Bangla Govt launches ‘Medhabi Bhata’ scholarship in Mahatma Gandhi’s honour

The Bangla Government has decided to introduce a scholarship scheme called ‘Medhabi Bhata’ in honour of Mahatma Gandhi. This is part of the series of projects and programmes of the State Government to celebrate the 150th birth anniversary of the ‘Father of the Nation’ in 2019.

This scheme was announced by Chief Minister Mamata Banerjee while addressing a gathering during a programme at Gandhi Bhavan in Beliaghata, Kolkata. The Higher Education Department will be implementing the scholarship scheme.

Among the projects taken up by the government on the occasion, as mentioned by the Chief Minister in her speech, is the restoration of Gandhi Bhavan, including the museum inside, at a cost of Rs 3.5 crore, the building of a university named after the Mahatma in Tamluk in Purba Medinipur district and the institution of a chair in his name in Calcutta University.

Source: Millennium Post

পঞ্চায়েতে জয়ী উন্নয়নই – সুব্রত মুখোপাধ্যায়

“বাংলার পঞ্চায়েত পথ দেখিয়েছে সারা দেশকে। আমরা এগিয়েছি পঞ্চায়েতের পথ ধরে। গ্রাম-বাংলার উন্নতি হয়েছে। এর পিছনে দফতরের কর্মী-আধিকারিক বা অগণিত মানুষের চেষ্টা-শুভেচ্ছা রয়েছে। কিন্তু বড় কারণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুযোগ্য নেতৃত্ব। তিনি আমাদের দিশা দেখিয়েছেন। তিনি পথ নির্দেশ করে দিয়েছেন। আর সেই পথেই এগিয়ে আমরা বিশ্বসেরা। শুভেচ্ছা প্রত্যেককে। আমাদের এগিয়ে চলার পথ যেন আরও মসৃণ হয়। আমরা যেন নিজেদের রেকর্ড নিজেরাই ভেঙে এগিয়ে যেতে পারি। আসলে, রাজ্যকে পিছনের দিকে টেনে নেওয়ার লোকের অভাব নেই। প্রতি মুহূর্তে এই শ্রেনির মানুষ আমাদের সামনে এসে পড়ে। তবে উন্নয়নের প্রবল ইচ্ছা ও নিষ্ঠা কোনও বাধাই প্রতিবন্ধকতার কাঁটা হিসাবে দাঁড়াতে পারে না।”

To read the full article, click here >>

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে >>

Durga Puja Bishorjon Carnival held today

The annual Durga Puja Bishorjon Carnival was held today at Red Road, Kolkata.

Since 2016, this annual immersion carnival is being organised by the State Government. Brainchild of Mamata Banerjee, this carnival has entered the third year in 2018.

Nearly 75 puja committees participated in today’s carnival. Guests from foreign countries witnessed the procession.

The carnival was telecasted live on Mamata Banerjee’s Facebook page.

Here is the link of the Facebook Live.

জনপরিবহনে দেশকে পথ দেখাচ্ছে বাংলা – শুভেন্দু আধিকারী

“সামাজিক,অর্থনৈতিক ও অন্যান্য সামগ্রিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে সঠিক পরিবহন ব্যবস্থার ভুমিকা অনস্বীকার্য। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বাংলার মা-মাটি-মানুষের সরকার ক্ষমতায় আসার পর পরিবহণ ক্ষেত্রে যুগান্তকারী উন্নয়ন হয়েছে। তার আগে এই রাজ্যে পরিবহণ ব্যবস্থার সকল ক্ষেত্রে অবস্থা ছিল বেহাল,অনিয়ন্ত্রিত ও দিশাহীন। একদিকে রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থাগুলির পরিচালনার ক্ষেত্রে দলবাজি,দুর্নীতি, পরিকল্পনার অভাব, আনুদ্যোগ ওসর্বোপরি কর্মসংস্কৃতির অভাবে পরিবহনের ক্ষেত্রে জনগনের প্রত্যাশাপূরণ দূরে থাক,যথেষ্ট বিরক্তি ও হতাশার কারন হয়ে উঠেছিল। অন্যদিকে, প্রশাসনিক শিথিলতা ও অস্বচ্ছতা, সিদ্ধান্ত গ্রহনে দ্রুততার অভাব, মালিক- কর্মচারী সংঘাত, অকারনে ধর্মঘট, চাক্কা-বন্ধের প্রবনতা ধীরে ধীরে পরিবহন ক্ষেত্রে ব্যক্তি মালিকানার উদ্যোগে বিমুখতা দেখা যাচ্ছিল। জলপথ পরিবহনে সরকারের ভুমিকা ছিল উদাসীন- অনিয়ন্ত্রিত জলযান ব্যবহার, যাত্রীদের নিরাপত্তার অভাব, জেটিঘাতের দুরবস্থা ইত্যাদির ফলে পরিবহনের এই ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন কোনও উন্নতির লক্ষন ছিল না।”

To read the full article, click here >>

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে >>

আত্মবলিদানের ২৫ বছর – শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়

“স্মৃতির সরণি বেয়ে ফিরে যাই ২৫ বছর আগের কমিউনিস্টদের অত্যাচার ও স্বৈরাচারের কলঙ্কিত কালো দিনটিতে। সেদিনও উঠেছি প্রখর রৌদ্র কিন্তু ইতিহাসের পাতায় স্থান হল;অ এক ভয়ংকর কালো দিন হিসাবে। বাংলা তথা ভারতবর্ষ দেখল কমিউনিস্টদের পৈশাচিক উল্লাস আর রক্তের বন্যার বাঝে স্তব্ধ হয়ে যাওয়া মানুষের লাশ। সেদিন মনে হয়েছিল “বীরের এ রক্তস্রোত/ মাতার এ অশ্রুধারা/ এর যত মূল্য/ সে কি ধরার ধূলায় হবে হারা/ স্বর্গ কি হবে না কেনা”।”

To read the full article, click here >>

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে >>

স্বামীজির শিকাগো বক্তৃতার ১২৫ বর্ষপূর্তি ও বাংলা – পার্থ চট্টোপাধ্যায়

“উৎসবের আঙিনায় দাঁড়িয়ে বাংলা। শরতের আকাশে পেঁজা পেঁজা তুলোর মতো মেঘ। কাশফুলের কাননে হাওয়া লাগতেইএপাশ ওপাশ দিয়ে সাদা মেঘের ভেলায় চেপে আনন্দ ঢুকে পড়েছে বাংলায়। শারদোৎসবের প্রাকমূহূর্তে দেবী দুর্গার সপরিবারে আগমন ও আবাহন একসঙ্গে শুরু হতে চলেছে। কিন্তু তার দিন কয়েক আগে দেশজুড়ে স্বামী বিবেকানন্দের শিকাগো ধর্ম মহাসম্মেলনের সেই ঐতিহাসিক বক্তৃতার ১২৫ বছর পূর্তি পালিত হল। রামকৃষ্ণ মিশন ইতিমধ্যে স্বামীজির সেই ঐতিহাসিক ভাষণ তুলে ধরে সারাবছর ব্যাপী নানা কর্মসূচি ঘোষনা করেছে।”

To read the full article, click here >>

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে >>

‘অসম্ভব’ শব্দটি নেই নেত্রীর অভিধানে – সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়

“দেশের রাজনীতির অস্থিরতা ক্রমবর্ধমান। অসহিষ্ণুতার বাতাবরণ আগ্রাসী ভূমিকা নিতে চলেছে। এই অসহনীয় পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে দেশবাসী দ্বিধা বোধ করছে। সংহতি, সম্পীতি, ঐক্যের বাতাবরণ ভুলুণ্ঠিত হচ্ছে। নির্বিচারে সাম্প্রদায়িক প্রচার, গোরক্ষার নামে কোথাও কোথাও নৃশংস হত্যা, দলিতদের উপর নির্বিচারে অত্যাচারের কিছু ঘটনা জনমানসে তীব্র ক্ষোভ, ঘৃণার সৃষ্টি করছে। এর প্রতিফলন কি আগামী ২০১৯-এ ঘটবে? সারা দেশের পরিস্থিতিতে আজ দেশের লোকসভায় বিজেপির সংশয়হীন গরিষ্ঠতা আগামিদিনে যে থাকবে না, তা নিঃসঙ্কোচেই বলা যায়। প্রশ্ন হল তা কতদূর নামবে?”

To read the full article, click here >>

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে >>

Six Lessons I’ve Learnt as an MP – Derek O’Brien

“I entered Parliament in 2011 with wealth of professional and political experience. And yet i came as a rookie. At the the time ,I described parliament as a University where you never stop learning. With the support of my party and my leader, I have moved from my back benches and from my first question– on the higher- education exodus of Indian students who go abroad after school— to the front row of the Rajya Sabha, and speeches on a range of subjects. Listening to stalwarts across political parties has been an exhilarating experience. It has taught me a great deal. My years in Parliament have taught me something new almost everyday.”

To read the full article, click here >>

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে >>

জননেত্রীর নেতৃত্বে এবার দেশের ঐক্য রক্ষার যুদ্ধ – সুব্রত বক্সি

“সন্ত্রাসমুক্ত, ধর্মনিরপেক্ষ, উন্নয়নমুখী বাংলা গড়ার লক্ষ্যে আমরা প্রথম থেকে রাজ্যের মানুষের কাছে বদ্ধপরিকর। একের পর এক গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে মানুষ আমাদের হাতে ক্ষমতা তুলে দিয়েছেন। বাংলার উন্নয়নের অবিচল লক্ষ্যে আমাদের সরকারও এগিয়ে চলেছে। নানা প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে নিরন্তর পরিষেবা। গোটা বাংলায় আজ শান্তির পরিবেশ। কিন্তু এই পরিবেশ একদিনে তৈরি হয়নি। অবশ্যম্ভাবী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে একদিন কংরেসের পতাকা হাতে নিয়ে পথে নেমেছিলেন জননেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। কিন্তু সেই দলে থেকে লড়াই যে দীর্ঘস্থায়ী হবে না, অচিরেই তিনি তা বুঝতে পেরেছিলেন। দূরদর্শী দলনেত্রী আজ থেকে কুড়ি বছর আগেই বলে দিয়েছিলেন, এই বাংলায় সিপিএমের ঘরে কংগ্রেস তার পতাকাটা বন্ধক রেখেছে। বাম জমানায় অনুন্নয়নের সেই অভিশাপ থেকে বাংলাকে মুক্তি দিতেই ১৯৯৮ সালের ১ লা জানুয়ারি সকলকে একজোট করে নেত্রী তৈরি করলেন নতুন দল তৃণমূল কংগ্রেস। সেই শুরু।”

To read the full article, click here

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে

 

জনতার সংগ্রাম চলবে…… – অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

“পৃথিবীর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা দেখতে পাব বিভিন্ন দেশের উত্থান আমার পতনও। যেমন রোমের কথা মনে করুন, রোমের জাতীয় লক্ষ্য ছিল সাম্রাজ্য বিস্তার। যে মুহূর্তে সাম্রাজ্যবাদে বাধা পড়ল অমনি রোম চূর্ণ-ধ্বংস হল। গ্রিসের আদর্শ ছিল বুদ্ধিবৃত্তি। যে মুহূর্তে বুদ্ধির ক্ষেত্রে সংকট দেখা দিল গ্রিসও অতীতের গর্ভে বিলীন হয়ে গেল। ঠিক এই অবস্থাই স্পেন ও অন্যান্য দেশগুলির হয়েছে। কিন্তু আমাদের মাতৃভূমি ভারতবর্ষে সেই প্রাণশক্তি আজও অব্যাহত। এই প্রাণশক্তি ভারতবাসী কখনও ত্যাগ করেনি। শত সহস্র ঘৃণ্য কুসংস্কারে ভারতবর্ষ পূর্ণ। তাতে কিছু যায় আসে না। জাতীয় প্রবাহ ও জীবনের উদ্দেশ্য আজও তেমনই আছে।”

To read the full article, click here

এই প্রবন্ধের বাকি অংশটুকু পড়তে হলে ক্লিক করুন এখানে