Latest News

February 14, 2014

Revenue collection in Bengal doubles in three years

Revenue collection in Bengal doubles in three years

West Bengal Finance minister Amit Mitra held a pre-budget discussion with chambers of commerce and trade bodies of the state on 10 February to get feedback from the business side.

“Today we had a very fruitful discussion with representatives of the various chambers and trade associations to know about their expectations from the state budget,” Mitra told reporters after the meeting here.

Dr Mitra said that the chambers and the trade bodies had given their views to the government on the budget. He said that state government would weighs all the pros and cons before incorporating their views in the budget.

Representatives from CII (eastern region), FICCI Eastern Regional Council, Assocham West Bengal chapter, ICC, Bengal Chamber, Merchants` Chamber, Bengal National Chamber and Bharat Chamber of Commerce were present along with various trade associations.

During the meeting, Dr Mitra said West Bengal has shown a remarkable growth in tax collection from 2011 till now. The state showed a growth of 81.8% in tax collection from Rs 22000 crores in 2011-12 to Rs 40000 crores in 2013-14. Between April to August 2013, the growth in tax collection in WB was 21.3%. Other states like Gujarat or Karnataka recorded only 1.4% and 14% growth respectively. All this is because of better compliance in filing taxes, because of the e-taxation process launched by the government.

২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পর রাজস্ব খাতে আয় প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি করে ৪০ হাজার কোটি টাকার ম্যাজিক ফিগারে দাঁড় করানো হয়েছে৷ অন্য দিকে, রাজ্য সরকারি কর্মীদের কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার রাস্তা পরিহার করে প্রায় সাড়ে চোদ্দো হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করা৷ সব মিলিয়ে, প্রায় ৫৪ হাজার কোটি টাকা অর্থ সংস্থান করার মতো কৃতিত্ব স্বচ্ছন্দেই দাবি করতে পারে রাজ্য সরকার৷ এই সিদ্ধান্তের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যদি হন চালিকাশক্তি, অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র তা হলে লক্ষ্যপূরণের দিশারী৷

২০১১ মে মাসে বর্তমান সরকার যখন ক্ষমতায় আসে, তখন রাজ্যের নিজস্ব কররাজস্ব আদায় ছিল ২১ হাজার ১২৮ কোটি টাকা৷ চলতি অর্থ বছর শেষ হতে আর মাস দেড়েক বাকি৷ তার আগেই এই খাতে আদায় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা দাঁড়াবে বলে অর্থ দপ্তর নিশ্চিত, যার সিংহভাগই বিক্রয় কর বা বর্তমান ভ্যাট৷ অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র ১৮টি বণিকসভা এবং ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে তাঁদের কৃতজ্ঞতা জানাতে গিয়ে বলেছেন কী ভাবে ব্যবসাবাণিজ্য ক্ষেত্র আর্থিক বিকাশে সহায়ক ভূমিকা নিয়েছে৷ অর্থমন্ত্রী সেখানেই কররাজস্ব বাবদ আদায় দ্বিগুণ হওয়ার কথা জানান৷ এর জন্য বণিক ব্যবসায়ী মহলকে ধন্যবাদ দেওয়ার পাশাপাশি অমিতবাবু এটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন, রাজস্ব বৃদ্ধির পিছনে কর আদায়ের ক্ষেত্রে সরকারের উদ্যোগে `বিপ্লব`-এর বিরাট ভূমিকা রয়েছে৷ ফলে কর আদায়ে যেমন স্বচ্ছতা এসেছে, তেমনই অনেক বেশি মানুষকে এই ব্যবস্থার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা গিয়েছে৷ অর্থমন্ত্রী বলেন, `ব্যবসায়ীরা কর আদায়ে স্বচ্ছতা চান, যা আমরা এনেছি৷`

আগামী সোমবার রাজ্য বিধানসভায় বাজেট পেশ করবেন অমিতবাবু৷ সেই বাজেটে বণিক ব্যবসায়ী মহলের প্রত্যাশা কী তা সরাসরি তাঁদের মুখ থেকে শুনতেই দিন টাউন হলে বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছিল৷

আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি বর্তমান সরকার পরিষেবা আইন চালু, প্রশাসনিক ক্যালেন্ডার প্রকাশ এবং যত্রতত্র বদলির নীতি নিয়ে যে ভাবে কর্মচারীদের চাপে রেখেছে, রাজ্যে তেমন নজির প্রায় নেই বললেই চলে৷ ক্ষমতায় আসার পর পরই সরকারি কর্মচারীদের ধর্মঘট নিষিদ্ধ করে প্রশাসনকে জনমুখী করার বার্তা দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সেই কঠোর অবস্থান অটুট সরকারি কর্মচারীদের বেতন দেওয়ার ক্ষেত্রেও৷