Latest News

January 20, 2018

Crash course in ‘hotel management’ – MoU signed at BGBS 2018

Crash course in ‘hotel management’ – MoU signed at BGBS 2018

Speciality Restaurants Group (which runs ‘Oh! Calcutta’ and ‘Mainland China’ restaurant chains) owner Anjan Chatterjee signed an MoU with Bengal Government for offering restaurant management and culinary training to youths of the state hailing from the lower strata of society.

The skill development institute will provide training in food, beverage and catering. Mr Chatterjee said most of these trained youths will be hired by his company; others will be provided employment in other restaurants.

The State Government will provide stipend to the students for the first three months and in the next three months, there will be paid internships. After the completion of the course, a group of 20 students out of the batch of 400 would be taken to Switzerland for upscaling.

 

কর্মসংস্থানে রেস্তোরাঁয় কাজের ‘ক্র্যাশ কোর্স’

দেশ তথা বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে যে ভাবে নামী রেস্তোরাঁ ও ফুড চেন গড়ে উঠছে, তাতে আরও কর্মসংস্থানের জন্য তরুণ প্রজন্মকে প্রশিক্ষণ দিতে নতুন উদ্যোগ শুরু করল ‘ওহ ! ক্যালকাটা ’, ‘মেনল্যান্ড চায়না ’র মতো রেস্তোরাঁ চেনের কর্ণধার স্পেশ্যালিটি রেস্টুর্যান্টস গোষ্ঠী৷

সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা তথা কর্ণধার অঞ্জন চট্টোপাধ্যায় বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটের শেষ দিন জানান, মূলত অষ্টম শ্রেণি উত্তীর্ণ পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখেই এই পরিকল্পনা তাঁদের৷

যারা প্রচুর টাকা দিয়ে হোটেল ম্যানেজমেন্ট বা ক্যাটারিং ম্যানেজমেন্টের কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন না, তাদের জন্যই ছ’মাসের ক্র্যাশ কোর্স চালু করছেন তাঁরা৷

বর্তমানে এই গোষ্ঠীর বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কর্মীর মধ্যে তিন হাজারই বাঙালি৷ অঞ্জন চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বাঙালি ছেলেমেয়েদের একটু প্রশিক্ষণ দিলেই তাঁরা ভালো ভাবে কাজ করতে পারবেন৷ আমি নিজে এখানকার মানুষ৷ তাই এই রাজ্যের জন্য কিছু করতে চাই৷ সেটা মাথায় রেখেই আমাদের এই পরিকল্পনা৷’

ছ’মাসের ক্র্যাশ কোর্সের মধ্যে হেঁশেল থেকে শুরু করে হাউস কিপিং, ফ্রন্ট ডেস্ক, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ম্যানেজমেন্ট, ক্যাটারিং ম্যানেজমেন্ট -সব কিছুরই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে৷ দুটি ভাগে হবে এই প্রশিক্ষণ৷ প্রথম তিন মাসে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে কিছু টাকা স্টাইপেন্ডও দেওয়া হবে৷ বাকি তিন মাস হাতেকলমে কাজ শেখার সময় সংস্থার তরফ থেকে ভাতা পাবেন আগ্রহী পড়ুয়ারা৷ প্রশিক্ষণ শেষে তাঁদের বেশির ভাগকেই নিজেদের সংস্থাতেই কাজ দেওয়ার চেষ্টা হবে বলে জানান তিনি৷ বাকিদের অন্য রেস্তোরাঁয় কাজের সুযোগ করে দেওয়া হবে৷

আরও ভালো ভাবে কাজ শেখার জন্য বছরে ১৫ -২০ জন পড়ুয়াকে সুইজারল্যান্ডেও নিয়ে যাওয়া হবে৷ সব মিলিয়ে তাঁরা বছরে ন ’শো থেকে বারোশো পড়ুয়াকে প্রশিক্ষণ দেবেন বলে জানান অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়৷ মাস দুই -তিনের মধ্যে রাজারহাটে এই প্রশিক্ষণের কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে তাঁর দাবি৷

 

Source: Millennium Post

Image is representative