Latest News

April 26, 2016

South 24 Parganas surging ahead

South 24 Parganas surging ahead

Over the last four-and-a-half years, South 24 Parganas has developed at a fast pace. Now, 83% of the people of the district have access to government services.

 

 

 

 

Home

  • The Sundarbans would soon be made into a new district
  • New police stations: Baruipur and Diamond Harbour Women Police Stations, Ganga Sagar, Diamond Harbour (Parulia), Gobardhanpur, Jharkhali and Harwood Point Coastal Police Stations

 

Health and Family Welfare

  • Diamond Harbour Health District created
  • Multi Super-speciality Hospitals in Metiabruz, Kakdweep, Baruipur, Diamond Harbour and at MR Bangur Hospitals
  • Medical colleges being built in Diamond Harbour and Bhangar
  • Sick newborn care units (SNCU) at Diamond Harbour and at MR Bangur Hospitals
  • 29 sick newborn sensitisation units (SNCU)
  • 8 fair-price medicine shops, resulting in total savings of Rs 27.76 crore for 14.6 lakh people; 5 fair-price diagnostic centres; digital X-ray centre at Canning Sub-divisional Hospital; 3 critical care units (CCU), 2 high-dependency units (HDU)

 

Education

  • First women’s university in West Bengal, in Diamond Harbour
  • Government Girls’ College at Hastings in Alipore
  • 9 industrial training institutes (ITIs)
  • 2.52 lakh students got bicycles under Sabuj Sathi Scheme
  • 117 primary schools and 336 upper primary schools set up
  • 73 primary schools converted to upper primary, 171 secondary schools to higher secondary
  • 4 model schools in Basanti, Canning-2, Kultali and Jaynagar blocks
  • Mid-day meals and separate toilets for boys and girls in every schools

 

Agriculture, Land Reforms, Fisheries

  • 5 lakh families dependent on agriculture (82% of such families) given Kisan Credit Cards
  • 3 Krishak Bazaars in Bishnupur-2, Diamond Harbour and Mathurapur-1 blocks
  • 25,000 homeless families given patta under Nijo Griha Niho Bhumi Scheme
  • Hilsa Conservation and Research Centre set up in Sultanpur

 

Panchayat and Rural Development

  • 100 Days’ Work Scheme: Rs 969 crore spend to create 4.7 crore man-days
  • 3.12 lakh toilets built as part of Mission Nirmal Bangla
  • It was ensured that the Ganga Sagar Mela was an open defaecation-free event

 

Minorities’ Development

  • 8.58 lakh minority-community students given scholarships worth Rs 3.6 lakh
  • Loans worth Rs 22 crore given to youth
  • Karma Tirthas set up in Bishnupur, Sonarpur, Budge Budge, Baruipur, Sonakhali and Ramchandrakhali

 

Backward Classes and Adivasi Development

  • 1.6 lakh students getting financial aid under Shikshashree Scheme
  • 4.75 lakh SC/ST/OBC certificates handed out
  • 9 hostels for ST students built in Mathurapur-1, Diamond Harbour-2, Kakdweep and Falta blocks

 

Women and Child Development

  • 3.23 lakh girl students brought under Kanyashree Scheme
  • 126 anganwadi centres built at a cost of Rs 9 crore

 

Food Security

  • 63.25 lakh people getting foodgrains at Rs 2 per kg

 

Industry

  • 3 beaches developed for tourism – named Bhor Sagar, Dheu Sagar, Rupsagar

 

Industrial Growth Centre set up in Falta

  • IT Hub being set up in Bantala
  • 10 micro, small and medium enterprise (MSME) clusters set up
  • Industrial Estates in Baruipur and Santoshpur
  • Bank loans worth Rs 6,800 crore given for small industries

 

PWD and Transport

  • Kolkata-Ganga Sagar helicopter service
  • Mridanga Bridge built over Mridangabhanga River at Bolerbazar in Mathurapur-2 block
  • Pather Sathi motels in Kulpi, CVanning-1 and Baruipur blocks

 

Power

  • 100% electrification of villages

 

Irrigation

  • New jetties in Sagar Island
  • 400 km of irrigation dams repaired

 

Public Health Engineering

  • 55 drinking water schemes set up

 

Tourism

  • Gangasagar-Bakkhali Development Authority set up
  • Kolkata-Gangasagar helicopter service
  • New jetty in Kakdweep
  • Gangasagar Tourist Resort built
  • Eco-tourism project being set up in Jharkhali on a public-private partnership (PPP) model

 

Sundarbans Development

  • Sundarini Project for the overall improvement of the Sundarbans and ensuring livelihood for the people

 

In the last five years, the Trinamool Congress Government has ensured developments in all areas all across the district. Projects have been accomplished covering all departments of the administration.

 

 

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় উন্নয়ন এক নজরে

রাজ্য ও অন্যান্য জেলার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিগত সাড়ে চার বছর সময়কালে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে এই দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়।

এই জেলায় বিগত সাড়ে চার বছরে ৮৩ শতাংশ মানুষের কাছে বিভিন্ন সরকারী প্রকল্পের সুুবিধা পৌঁছে দেওয়া গেছে।

স্বরাষ্ট্র :

সুন্দরবনের মানুষের প্রশাসনিক কাজের সুবিধার্থে সুন্দরবনের অঞ্চলগুলিকে নিয়ে একটি নতুন জেলা গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

জেলায় নতুন থানা হিসাবে বারুইপুর মহিলা থানা ও ডায়মন্ড হারবার মহিলা থানা এবং গঙ্গাসাগর উপকূলীয় থানা, ডায়মন্ড হারবার (পারুলিয়া) উপকূলীয় থানা, গোবর্দ্ধনপুর উপকূলীয় থানা, ঝড়খালি উপকূলীয় থানা ও হারউড পয়েন্ট উপকূলীয় থানা স্থাপন করা হয়েছে।

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান :

ডায়মন্ডহারবারকে পৃথক স্বাস্থ্য জেলা হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে।

ডায়মন্ডহারবার ও ভাঙরে ২ টি নতুন মেডিক্যাল কলেজ গড়ে তোলা হচ্ছে।

মেটিয়াবুরুজ, কাকদ্বীপ এবং বারুইপুরে ৩টি মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চালু হয়ে গেছে।

ডায়মন্ড হারবার ও এম আর বাঙ্গুরে ২টি মাল্টি-সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল গড়ে তোলা হচ্ছে, মার্চ মাসের মধ্যে চালু হয়ে যাবে।

বাঙ্গুর ও ডায়মন্ড হারবার হাসপাতালে ২টি SNCU চালু হয়ে গেছে। কাকদ্বীপ মহকুমা হাসপাতালে ও বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ২টি জগইঞ মে মাসের মধ্যে চালু হয়ে যাবে।

আমতলা, বাসন্তী, ভাঙ্গড়, নামখানা ইত্যাদি হাসপাতাল সহ মোট ২৯টি SNSU চালু হয়ে গেছে।

জেলায় ৮টি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান এম আর বাঙ্গুর, বিদ্যাসাগর,বাঘাযতীন  হাসপাতাল, ক্যানিং, বারুইপুর,  ডায়মন্ডহারবার, কাকদ্বীপ ও মাধবনগর (পাথরপ্রতিমা) হাসপাতালে চালু হয়ে গেছে।

এম আর বাঙ্গুর , ডায়মন্ডহারবার , ক্যানিং, বারুইপুর, , বিদ্যাসাগর হাসপাতাল ইত্যাদি সহ মোট ৫টি ন্যায্য মূল্যের ডায়াগ্নস্টিক কেন্দ্র চালু হয়ে গেছে। ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে ডিজিট্যাল এক্স-রে পরিষেবা ও চালু হয়ে গেছে।

ডায়মন্ড হারবার, এম আর বাঙ্গুর ও ক্যানিং হাসপাতালে ৩টি CCU চালু হয়ে গেছে।

কাকদ্বীপ ও বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ২টি HDU গড়ে তোলা হচ্ছে।

 

শিক্ষা:

  • মেয়েদের মধ্যে উচ্চ শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে ডায়মন্ড হারবারে পূর্বাঞ্চলের প্রথম মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে।এর নব নির্মিত প্রশাসনিক ভবন ও নির্মিত হয়েছে।
  • আলিপুরের হেস্টিংস হাউসে জ্ঞগভর্নমেন্ট জেনারেল ডিগ্রি কলেজ ফর গার্লস স্থাপন করা হয়েছে।
  • এছাড়া জয়নগর-২, বজবজে ২টি আইটি আই গড়ে তোলা হচ্ছে।
  • এই জেলায় প্রায় ২ লক্ষ ৫২ হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে সবুজসাথী প্রকল্পে সাইকেল প্রদান করা হয়েছে।
  • বিগত সাড়ে ৪ বছরে জেলায় নতুন ১১৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৩৩৬টি উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় গড়ে তোলা হয়েছে।
  • পাশাপাশি ৭৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় স্তরে এবং ১৭১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্তরে উন্নীত করা হয়েছে।
  • বাসন্তী, ক্যানিং-২, কুলতলি ও জয়নগরে ৪টি মডেল স্কুল নির্মাণ করা হয়েছে।
  • সব স্কুলে মিড-ডে-মিল চলছে যার ফলে পুষ্টি এবং উপস্থিতির হার বেড়েছে এবং স্কুল ছুট ছাত্রের সংখ্যা কমেছে।
  • প্রতিটি বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়েদের জন্যে পৃথক শৌচাগার নির্মিত হয়েছে।

 

কৃষি, ভূমি সংস্কার, মৎস্য পশুপালন :

  • এই জেলার বিষ্ণুপুর-২, ডায়মন্ড হারবার-২ ও মথুরাপুর-১এ ৩টি কৃষক বাজার গড়ে তোলা হয়েছে। বারুইপুর, সাগর, পাথরপ্রতিমা ও গোসাবায় ৪টি কৃষক বাজার গড়ে তোলা হচ্ছে।
  • বিগত সাড়ে ৪ বছরে, প্রায় ২৫ হাজার ভূমিহীন পরিবারকে  পাট্টা প্রদান করা হয়েছে।
  • এছাড়া রাজ্যের মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় ৯০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সমবায় তথা স্বনির্ভর গোষ্ঠির মাধ্যমে বড় মাছ চাষের একটি বৃহৎ প্রকল্প হাতে নেওয়ার ফলে প্রচুর মৎস্যজীবি এবং তাঁদের পরিবার উপকৃত হয়েছেন।
  • জেলায় প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন দপ্তর বিগত সাড়ে চার বছরে প্রায় ২০ লক্ষ হাঁস ও মুরগীর বাচ্চা, বিভিন্ন স্বনির্ভর দলের মধ্যে বিতরণ করেছে।

 

পঞ্চায়েত গ্রামোন্নয়ন:

  • বিগত সাড়ে চার বছরে ১০০ দিনের কাজে প্রায় ৯৬৯ কোটি টাকা ব্যয় করে ৪ কোটি ৭০ লক্ষ শ্রম দিবস সৃষ্টি হয়েছে।
  • গ্রামীণ সড়ক যোজনায় প্রায় ৩৫০ কিমি রাস্তা নির্মিত হয়ে গেছে।
  • গত সাড়ে ৪ বছরে জেলায় প্রায় ১ লক্ষ ৩ হাজার ইন্দিরা আবাসন ঘর করা হয়েছে।
  • জেলায় মিশন নির্মল বাংলা প্রকল্পে বিগত সাড়ে চার বছরে প্রায় ৩ লক্ষ ১২ হাজার শৌচালয় নির্মান সম্পূণ হয়েছে।

 

সংখ্যালঘু উন্নয়ন:

  • বিগত সাড়ে ৪ বছরে, ৮ লক্ষ ৫৮ হাজারেরও বেশি সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রীকে প্রায় ১৩০ কোটি টাকা স্কলারশিপ প্রদান করা হয়েছে। আরও প্রায় ৩ লক্ষ ৬০ হাজার ছাত্রছাত্রী আগামী মে মাসের মধ্যে স্কলারশিপ পেতে চলেছে।
  • এছাড়া স্বনির্ভরতার জন্য সংখ্যালঘু যুবক-যুবতীদের প্রায় সাড়ে ২২ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে। আরও প্রায় সাড়ে ৮ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করা হবে আগামী মে মাসের মধ্যে।
  • এর পাশাপাশি প্রায় ২০ হাজার সংখ্যালঘু ছাত্রীকে বাইসাইকেল প্রদান করা হয়েছে।
  • প্রায় ৬ কোটি ১০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে জয়নগর-১ ও ২, কুলতলী, মগরাহাট-১, মহেশতলা, কুলপী (৩টি) এবং পাথরপ্রতিমা ব্লকে ৯টি সংখ্যালঘু ছাত্রাবাস চালু হয়ে গেছে।
  • বিষ্ণুপুর, সোনারপুর, বজবজ, বারুইপুর ও বাসন্তীর সোনাখালি ও রামচন্দ্রখালিতে কর্মতীর্থগড়ে তোলা হচ্ছে।

 

অনগ্রসর কল্যান আদিবাসী উন্নয়ন:

  • প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে সহায়তা পাচ্ছে। আরও প্রায় ৯৪ হাজার ছাত্র-ছাত্রী আগামী মে মাসের মধ্যে প্রকল্পের আওতাভূক্ত হতে চলেছে।
  • বিগত সাড়ে ৪ বছরে, প্রায় ৪ লক্ষ ৭৫ হাজার জাতি শংসাপত্র প্রদান করা হয়েছে।

 

নারী শিশু উন্নয়ন:

  • এই জেলায় প্রায় ৩ লক্ষ ২৩ হাজার ছাত্রী কন্যাশ্রী-র আওতায় এসেছে।
  • প্রায় ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে জেলার বিভিন্ন জায়গায় ১২৬টি নতুন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র চালু হয়ে গেছে।

 

খাদ্য সুরক্ষা কর্মসূচীখাদ্য সাথী:

জেলায় ৬৩ লক্ষ ২৫ হাজার মানুষ ২/- টাকা কেজি দরে খাদ্যশস্য পাচ্ছেন।

 

শিল্প:

  • জেলায় ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোগের ১০টি ক্লাস্টার গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ১ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান সুনিশ্চিত করা গেছে।
  • এছাড়া বারুইপুর ও সন্তোষপুরে ২টি শিল্প তালুক গড়ে তোলা হয়েছে, যেখানে প্রচুর মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

 

পূর্ত পরিবহন:

  • যাত্রী সুবিধার্থে কলকাতা-গঙ্গাসাগর হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু হয়ে গেছে।
  • জিঞ্জিরা বাজার থেকে বাটানগর পর্যন্ত একটি ৭.৪ কিমি দীর্ঘ উড়ালপুল গড়ে তোলা হচ্ছে।
  • ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে কুলপী, ক্যানিং-১ ও বারুইপুর ব্লকে ৩টি জ্ঞপথের সাথীঞ্চ – মোটেল চালু হয়ে গেছে।

 

বিদ্যু অচিরাচরিত শক্তি:

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ১০০ শতাংশ গ্রমীণ বিদ্যুতায়ন প্রকল্পের কাজ ২০১৬ সালের মার্চ মাসের মধ্যে সমাপ্ত করার লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে ।

 

সেচ:

  • গঙ্গাসাগরে তীর্থযাত্রীদের সুবিধার্থে কাকদ্বীপ লট-৮এ নতুন জেটি নির্মিত হয়েছে।
  • ৪০০ কিমি দৈর্ঘ্যের বাঁধ সংরক্ষণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
  • প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে সুন্দরবনের ৩৭টি স্থানে নদীবাঁধ উচুঁ, শক্তিশালী ও রক্ষণাবেক্ষণের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে।
  • প্রায় ১ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সোনারপুর ব্লকের হাসনপুরে একটি সেতু নির্মান করা হচ্ছে।

 

জনস্বাস্থ্য কারিগরী:

বিগত সাড়ে চার বছরে ১৯৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭৭টি জলপ্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে, এর মধ্যে ৫৫টির কাজ সমাপ্ত হয়েছে।

 

পর্যটন:

  • গঙ্গাসাগর ও বকখালিতে পর্যটনের বিকাশের লক্ষ্যে গঙ্গাসাগর-বকখালি উন্নয়ন কতৃপক্ষ স্থাপন করা হয়েছে।
  • কলকাতা-গঙ্গাসাগর হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু করা হয়েছে।
  • গঙ্গাসাগার পর্যটক নিবাস -কে নবরূপে সজ্জিত করা হয়েছে।
  • প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দে ঝড়খালিতে ইকো-ট্যুরিজ্‌ম প্রকল্প গড়ে তোলা হচ্ছে।

 

স্বনির্ভর দল স্বনিযুক্তি কর্মসূচী:

  • আনন্দধারা প্রকল্পে ৬২০০টি স্বনির্ভর দল গঠিত হয়েছে, আগামী মে মাসের মধ্যে আরও ৪৫০০টি স্বনির্ভর দল গঠিত হতে চলেছে।
  • ক্যানিং-১ ও ২ এবং নামখানায় ৩টি কর্মতীর্থ গড়ে তোলা হচ্ছে।
  • বিগত সাড়ে চার বছরে স্বামী বিবেকান্দ স্বনির্ভর কর্মসূচী প্রকল্পে ৯ হাজার প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং প্রায় ৫০ কোটি টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

 

পুর নগরোন্নয়ন:

  • গঙ্গাসাগর, বকখালি ও সংলগ্ন এলাকার উন্নতিসাধনেএই সময়কালের মধ্যে গঙ্গাসাগর-বকখালি Development authority (২০১৩) গঠন করা হয়েছে।
  • দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় ৭টি মিউনিসিপ্যালিটি বিগত সাড়ে চার বছরে প্রায় ২১৩ কোটি টাকা পরিকল্পনা খাতে ব্যয় করেছে। শহরাঞ্চলে গরীবদের জন্যে প্রায় ১৩ হাজার বাসস্থান নির্মিত হয়েছে।

 

তথ্য সংস্কৃতি:

বর্তমানে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় প্রায় ৩ হাজার লোকশিল্পী রিটেনার ফি ও পেনশন পাচ্ছেন। আরও প্রায় ৭৫০ লোকশিল্পী রিটেনার ফি ও পেনশন পেতে চলেছেন।

আবাসন:

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় আর্থিক ভাবে দুর্বল মানুষদের জন্যে গীতাঞ্জলী ও অন্যান্য প্রকল্পে ২৭ হাজার বাসস্থান নির্মিত হচ্ছে, এর মধ্যে ১৮ হাজার বাসস্থান নির্মিত হয়ে গেছে। বাকি বাসস্থান আগামী মে মাসের মধ্যে সম্পন্ন হবে।

ক্রীড়া যুব কল্যান:

নতুন প্রতিভার অন্বেষণে সুন্দরবনে সুন্দরবন কাপ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।

জেলায় ৩৩৭টি মাল্টি জিম সেন্টার গড়ে তুলতে ৬ কোটি ৭৪ লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়েছে।

সুন্দরবন উন্নয়ন:

সুন্দরবনের মানুষের জীবন ও জীবিকা উন্নয়নের লক্ষ্যে সুন্দরিণী নামে একটি সর্বাঙ্গীন প্রকল্পের কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।