সাম্প্রতিক খবর

অগাস্ট ২২, ২০১৮

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ১১৩ কোটির বরাত পেল বাংলা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ১১৩ কোটির বরাত পেল বাংলা

ছোট ও মাঝারি শিল্প–সম্মেলনে মোট ১১৩ কোটি টাকার বিদেশি বরাত মিলেছে। রাজ্যের শিল্পীদের তৈরি ক্রিসমাস সজ্জা, বাঁকুড়ার টেরাকোটা, হাতে তৈরি কাপড়ের ব্যাগ, জুতো–সহ অন্যান্য হস্তশিল্পসামগ্রী যাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। দু’‌দিনের সম্মেলনে ৭০টি স্টলে ৯ হাজার শিল্পসামগ্রীর প্রদর্শনী করা হয়। যা বিশ্বের কাছে বাংলার হস্তশিল্প, তাঁতশিল্প ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছে।

মঙ্গলবার সম্মেলনের দ্বিতীয় ও শেষ দিনে নিউ টাউনে বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারের অডিটোরিয়ামে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ড.‌ অমিত মিত্র বলেন, ‘‌এই পরিমাণ বরাত অভাবনীয়। এখন রাজ্যে বিশ্বমানের হস্তশিল্প তৈরি হচ্ছে। বরাত অনুয়ায়ী শিল্পীরা যাতে ঠিক সময়ে পণ্য পৌঁছে দিতে পারেন, সেদিকেও সরকার লক্ষ্য রাখবে। শিল্পীদের সবরকম সরকারি সাহায্য করা হবে। সরকারি অনুমোদন ও সাহায্য পেলে এ রাজ্যের ছোট উদ্যোগীরা আরও এগিয়ে যাবেন।’‌‌

এ বছর দেড় হাজার নতুন ছোট উদ্যোগপতি সম্মেলনে এসেছিলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘‌এতজন উদ্যোগপতি একসঙ্গে আগে দেখিনি। মহিলাদের সংখ্যা আরও বাড়ছে। নতুন ছোট ও মাঝারি উদ্যোগীদের দু’‌বছরের মধ্যে ৮০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করবে সরকার।’‌ সেইসঙ্গে তাঁর ঘোষণা, ‘‌আমাদের লক্ষ্য আগামী সম্মেলনের আগে ১০ লক্ষ নতুন উদ্যোগপতি তৈরি করা।’

প্রতি মাসের সোমবার ছোট ও মাঝারি শিল্প দপ্তরের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ‘‌এক জানলা’‌ পদ্ধতিতে ভিডিও কনফারেন্স করবেন। উদ্যোগীরা নিজেদের সমস্যার কথা সরাসরি জানাতে পারবেন। সমাধান করে দেবেন সরকারি আধিকারিকেরা। অথবা ৭ দিনের সমাধানের ব্যবস্থা নেবেন। খুব তাড়াতাড়ি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হবে। সেখানে ই–মেল করতে পারবেন উদ্যোগীরা। ৭ দিনের মধ্যে উত্তর দেওয়া হবে সরকারি তরফে। এছাড়াও জেলাভিত্তিক বৈঠক হবে।

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ১১৩ কোটির বরাত পেল বাংলা

ছোট ও মাঝারি শিল্প–সম্মেলনে মোট ১১৩ কোটি টাকার বিদেশি বরাত মিলেছে। রাজ্যের শিল্পীদের তৈরি ক্রিসমাস সজ্জা, বাঁকুড়ার টেরাকোটা, হাতে তৈরি কাপড়ের ব্যাগ, জুতো–সহ অন্যান্য হস্তশিল্পসামগ্রী যাবে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে। দু’‌দিনের সম্মেলনে ৭০টি স্টলে ৯ হাজার শিল্পসামগ্রীর প্রদর্শনী করা হয়। যা বিশ্বের কাছে বাংলার হস্তশিল্প, তাঁতশিল্প ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছে।

মঙ্গলবার সম্মেলনের দ্বিতীয় ও শেষ দিনে নিউ টাউনে বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারের অডিটোরিয়ামে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী ড.‌ অমিত মিত্র বলেন, ‘‌এই পরিমাণ বরাত অভাবনীয়। এখন রাজ্যে বিশ্বমানের হস্তশিল্প তৈরি হচ্ছে। বরাত অনুয়ায়ী শিল্পীরা যাতে ঠিক সময়ে পণ্য পৌঁছে দিতে পারেন, সেদিকেও সরকার লক্ষ্য রাখবে। শিল্পীদের সবরকম সরকারি সাহায্য করা হবে। সরকারি অনুমোদন ও সাহায্য পেলে এ রাজ্যের ছোট উদ্যোগীরা আরও এগিয়ে যাবেন।’‌‌

এ বছর দেড় হাজার নতুন ছোট উদ্যোগপতি সম্মেলনে এসেছিলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘‌এতজন উদ্যোগপতি একসঙ্গে আগে দেখিনি। মহিলাদের সংখ্যা আরও বাড়ছে। নতুন ছোট ও মাঝারি উদ্যোগীদের দু’‌বছরের মধ্যে ৮০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করবে সরকার।’‌ সেইসঙ্গে তাঁর ঘোষণা, ‘‌আমাদের লক্ষ্য আগামী সম্মেলনের আগে ১০ লক্ষ নতুন উদ্যোগপতি তৈরি করা।’

প্রতি মাসের সোমবার ছোট ও মাঝারি শিল্প দপ্তরের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় ‘‌এক জানলা’‌ পদ্ধতিতে ভিডিও কনফারেন্স করবেন। উদ্যোগীরা নিজেদের সমস্যার কথা সরাসরি জানাতে পারবেন। সমাধান করে দেবেন সরকারি আধিকারিকেরা। অথবা ৭ দিনের সমাধানের ব্যবস্থা নেবেন। খুব তাড়াতাড়ি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হবে। সেখানে ই–মেল করতে পারবেন উদ্যোগীরা। ৭ দিনের মধ্যে উত্তর দেওয়া হবে সরকারি তরফে। এছাড়াও জেলাভিত্তিক বৈঠক হবে।