In the last five years, East Medinipur has seen a surge of development, keeping up with other districts in Bengal. Around 85% of the people in the district are getting aid from government schemes.
Health and Family Welfare
- Nandigram will be developed as a separate district
- Four Fair Price Medicine Shops have been opened in Kanthi, tamluk, haldia and Egra. This has benefitted more than five and a half crore people in the district with a discount of Rs 11.58 crore
- Fair Price Diagnostic Centre started in Tamluk district hospital
- Two SNCUs opened in Tamluk and Egra hospital
- 20 SNSUs have opened in the district. CCU opened in Tamluk district hospital
- Multi super-specialty hospital opened in Panskura
Education
- A new building has been erected in Shahid Matangini Hazra Women’s College
- Two ITIs established in Egra-1 and Kathi-2 blocks
- Kolkaghat Polytechnic is operational
- More than 1.55 lakh students have received bicycles under Sabuj Sathi Scheme
- 12 primary schools and 342 upper primary schools have been established in the last five years
- 47 primary schools have been upgraded to upper primary schools and 157 secondary schools have been upgraded to higher secondary schools
- Mid-day meals in all schools have led to the children becoming healthier and has reduced the number of absentees
Agriculture and Animal Husbandry
- Around 6.20 lakh (97%) farmers have received Kisan Credit Cards
- Five farmers’ markets established in Panskura-1, Nandigram, Bhagwanpur-2, and Patashpur-1A blocks
- More than 9,000 landless families have been awarded NGNB patta
- Due to the work done by the Fisheries department, more than 30 thousand fishermen have benefitted
- The Animal Husbandry department has distributed more than 13.5 lakh chieckens and ducklings
Panchayat and Rural Development
- In the last four-and-a-half years, more than Rs 1400 crore have been spent to create 6 crore man days under 100 days work
- Under rural road scheme 312 km of roads have been constructed
- More than 78,000 houses have been built under Indira Awaas Yojana
- Under Mission Nirmal Bangla, around 1.40 lakh toilets have been built
Minority Welfare
- More than 2 lakh students from minority classes have received scholarships worth Rs 30 crore
- Around Rs 14 crore have been given to youth from minority classes to help them become self-sustained
- More than Rs 5 crore has been spent under various MSDP schemes for development of the minority community
- Karma Tirthas are being developed in Panskura-1, Panskura-2, Patashpur-2, and Sutahata-1 blocks
Backward Classes Welfare and Adivasi Development
- Almost 47,000 students receiving assistance under the Sikshashree Scheme
- Around 1.44 lakh SC/ST/OBC certificates have been given out
Women and Child Development
- 2.25 lakh students are receiving aid under the Kanyashree Scheme
Khadya Sathi
- More than 38 lakh people in the district are getting foodgrains at Rs. 2 per kg
Industry
- An Industrial Growth Centre is being set up in Haldia on more than 10 acres of land, which will bring employment to more than three thousand people
- 25 clusters have been set up in the district to aid micro, small and medium enterprises
- Industrial Estate established in Haldia
PWD and Transport
- Digha-Kolkata helicopter service has started
- The PWD Department has taken up 130 projects out of which 94 have been completed at a cost of Rs 256 crore
- More than 578 km of roads constructed/repaired/renovated
Power
- 100% electrification of rural areas under the Shobar Ghore Alo Scheme
Irrigation
- 234 km of irrigation dams have been renovated
- Kalaghai-Kapaleshwari-Bagai canal renovated at a cost of Rs 650 crore
- 7.5 km of the Digha-Shankarpur beach has been beautified
Public Health Engineering
- 66 drinking water-related projects taken up, out which 30 have been completed at a total cost of Rs 103 crore
Tourism
- Digha Gate has been constructed in a record time of just 18 months at a cost of Rs 6.5 crore
- Watch towers set up in Didha, Shankarpur, Tajpur, and Mandarmani
Labour
- Around 6.21 lakh unorganised workers receiving assistance under State-Assisted Scheme of Provident Fund for Unorganised Workers
- More than 22,000 transport workers registered under West Bengal Transport Workers’ Social Security Scheme
- More than 3,000 youth receiving assistance under Yuvashree Scheme
Self-Help Groups
- 7,400 self help groups created under Anandadhara Scheme
- A total of 13 Karma Tirthas established in the district
Urban Development
- Rs 175 crore have been spent on various schemes in five municipalities
Information and Culture
- More than 5000 artistes are getting a retainer fee and pension at present
In the last five years, the Trinamool Congress Government has ensured developments in all areas across all districts. Projects have been completed covering all departments of the administration.
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় উন্নয়ন এক নজরে
রাজ্য ও অন্যান্য জেলার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিগত সাড়ে চার বছর সময়কালে অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটেছে এই পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়।এই জেলায় বিগত সাড়ে চার বছরে ৮৫ শতাংশ মানুষের কাছে বিভিন্ন সরকারী প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছে দেওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান :
নন্দীগ্রামকে পৃথক স্বাস্থ্য জেলা হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে ।
কাঁথি, তমলুক, হলদিয়া ও এগরা হাসপাতালে ৪টি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান চালু হয়ে গেছে। দীঘা মহকুমা হাসপাতালে একটি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান খুব শীঘ্রই চালু হয়ে যাবে।
জেলার এই সকল ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান থেকে ওষুধ কেনার ফলে সাড়ে ৫ লক্ষের বেশি মানুষ ১১ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকার ছাড় পেয়েছেন।
তমলুক জেলা হাসপাতালে ন্যায্য মূল্যের ডায়াগনস্টিক কেন্দ্র চালু হয়ে গেছে।
তমলুক ও এগরা হাসপাতালে ২টি SNCU চালু হয়ে গেছে।
জেলায় ২০টি SNSU চালু হয়ে গেছে।
তমলুক জেলা হাসপাতালে একটি ইইঞ চালু হয়ে গেছে।
পাঁশকুড়ায় একটি নতুন মাল্টি-সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চালু হয়ে গেছে।
তমলুক জেলা হাসপাতালে একটি নার্সিং ট্রেনিং স্কুল নির্মিত হচ্ছে।
শিক্ষা :
শহীদ মাতঙ্গিনী হাজরা মহিলা কলেজের নতুন ভবন নির্মিত হয়েছে এবংপঠন-পাঠন শুরু হয়ে গেছে।
এগরা-১ ও কাঁথি-২ (দেশপ্রাণ) ব্লকে ২টি নতুন আইটি আই নির্মান সম্পূর্ণ হয়েছে।
পাশাপাশি কাঁথি-৩, নন্দীগ্রাম-১ ও মহিষাদল ব্লকে ৩টি নতুন আইটি আই গড়ে তোলা হচ্ছে। খেজুরি, রামনগর-১ ও চন্ডীপুরে আইটি আই গড়ে তোলা হবে।
কোলাঘাট পলিটেকনিক চালু হয়ে গেছে।
এই জেলায় প্রায় ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ছাত্র-ছাত্রীকে সবুজসাথী প্রকল্পে সাইকেল প্রদান করা হয়েছে।
বিগত সাড়ে ৪ বছরে জেলায় নতুন ১২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৩৪২টি উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয় গড়ে তোলা হয়েছে।
সব স্কুলে মিড-ডে-মিল চলছে যার ফলে পুষ্টি এবং উপস্থিতির হার বেড়েছে এবং স্কুল ছুট ছাত্রের সংখ্যা কমেছে।
প্রতিটি বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়েদের জন্যে পৃথক শৌচাগার নির্মিত হয়েছে।
কৃষি, ভূমি সংস্কার,মৎস্য ও পশুপালন :
এই জেলার প্রায় ৬ লক্ষ ২০ হাজার (৯৭%) কৃষিজিবী পরিবারের হাতে কিষাণ ক্রেডিট কার্ড তুলে দেওয়া হয়েছে।
বিগত সাড়ে ৪ বছরে, ৯ হাজারেরও বেশি ভূমিহীন পরিবারকে পাট্টা প্রদান করা হয়েছে।
পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন :
বিগত সাড়ে চার বছরে ১০০ দিনের কাজে প্রায় ১৪০০ কোটি টাকা ব্যয় করে প্রায় ৬ কোটি শ্রম দিবস সৃষ্টি হয়েছে।
গ্রামীণ সড়ক যোজনায় ৩১২ কিমি রাস্তা নির্মিত হয়ে গেছে।
গত সাড়ে ৪ বছরে জেলায় ৭৮ হাজারেরও বেশি ইন্দিরা আবাসন ঘর করা হয়েছে।
জেলায় মিশন নির্মল বাংলা প্রকল্পে বিগত সাড়ে চার বছরে প্রায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার শৌচালয় নির্মান সম্পূণ হয়েছে।
সংখ্যালঘু উন্নয়ন:
বিগত সাড়ে ৪ বছরে, ২ লক্ষেরও বেশি সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রীকে প্রায় ৩০ কোটি টাকা স্কলারশিপ প্রদান করা হয়েছে। আরও প্রায় ৫৫ হাজার ছাত্রছাত্রী আগামী মে মাসের মধ্যে স্কলারশিপ পেতে চলেছে।
এছাড়া স্বনির্ভরতার জন্য সংখ্যালঘু যুবক-যুবতীদের প্রায় ১৪ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে। আরও ৪ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করা হবে আগামী মে মাসের মধ্যে।
খজঈঙ-তে ৫ কোটি টাকা ব্যয় করে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উন্নয়নে বিবিধ প্রকল্প রূপায়িত করা হয়েছে।
পাঁশকুড়া-১, পাঁশকুড়া-২, পটাশপুর-২ ও সূতাহাটা-১ কর্মতীর্থ নির্মাণের কাজ চলছে।
অনগ্রসর কল্যান ও আদিবাসী উন্নয়ন:
প্রায় ৪৭ হাজার ছাত্র-ছাত্রী শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে সহায়তা পাচ্ছে।
বিগত সাড়ে ৪ বছরে, প্রায় ১ লক্ষ ৪৪ হাজার জাতি শংসাপত্র প্রদান করা হয়েছে।
নারী ও শিশু উন্নয়ন:
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ২ লক্ষ ২৫ হাজার ছাত্রী কন্যাশ্রী প্রকল্পে সুবিধা পাচ্ছে।
খাদ্য সুরক্ষা কর্মসূচী – খাদ্য সাথী:
জেলায় প্রায় ৩৮ লক্ষ মানুষ ২/- টাকা কেজি দরে খাদ্যশস্য পাচ্ছেন।
শিল্প:
জেলায় ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি উদ্যোগের ২৫টি ক্লাস্টার গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৬০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সুনিশ্চিত করা গেছে।
হলদিয়াতে ১টি শিল্প তালুক গড়ে তোলা হয়েছে।
ক্ষুদ্র শিল্পের ক্ষেত্রে বিগত সাড়ে চার বছরে এই জেলায় ৪৫৩০ কোটি ব্যাঙ্ক ঋণ প্রদান করা হয়েছে, আগামী বছর মে মাসের মধ্যে আরও অতিরিক্ত ৬৬০ কোটি ব্যাঙ্ক ঋণ দেওয়া হবে।
পূর্ত ও পরিবহন :
যাত্রী সুবিধার্থে কলকাতা-দীঘা হেলিকপ্টার পরিষেবা চালু হয়ে গেছে।
বিগত সাড়ে চার বছরে এই জেলায় পূর্ত দপ্তর ১৩০টি প্রকল্প রূপায়ণের কাজ হাতে নিয়েছে, যার মধ্যে ৯৪টি প্রকল্পের কাজ প্রায় ২৫৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ইতিমধ্যেই সমাপ্ত হয়েছে।
জেলায় বিগত সাড়ে চার বছরে ৫৭৪ কিমি রাস্তা নির্মান/পুর্ননির্মান/সম্প্রসারণ ও উন্নীতকরণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
বিদ্যুৎ ও অচিরাচরিত শক্তি:
সমগ্র পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জ্ঞসবার ঘরে আলোঞ্চ প্রকল্পে ১০০% গ্রামীণ বৈদ্যুতিকরণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
সেচ:
২৩৪ কিমি দৈর্ঘ্যের বাঁধ সংরক্ষণের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
পাঁশকুড়া-১ ও ২ ব্লক সহ পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মোট ১২টি ব্লকে বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান অনুমোদিত হয়েছে।
দীঘা-শঙ্করপুর সৈকতে ১০.৫ কিমি সমুদ্র ভাঙ্গন প্রতিরোধ ও ৭.৫ কিমি সৌন্দর্যায়ন প্রকল্প রূপায়িত হয়েছে। এই প্রকল্প রূপায়িত হওয়ার ফলে পর্যটকদের কাছে দীঘার আকর্ষণ আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রায় সাড়ে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়না ব্লকের চন্ডিকা নদীর উপরে এজমালিচক ও শ্রীধরপুরে ২টি সেতু এবং নন্দকুমার ব্লকের প্রতাপখালি খালের উপরে দক্ষিণ-নারিকেলদা সেতুর নির্মান করা হয়েছে।
প্রায় ৪ কোটি ব্যয়ে এগরা-২ ব্লকের বালিঘাই-বারোমাইল খাল এবং দেশপ্রান ব্লকের মীর্জাপুর খালের পুনঃখননের কাজ শুরু হয়েছে।
জনস্বাস্থ্য কারিগরী:
বিগত সাড়ে চার বছরে ১০৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৬টি জলপ্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে, এর মধ্যে ৩০টির কাজ সমাপ্ত হয়েছে। এর ফলে জেলার প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষ মানুষ উপকৃত হচ্ছেন। আরও ১০টি জলপ্রকল্পের কাজ আগামী মে মাসের মধ্যে সমাপ্ত হবে।
পর্যটন:
মাত্র আঠারো মাসের রের্কড সময়ে দীঘা গেট (সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে) নির্মান করা হয়েছে।
এছাড়া দীঘা, শঙ্করপুর, তাজপুর ও মান্দারমনিতে ওয়াচ্ টাওয়ার, দীঘায় বিশ্ববাংলা উদ্যান, দীঘা যুব আবাসের অধুনিকীকরণ, নয়াকালী মন্দির পর্যন্ত সমুদ্র তীরবর্তী রাস্তা, দীঘা-মোহনা রাস্তা সহ মোট ৯টি প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে।
আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে দীঘায় বিশ্ববাংলা উদ্যান-এর সমম্প্রসারন সহ গাড়ী পার্কিং ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সকল পরিষেবা নির্মানের কাজ চলছে।
দীঘা-কলকাতা হেলিকপ্টার পরিষেবার সূচনা হয়েছে।
স্বনির্ভর দল ও স্বনিযুক্তি কর্মসূচী:
আনন্দধারা প্রকল্পে ৭৪০০টি স্বনির্ভর দল গঠিত হয়েছে, আগামী মে মাসের মধ্যে আরও ৩২০০টি স্বনির্ভর দল গঠিত হতে চলেছে।
জেলায় মোট ১৩টি কর্মতীর্থ গড়ে তোলা হচ্ছে ; এর মধ্যে ২টির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়েছে।
বিগত সাড়ে চার বছরে স্বামী বিবেকান্দ স্বনির্ভর কর্মসূচী প্রকল্পে ৭ হাজার প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে এবং প্রায় ৪৫ কোটি টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
পুর ও নগরোন্নয়ন :
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ৫টি মিউনিসিপ্যালিটি বিগত সাড়ে চার বছরে প্রায় ১৭৫ কোটি টাকা পরিকল্পনা খাতে ব্যয় করেছে। শহরাঞ্চলে গরীবদের জন্যে প্রায় ৩৩০০টি বাসস্থান নির্মিত হয়েছে।
তথ্য ও সংস্কৃতি :
বর্তমানে পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় প্রায় ৫ হাজার লোকশিল্পী রিটেনার ফি ও পেনশন পাচ্ছেন। আরও প্রায় ২৫০ লোকশিল্পী রিটেনার ফি ও পেনশন পেতে চলেছেন।
আবাসন :
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় আর্থিক ভাবে দুর্বল মানুষদের জন্যে গীতাঞ্জলী ও অন্যান্য প্রকল্পে প্রায় সাড়ে ৮ হাজার বাসস্থান নির্মিত হচ্ছে, এর মধ্যে ৫ হাজার বাসস্থান নির্মিত হয়ে গেছে।
ক্রীড়া ও যুব কল্যান :
পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় তমলুকে স্পোর্টস কমপ্লেক্স নির্মাণের প্রথম পর্যায়ের কাজও কাঁথিতে অরবিন্দ স্টেডিয়াম সংস্কারের কাজ শেষ হয়েছে।
ক্রীড়ার মান উন্নয়নে বিগত দু বছরে ক্রীড়া দপ্তর জেলায় মোট ৮২৬টি ক্লাবকে অর্থ সাহায্য করেছে।
জেলায় ১০৭টি মাল্টি জিম সেন্টার গড়ে তুলতে ২ কোটি ১৪ লক্ষ টাকা প্রদান করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র :
জেলায় নতুন থানা হিসাবে কাঁথি মহিলা থানা ও হলদিয়া মহিলা থানা এবং মন্দারমণি উপকূলীয় থানা, জুনপুট উপকূলীয় থানা ও নয়াচর উপকূলীয় থানা স্থাপন করা হয়েছে।