After a successful launch in north Bengal, the Bonyopran Sathi Scheme, aimed at education on wildlife through jungle-camping-cum-safari, has been launched for south Bengal. The scheme was launched on November 25 at Gorumara in Jalpaiguri district.
It was launched on December 4 with the selection of ten people for the first safari in the Sunderbans. They will be camping in groups with forest rangers to get a first-hand account of how animals are dealt with and their habits, and how guarding of forests is carried out.
The participants will also learn about human-animal conflicts and how to prevent them.
According to a senior official of the Forest Department, which is conducting these trips, 124 people had submitted applications for participating, out of which 47 were shortlisted. From these, in the first batches, 13 have been selected for north Bengal and 10 for south Bengal. The rest will be accommodated in successive batches.
দক্ষিণবঙ্গেও চালু হল ‘বন্যপ্রাণ সাথী’ প্রকল্প
এবার দক্ষিণবঙ্গেও চালু হল ‘বন্যপ্রাণ সাথী’ প্রকল্প। প্রথম ব্যাচে ১০জন নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা সুন্দরবনের বিভিন্ন জায়গায় বনদপ্তরের একেবারে ফিল্ড পর্যায়ের কর্মীদের সঙ্গে থেকে বন্যপ্রাণ সংরক্ষণের বিভিন্ন কাজ দেখবেন এবং শিখবেন।
প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পের আওতায় বন ও বন্যপ্রাণীদের যাঁরা ভালোবাসেন, তাঁদের বনের সংরক্ষিত এলাকায় গিয়ে দিনরাত থেকে বন দপ্তরের কাজ দেখা এবং শেখারও সুযোগ করেছে রাজ্য।
গত ২৫ নভেম্বর উত্তরবঙ্গে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের উদ্বোধন হয়েছিল। প্রথম পর্যায়ে উত্তরবঙ্গের ব্যাচে মোট ১৩ জন গত ২৬-৩০ নভেম্বর বনকর্মীদের সঙ্গে জঙ্গলে থেকে সব কাজ হাতে-কলমে দেখেছেন। ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সুন্দরবনের দোবাঁকি, বুড়িরডাবরি, খাটুয়াঝুড়ি, হরিখালি প্রভৃতি এলাকায় এঁরা বনকর্মীদের সঙ্গে ঘোরেন।
কীভাবে জঙ্গলের ভিতরে বনকর্মীরা কাজ করেন, বিশেষ করে রাতের নিরাপত্তা টহলদারি সহ সীমান্ত (ভারত-বাংলাদেশ) এলাকার নজরদারির কাজ দেখবেন এই ব্যাচের সদস্যরা। বনমন্ত্রী বলেন, পরবর্তী পর্যায়ে মূলত বন্যপ্রাণ সচেতনতায় এঁদের কাজে লাগানো হবে। বিশেষ করে বন সংলগ্ন গ্রাম এলাকায় বন্যপ্রাণী ঢুকে পড়ার ঘটনা ঘটলে বিপুল সমস্যা হয়। মানুষ-বন্যপ্রাণ সংঘাত কমানো, বন্যপ্রাণীদের উপর হামলা রোধ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কীভাবে সচেতনতা গড়ে তোলা যায়, তাতে এই প্রশিক্ষণ প্রাপ্তদের কাজে লাগানোরও পরিকল্পনা রয়েছে বনদপ্তরের।
বন্যপ্রাণ শাখার এক আধিকারিকের কথায়, মোট ১২৪জন আবেদন জমা দিয়েছিলেন। যার মধ্যে ৪৭জনকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে উত্তরবঙ্গের ব্যাচে ১৩জন এবং দক্ষিণবঙ্গের ব্যাচে ১০জন আপাতত জঙ্গলে গিয়ে বনকর্মীদের সঙ্গে থাকা এবং কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। পরবর্তী বছরে ধাপে ধাপে বাকিরাও এই সুযোগ পাবেন।
Source: Bartaman