Chief Minister Mamata Banerjee handed over houses constructed as part of the Banglar Bari Scheme to occupants at Netaji Indoor Stadium today. These houses are meant to house the urban poor.
Five lakh people spread over 21 districts are going to be handed over certificates of occupancy.
Mamata Banerjee wants that every citizen of Bengal should have a roof over their heads, and Banglar Bari is a continuation towards that end.
Highlights of her speech:
5 lakh families who do not have pucca houses, have received money for building houses. They will receive Rs 1.2 lakh.
We are aware of the practical problems faced by people in receiving money in instalments. I will request my officials to clear the amount in two instalments only.
Prices of essentials are on the rise. Fuel prices are rising. People are facing a lot of hardship.
We are committed to the welfare of the downtrodden. We are committed to provide a ‘ceiling’ (chhad) on every head.
We have distributed 25 lakh houses under different schemes. We are No. 1 in housing scheme in the country.
Bengal is No. 1 among States in creating rural employment. This is a huge achievement.
We have created 23,000 km rural roads already. 8,000 km roads will be inaugurated on February 13 from Nadia.
Significance of grassroots workers in development work is paramount. Panchayats are our direct link to people.
We have abolished khajna tax on agricultural land. We have given compensation worth Rs 1,200 crore to 30 lakh families who suffered due to floods.
বাড়ি নির্মাণে এক নম্বরে বাংলাঃ মুখ্যমন্ত্রী
আজ রাজ্যজুড়ে গরিব মানুষের বাড়ি তৈরির সার্টিফিকেট তুলে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই কর্মসূচীর পোশাকি নাম ‘বাংলার বাড়ি’। রাজ্যের ২১টি জেলার প্রায় পাঁচ লক্ষ মানুষকে বাংলার আবাস যোজনায় বাড়ি তৈরির সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হল।
জঙ্গলমহলের পিছিয়ে পড়া মানুষ বাড়ি বানাতে পাবেন ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। রাজ্যের অন্য অংশের মানুষ পাবেন ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। কী ধরনের বাড়ি হবে, তার নকশা করে দেওয়া হচ্ছে সরকারের তরফে।
পঞ্চায়েত দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমান আর্থিক বছরে ৩ লক্ষ বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু তাকে ছাপিয়ে ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার মানুষকে বাড়ি তৈরি করে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি চান, সবার মাথায় যেন ছাদ থাকে। গরিব মানুষের আস্তানার অভাব না হয়।
মুখ্যমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে কয়েক জনের হাতে সার্টিফিকেট তুলে দেওয়ার পর জেলায় জেলায় তা দেওয়া হবে। ৩১ মার্চের মধ্যে বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করতে চায় রাজ্য সরকার।
তাঁর বক্তব্যের কিছু অংশঃ
আজ বাংলা আবাস যোজনা অনুষ্ঠানে ৫ লক্ষ পরিবারকে – যাদের মাটির বাড়ি অথবা বাড়ি নেই – বাড়ি দেওয়া হল। পাকা বাড়ি তৈরী করতে ১.২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে।
আমাদের বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়, বাস্তব কিছু সমস্যা আছে। আমি অফিসারদের অনুরোধ করব মানুষের সুবিধার জন্য এই টাকাটা ২ কিস্তিতে দেওয়ার জন্য।
প্রতিদিন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়ছে। রান্নার গ্যাস, পেট্রোল-ডিজেল সব কিছুর দাম বাড়ছে।
অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে এবং তার মাথার ওপর একটা ছাদ অর্থাৎ একটা আশ্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে সে সভ্য সমাজে মানবিকভাবে বাঁচতে পারে।
আমরা ৬ বছরে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ২৫ লক্ষ বাড়ি নির্মাণ করেছি গরীব মানুষদের দেওয়ার জন্য। বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে সারা ভারতের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ প্রথম স্থানে।
১০০ দিনের কাজে সারা ভারতবর্ষের মধ্যে বাংলা ১ নম্বরে। এটা একটা বড় কাজ।
ইতিমধ্যেই গ্রামাঞ্চলে ২৩ হাজার কিমি রাস্তা করে দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৩ তারিখ নদিয়া থেকে আরও ৮ হাজার কিমি রাস্তা-র উদ্বোধন করা হবে।
নিচু তলার মানুষের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। গ্রামাঞ্চলে পঞ্চায়েতই হল জনসংযোগের সবচেয়ে বড় জায়গা।
আমরা কৃষিজমির খাজনা মুকুব করে দিয়েছি। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩০ লক্ষ পরিবারকে ১২০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে রাজ্য সরকার।