Bengal Panchayat Dept sets target of creating 25 Cr man-days in 2018-19

The State Panchayats and Rural Development Department has set a target of creating 25 crore man-days for financial year (FY) 2018-19. The decision was taken at a recent high-level meeting attended by all senior officials of the department.

It was also decided that the state’s panchayats will have to ensure livelihood for 10 lakh families, mainly for the women associated with the self-help groups under the National Rural Employment Guarantee Act (NREGA) Scheme. Thus, every gram panchayat will have to make provision for livelihood of 300 families on an average.

Every panchayat will also have to take steps for the revival of rivers and underground reservoirs that have dried up. Stress will have to be laid on afforestation and maintenance of trees.

Since coming to power in 2011, Chief Minister Mamata Banerjee has given emphasis on rural development and in the past seven years, Bengal has made remarkable progress in the construction of rural roads and in 100 days’ work under NREGA.

Incidentally, Mamata Banerjee announced at an administrative review meeting on March 26 that South 24 Parganas has become the number one district in the country with regard to the implementation of 100 days’ work.

 

২০১৮-১৯ কর্মবর্ষে ২৫ কোটি কর্মদিবস তৈরী করবে পঞ্চায়েত দপ্তর

পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দপ্তর ২০১৮-১৯ সালের জন্য ২৫ কোটি কর্ম দিবস তৈরীর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জিটিএ, শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদ এবং সমস্ত জেলাপরিষদকে এই মর্মে নির্দেশিকা পাঠিয়েছে দপ্তর। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ১০ লক্ষ পরিবারের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে পঞ্চায়েত। মূলত উপকৃত হবেন ১০০ দিনের কাজের সঙ্গে যুক্ত স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।

প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতেকে অন্তত ৩০০ পরিবারের জন্য জীবিকা নির্ধারণ করতে হবে। এলাকায় যদি কোনও মৃত নদী থাকে, সেটার পুনরুজ্জীবন করতে হবে। বৃক্ষরোপণ ও গাছের রক্ষণাবেক্ষণে নজর দিতে হবে।

উল্লেখ্য, গত সাত বছরে ১০০ দিনের কাজে এবং গ্রামীণ সড়ক নির্মাণে বাংলা নজিরবিহীন কাজ করেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা ১০০ দিনের কাজে দেশের সেরা হয়েছে।

Source: Millennium Post

 

Bengal Govt to distribute e-rickshaws to unemployed rural youths

Bengal Government has taken up a project to distribute e-rickshaws to unemployed youths in rural areas. The State Self Help Groups and Self Employment department has taken up this initiative and will provide assistance through the SVSKP (Swami Vivekananda Swanirbhar Karmasansthan Prakalpa) scheme. The scheme is already used to provide help to unemployed youths. In the first phase, 500 such eco-friendly e-rickshaws will be distributed.
The Government is already in talks with companies that manufacture e-rickshaws. They run on batteries and are eco-friendly. The SHG department is coordinating with the Panchayat department regarding the implementation of this project.
The Minister of the SHG Department said that distribution of e-rickshaws will help boost transport infrastructure in rural areas.

 

স্বনিযুক্তি প্রকল্পে গ্রামের বেকার যুবকদের ই-রিকশ দেবে রাজ্য

গ্রামের বেকার যুবকদের এবার ই-রিকশ দেবে রাজ্য সরকার। স্বনিযুক্তি প্রকল্প দপ্তরের পক্ষ থেকে কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্বামী বিবেকানন্দ স্বনির্ভর কর্মসংস্থান প্রকল্পের অধীনেই এই সহায়তা দেওয়া হবে। এই প্রকল্পে বেকার যুবকদের নানাভাবে সহায়তা দেওয়া হয়। এবার পরিবেশবান্ধব ই-রিকশ দিয়ে তাদের কাজের সুযোগ বাড়াতে চায় রাজ্য সরকার। প্রাথমিকভাবে শুরুতে ৫০০ জনকে ই-রিকশ দেওয়া হবে।
গ্রামীণ এলাকার পুরুষ ও মহিলাদের আর্থিকভাবে স্বনির্ভর করে তুলতে নানা ধরনের কর্মসূচি বা প্রকল্প নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। স্কুল পড়ুয়াদের সাইকেল প্রদান পুরোমাত্রায় সফল। এর আগে স্বনিযুক্তি প্রকল্পে যুক্ত মহিলাদের ধান সংগ্রহের কাজে নামানো হয়েছে। তাদের জন্য উল্টোডাঙায় শপিং মলও করে দেওয়া হচ্ছে। যার জন্য কেআইটি’র থেকে ১০ কাঠা জায়গা পাওয়া গিয়েছে। সেই জমি কিনে নিয়েছে স্বনিযুক্তি প্রকল্প দপ্তর। এবার ই-রিকশ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। তার জন্য যেসব কোম্পানি ই-রিকশ বানায়, তাদের সঙ্গে কথা চলছে। টেন্ডার করেই সেই অর্ডার দেওয়া হবে। তবে ই-রিকশ’র পুরো টাকা রাজ্য সরকার দেবে না। মোট দামের ৩০ শতাংশ দেবে স্বনিযুক্তি প্রকল্প দপ্তর।
ওই দপ্তরের মন্ত্রী বলেন, আমরা স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে নানাভাবে সাহায্য করছি। কারিগরি শিক্ষা দপ্তরের সহযোগিতায় স্বনির্ভর গোষ্ঠীর আড়াই লক্ষ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণের পর তাঁদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। কেউ যদি প্রশিক্ষণ শেষে ব্যবসা করেন, তাহলে তাঁকে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে। ছাগল, গোরু, মুরগি পালন করলেও আর্থিকভাবে সাহায্য করা হয়। এবার গ্রামের বেকার যুবকদের ই-রিকশ দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আমাদের দপ্তর ভর্তুকি দেবে। গ্রামীণ এলাকায় রাস্তার হাল এখন অনেক ভালো। ফলে ই-রিকশ যাত্রী পরিবহণে কার্যকর হবে। চালকও লাভবান হবেন।
ই-রিকশ অনেকটা ব্যাটারি চালিত অটো বা টোটোর মতো হবে। পঞ্চায়েত দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় রেখেই ই-রিকশ দেওয়া হবে। স্বনিযুক্তি প্রকল্প দপ্তরের প্রধান সচিব একইসঙ্গে পঞ্চায়েত দপ্তরেরও প্রধান সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন। ফলে পঞ্চায়েতের নানা কাজে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের এবং গ্রামের যুবদের যুক্ত করা হচ্ছে। সেই কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে এবার ই-রিকশ প্রদান করা হচ্ছে। তার পরিকল্পনাও তৈরি হয়ে গিয়েছে।