মে ২৭, ২০১৮
দেশের মধ্যে প্রথম স্থানে বাংলা

২০১১ সালের মে মাসে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলায় সুশাসনের প্রতিষ্ঠা করে মা-মাটি-মানুষের সরকার। জনগণের রায়ে পুনর্নির্বাচিত হয়ে ২০১৬ সালের ২৭ মে দ্বিতীয় বারের মত শপথ গ্রহণ করে বাংলায় ফিরে এসেছে এই সরকার।
আজ এই ঐতিহাসিক দিনে মা-মাটি-মানুষের সরকার জনগণের সেবায় নতুন করে নিজেকে সমর্পন করছে।
এই সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলা আজ দেশের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে।
শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, পরিবহন, সংস্কৃতি, ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই সরকার সৃষ্টি করে চলেছে সার্বিক উন্নয়নের নতুন নতুন নজির।
দেশের মধ্যে ১ম স্থানে বাংলা
• ১০০ দিনের কাজে শ্রমদিবস সৃষ্টি ও মোট টাকা খরচে
• গ্রামীণ যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং গৃহ নির্মাণে
• সংখ্যালঘু চাত্র-চাত্রীদের স্কলারশিপ এবং সংখ্যালঘু ঋণ প্রদানে
• অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগে ঋণ প্রদানে
• দক্ষতা বৃদ্ধিতে
• বাণিজ্য-বান্দব পরিবেশ সৃষ্টিতে
• কাজের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা এবং ই- টেন্ডারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ কাজের বরাত দেওয়ার ক্ষেত্রে
রাজ্যের প্রাপ্ত বিভিন্ন পুরস্কার এবং স্বীকৃতি
• ইউনাইটেড নেশনসের পাবলিক সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড-এর প্রথম পুরস্কার রাজ্যের কন্যাশ্রী প্রকল্প
• ন্যাশনাল ই-গভর্নেন্স অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে কন্যাশ্রী প্রকল্প
• বিকেন্দ্রিত পরিকল্পনার ক্ষেত্রে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির অসামান্য ভূমিকাকে ভারত সরকারের পুরস্কার
• ন্যায্য মউল্যের ওষুধের দোকান, ডায়াগনিস্টিক কেন্দ্র স্থাপন ও জেলা স্তরের নীচে ক্রিটিকাল কেয়ার পরিষেবার জন্য ‘স্কচ স্মার্ট গভর্নেন্স অ্যাওয়ার্ড’
• কৃষিতে পরপর ৫ বার কৃষি-কর্মণ পুরস্কার
• তাঁতজাত বস্ত্র বিপণনে ‘তন্তুজ’ সংস্থার জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্তি এবং ‘নীতি আয়োগ’ কর্তৃক প্রশংসিত এই রাজ্য
• গ্রামীণ বিদ্যুতায়নের জন্য ‘আইপিপিএআই’ প্রদত্ত পুরস্কার
• শ্রম ক্ষেত্রে ‘স্কচ স্মার্ট গভর্নেন্স অ্যাওয়ার্ড’
• বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্যে ৬টি পৌরসবার ‘ইন্টারন্যাশনাল সি-৪০ অ্যাওয়ার্ড’ প্রাপ্তি
• প্রজাতন্ত্র দিবস কুচকাওয়াজে ‘ছৌ নৃত্য’ ও ‘বাংলার বাউল’ ট্যাবলোর প্রথম স্থান প্রাপ্তি
• ই-বাজেট ও ই-গভর্নেন্সের জন্য সিএসআই-নিহিলান্ট অ্যাওয়ার্ড, দেশের প্রথম রাজ্য হিসাবে আরবিআই ই-কুবেরের মাধ্যমে অনলাইন পেমেন্ট এবং হিউমান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করা