To make payment of property and other municipal taxes easier, the State Government is going to launching a mobile app through which the taxes can be made. This service will be gradually rolled out for all the types of taxes paid by citizens to civic bodies.
Online mode of payment would enable people to pay their taxes from the comfort of their homes or from wherever they want.
Twenty municipalities have been identified for the pilot project. The pilot project has been named ‘Online Module/Portal and Mobile App for Payment and Other Allied Matters of Municipal Property Tax’.
The selected municipalities are: Alipurduar, Bangaon, Bankura, Bansberia, Behrampore, Bolpur, Chakdaha, Chapadani, Egra, English Bazar, Haldia, Jalpaiguri, Kamarhati, Kanchrapara, Katwa, Konnagar, Medinipur, Nalhatri, Pujali and Titagarh.
ঘরে বসেই এবার পুরকর জমা দেওয়া যাবে,অ্যাপ আনছে রাজ্য
সম্পত্তি সহ বিভিন্ন ধরনের পুরকর জমা নেওয়ার প্রক্রিয়া সরলীকরণ করতে অ্যাপ আনছে রাজ্য সরকার। রাজ্যের ২০টি পুরসভাতে পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে এই অ্যাপ ও অনলাইন ওয়েব পোর্টাল চালু করা হচ্ছে। পুরদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ধীরে ধীরে তা রাজ্যব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
এই পোর্টাল ও অ্যাপ মারফত পুরবাসীরা সহজেই নিজেদের ইচ্ছেমতো সময়ে পুরসভার বিভিন্ন ধরনের কর মিটিয়ে দিতে পারবেন।
মুখ্যমন্ত্রী মানুষকে যেমন অধিকতর পুরপরিষেবা দিতে চাইছেন, তেমনি তাঁদের জন্য বিভিন্ন সুবিধার ব্যবস্থাও করতে চাইছেন। এই অ্যাপ ও পোর্টালের মাধ্যমে মানুষ সেই সুবিধা পাবেন।
নতুন এই পাইলট প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে অনলাইন মডিউল/পোর্টাল অ্যান্ড মোবাইল অ্যাপ ফর পেমেন্ট অ্যান্ড আদার অ্যালায়েড ম্যাটার্স অব মিউনিসিপ্যাল প্রপার্টি ট্যাক্স। পুরদপ্তরের নির্দেশিকা অনুসারে ইংলিশবাজার, জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার পুরসভাকে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে। একই সঙ্গে মুর্শিদাবাদের বহরমপুর পুরসভাও এই প্রকল্পের আওতায় এসেছে। এছাড়া নলহাটি, বোলপুর, কোন্নগর, চাঁপদানি, টিটাগড়, বনগাঁ, কাটোয়া, হলদিয়া, বাঁশবেড়িয়া, বাঁকুড়া, চাকদহ, কাঁচড়াপাড়া, মেদিনীপুর, এগরা, পূজালি, কামারহাটি পুরসভাকেও পাইলট প্রকল্পে রাখা হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল মানুষের নিত্যসঙ্গী হয়ে উঠেছে। ফলে মোবাইল অ্যাপ মারফত কর দেওয়ার পদ্ধতি চালু করা হলে তার মাধ্যমে যে কোনও জায়গা থেকে যে কোনও সময়ে পুরসভার সম্পত্তি কর মিটিয়ে দেওয়া সহজ হবে। একই কাজ পোর্টাল মারফতও করা সম্ভব।
উল্লেখ্য, রাজ্যের বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানি এই ধরনের একটি পদ্ধতি ইতিমধ্যেই চালু করে রেখেছে।