Bengal Govt to comprehensively redevelop Tarapith Temple

Tarapith Temple in Birbhum district is going in for a major redevelopment. The State Government, on the express instructions of Chief Minister Mamata Banerjee, has created a comprehensive plan for this. In the initial phase, Rs 8 crore will be spent by the Rampurhat Development Board, which is implementing the master plan.

According to District Rural Development Authority (DRDA) sources, a large number of shops had sprung up around the sanctum sanctorum of the temple, blocking the way as well as the view for pilgrims. The shops are being rebuilt over a smaller area.

The inner sanctum comprises a 350 square feet (sq ft) area, while the total area of the temple premises is 3,260 sq ft.

The plans include the creation of a large flower garden for devotees around the 2,500 sq ft courtyard on the eastern side of the temple, a two-storey office building, a 70 x 25 ft bhog-ghar, community dining room capable of serving 1,000 devotees, new gates at the western and southern entrances to the temple, redesigning all the four gates with terracotta work, building shops to rehabilitate 30 business owners, redesigning, solar cookers for cooking prasad, among other improvements.

 

মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে নবরূপে সাজছে তারাপীঠ

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে প্রায় আট কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন করে সাজছে তারাপীঠ মন্দির। তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ মায়ের মূল মন্দির অক্ষত রেখে এই কাজ শুরু করেছে।কর্তৃপক্ষের দাবি, আগামী এক বছরের মাথায় নবরূপ পাবে বামাখ্যাপার সাধনক্ষেত্র তারাপীঠ মন্দির।

টিআরডিএ’র সূত্রে জানা গিয়েছে, ৩২৬০স্কোয়ার ফুট জায়গা নিয়ে তারাপীঠ মন্দির চত্বর। যার মধ্যে ৩৫০স্কোয়ার ফুট জায়গার মধ্যে মায়ের গর্ভগৃহ। সেই গর্ভগৃহের চারপাশে দোকান গজিয়ে ওঠায় বাইরে থেকে গর্ভগৃহ দেখা যেত না। নতুন পরিকল্পনায় সেই দোকানগুলি ছোট করে তৈরী করার কাজ চলছে। দোকানগুলির ছাদটিকে গর্ভগৃহের চাতাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে। একইভাবে পূর্বদিকে ২৫০০স্কোয়ার ফুট চাতাল থাকছে। চাতালের চারদিকে নির্দিষ্ট জায়গাজুড়ে বিভিন্ন ফুলের গাছ লাগিয়ে সৌন্দর্যায়ন করা হবে। ঘিরে দেওয়া হবে রেলিং দিয়ে। খোলামেলা পরিবেশে এই চাতালে বসে ভক্তরা প্রার্থনা করতে পারবেন। এরই একপাশে থাকবে দ্বিতল অফিস ঘর।

পশ্চিমদিকে মাটির নীচে ইতিমধ্যে ৭০ফুট বাই ২৫ফুটের ভোগঘর নির্মাণের কাজ শেষের দিকে। ভোগঘরের পাশেই গড়ে উঠছে ডাইনিং রুম। যেখানে প্রায় এক হাজার ভক্ত একসঙ্গে বসে ভোগ খেতে পারবেন। ডাইনিং রুমের গা ঘেঁসে ৩০জন ব্যবসায়ীকে পুনর্বাসন দেওয়ার জন্য দোকানঘর নির্মাণের কাজ চলছে। গর্ভগৃহের সামনে মায়ের নাট মন্দির, বিশ্রামাগার, শিব মন্দির বাদে সব বিল্ডিং ভেঙে একইভাবে খোলামেলা করা হবে।

এতদিন ভক্তরা জীবিতকুণ্ডর পাশ দিয়ে এসে ফুট ওভারব্রিজ হয়ে গর্ভগৃহে প্রবেশ করতেন। সেই ব্রিজও ভেঙে ফেলা হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, জীবিতকুণ্ড হয়ে ভক্তরা মাটির তলা দিয়ে সারিবদ্ধভাবে এসে গর্ভগৃহের সামনে চাতালে উঠবেন। চাতালে ওঠার দু’টি অভিমুখ করা হবে। এজন্য মাটির নীচে বাতানুকূল ব্যবস্থা থাকবে।

এখন মন্দিরে ঢোকার পূর্ব ও উত্তরদিকে দু’টি গেট রয়েছে। নতুন করে পশ্চিম ও দক্ষিণদিকে আরও দু’টি গেট করা হবে। সবকটি গেটেই টেরাকোটার কাজ করে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা হবে। ভক্তরা যে কোনও গেট দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসতে পারবেন।

এতদিন কাঠের জ্বালানি দিয়ে ভোগ রান্না হতো। এবার থেকে সোলার পদ্ধতিতে হবে। রান্নার কাজে ব্যবহৃত জল পাইপ লাইনের মাধ্যমে মাটির নীচ দিয়ে নিয়ে এসে ট্রিটমেন্ট করে দ্বারকা নদে ফেলা হবে।

Source: Bartaman