, খেলোয়াড়, বিজ্ঞানীদের জন্মজয়ন্তী। স্বাধীনতা দিবস, প্রজাতন্ত্র দিবসের মত দিনগুলি প্রতি গ্রন্থাগারে পালিত হবে। ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যে পালিত হবে সরস্বতী পুজো, বুদ্ধপূর্ণিমা, ঈদ-উল-ফিৎর, ফতেহ-দেহাজ-দাহাম। পালিত হবে গ্রন্থাগার দিবস, মহিলা দিবসও।