August 14, 2017
Bengal Govt outlet Tantuja to sell sarees with designs inspired by Kanyashree

The Kanyashree Scheme is all set to become a theme for saris this Durga Puja season. If things go according to plan, the Bengal Government handloom emporium chain, Tantuja, would soon be selling sarees with designs inspired by the Scheme.
Kanyashree is one of the flagship schemes of the State Government and has drawn both international and national praise, the latest being the United Nations Public Service Award which Chief Minister Mamata Banerjee herself received on the behalf of the Bengal Government at a convention in The Hague in the Netherlands.
The original idea for creating such designs is credited to Dhiren Basak, a President’s Medal-winning handloom craftsman from Phulia in Nadia, a place famous for its Tangail saris that are woven in as well as cotton. His designs were submitted to Tantuja’s State Design Centre in Salt Lake, Kolkata, and now the two of them are working together for refining the designs.
Source: Ei Samay
তাঁতের শাড়িতে কন্যাশ্রীর নকশা, বিপণনে তন্তুজ
এ বারের পুজোয় তন্ত্তজের শো-রুমগুলিতে পাওয়া যাবে কন্যাশ্রী প্রকল্পের তাঁতের শাড়ি৷ প্রাথমিক ভাবে সল্টলেকে তন্ত্তজের স্টেট ডিজাইন সেন্টারেও জমা পড়েছে এই শাড়ির নকশা৷ নদিয়ার ফুলিয়ার রাষ্ট্রপতি পদকপ্রান্ত তাঁতশিল্পী ধীরেন বসাক কিছুদিন আগে তন্ত্তজের চেয়ারম্যান ও রাজ্যের প্রাণিসম্পদ দন্তরের মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের কাছে কন্যাশ্রী থিমের উপর একটি নকশা এঁকে দেখান৷ নকশাটি দেখে পছন্দ হওয়ায় তিনি ওই তাঁতশিল্পীকে কিছু শাড়ি তৈরির কথা বলেন৷ পরে বিষয়টি নিয়ে সল্টলেকের স্টেট ডিজাইন সেন্টারেও আলোচনা করেন স্বপন৷
নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে মুখ্যমন্ত্রীর কন্যাশ্রী শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা পাওয়ার পর প্রকল্পটি নিয়ে জোর চর্চা হয়েছে৷ এই শাড়ি তারই ফসল বলে মনে করা হচ্ছে৷ স্বপন দেবনাথ বলেন , ‘মুখ্যমন্ত্রীর কন্যাশ্রী প্রকল্প বিশ্বসেরার সম্মান পাওয়ার পর ফুলিয়ার রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রান্ত তাঁতশিল্পী ধীরেন বসাক আমাকে একটি খুব সুন্দর ডিজাইন দেখাতে নিয়ে আসেন৷ আমি ওঁর ডিজাইন তন্ত্তজের স্টেট ডিজাইন ল্যাবেও পাঠিয়েছি৷ ধীরেনবাবুকেও বলেছি , কিছু কাপড় তৈরি করে দেখানোর জন্য৷ সব কিছু ঠিক থাকলে কন্যাশ্রী প্রকল্পে যুক্ত মেয়েদেরও এই শাড়ি দেওয়ার বিষয়ে আমরা উদ্যোগী হতে পারি৷ ’ মন্ত্রীর দাবি , তন্ত্তজ এখন লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে৷
সংস্থার চেয়ারম্যান হিসেবে স্বপন বলেন , ‘চলতি বছরেই তন্ত্তজ ১৪০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে৷ লাভ হয়েছে ৫ কোটি টাকারও বেশি৷ ফলে বুঝতেই পারছেন , তন্ত্তজ এখন যা করবে , সেটা বাজারে বিক্রি হবে৷ সিপিএaমের রাজত্বে মুখ থুবড়ে পড়া এই তন্ত্তজ এখন বাংলার তাঁতিদের বড় ভরসা৷ আর সেই তাঁতিদের উপরেই নির্ভর করে লাভের মুখ দেখছি আমরা৷ ’
সূত্রের খবর , ধীরেন বসাককে সবুজসাথী প্রকল্পের উপরেও নকশা তৈরির কথা বলেছেন মন্ত্রী৷ জেলা পরিষদের সভাধিপতি দেবু টুডু বলেন , ‘স্বপনদার কাছে বিষয়টি আগেই জেনেছি৷ উনি কন্যাশ্রীর উপরে একটা নতুনত্বের ছোঁয়া দিতে চেয়েছেন৷ আমরা এ বার পুজোয় পূর্ব বর্ধমান জেলার কন্যাশ্রী ক্লাবের যে সদস্যরা রয়েছে , তাদের এই শাড়ি উপহার দেওয়ার বিষয়ে ভাবনা -চিন্তা করেছি৷ জেলা পরিষদের নিজস্ব তহবিল থেকেই ওই শাড়ি দেওয়া হবে৷ ’ স্বপন বলেন , ‘বাণিজ্যিক ভাবে এই শাড়ি বিক্রির আগে আমরা একবার মুখ্যমন্ত্রীর অনুমোদন নেব৷ তিনি সম্মতি দিলে তন্ত্তজের সমস্ত শো -রুমেই পাওয়া যাবে শাড়িটি৷’