The Bengal Government will give the Mayapur-based ISKCON (International Society for Krishna Consciousness) 51 varieties of rice. These would be planted on the 100 acres where ISKCON cultivates paddy.
After a request from ISKCON, the State Government has come forward with providing it with 51 varieties of rice which will be grown organically. The government will also provide them with expert advice. Among the varieties to be provided are Dadshal, Radhatilak, Gobindabhog, Keralasundari and others.
Most of these are indigenous varieties, also known as folk rice varieties, and are highly nutritious; many are also aromatic. The Bengal Government, by itself and also in collaboration with some scientific organisations, is trying to revive these varieties. Gifting ISKCON these 51 varieties is part of that effort.
ইসকনকে ৫১ প্রজাতির ধানের বীজ দেবে রাজ্য
মায়াপুরের ইসকন মন্দির কতৃপক্ষকে ৫১ প্রজাতির ধানের বীজ দেবে রাজ্য সরকার। মায়াপুরের ইসকন কতৃপক্ষের হাতে প্রায় ১০০ একর কৃষিজমি রয়েছে। তার একটি অংশে কৃষিকাজ করেন মন্দির কতৃপক্ষ । প্রধানত জৈবিক চাষেই তাঁদের বেশি আগ্রহ। কারণ ,জৈবচাষ উৎপাদিত ফসলের চাহিদা রয়েছে বিদেশি ভক্তদের মধ্যে। তাছাড়াও ,জৈবচাষে উৎপাদিত ফসলের চাহিদা রয়েছে বিদেশি ভক্তদের মধ্যে। তাছাড়াও , জৈব চাষেবাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে ইসকন।
সেই সূত্রে কৃষি দফতরের কর্তা -আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ হয়েছিল ইসকন কতৃপক্ষের। সম্প্রতি সিদ্ধান্ত হয়েছে ,প্রায় ৫১ প্রজাতির ধানের বীজ ইসকনকে দেবে রাজ্য সরকার। সঙ্গে দেওয়া হবে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ এবং সহযোগিতা। যে প্রজাতির ধানের বীজ দেওয়া হবে সেগুলির মধ্যে দাদশাল ,রাধাতিলক ,গোবিন্দভোগ ,কেরালাসুন্দরী অন্যতম। প্রজাতিগুলির বেশিরভাগই সুগন্ধি।
প্রতিদিন ভক্তদের জন্য ভোগের ব্যবস্থা করে ইসকন।৫২ সপ্তাহে এক বছর হয়।সেই সূত্রে প্রতি সপ্তাহে পৃথক পৃথক প্রজাতির চালে ভোগ দিতে পারবেন ইসকন কতৃপক্ষ।তাতে জৈব চাষের প্রচার বাড়বে।ভোগের পাশাপাশি ,চাল বিক্রি করলে রাজ্যের লুপ্তপ্রায় কিছু প্রজাতির চালের প্রচার বাড়বে। পাশাপাশি জৈব চাষ নিয়ে রাজ্য সরকারের পদক্ষেপ প্রতিষ্ঠিত হবে।
বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন , ইসকনের জমিতে রাধাতিলক চালের ফলন সবথেকে বেশি।কারণ,গঙ্গা এবং জলঙ্গীর সংযোগস্থলের থাকা ওই জমিগুলি ওই চাষের জন্য উপযুক্ত। সেকারণে এত ধরণের চালের বীজ দিতে চাইছে রাজ্য।তবে এজন্য লভ্যাংশ দাবি করা হবে না বলে কৃষি দফতর সূত্রের খবর।
Source: Ebela