Urban ‘haat’ near Nalban from Poila Baisakh

The State Fisheries Department has decided to set up a daily market (or ‘haat’) on the field beside the lake in Nalban. This venue will be used for selling fish, meat, poultry, vegetables as well as handicrafts, to be sold by the manufacturers themselves.

The handicrafts stalls will be run by women belonging to self-help groups (SHGs). These SHGs get financial aid under the State Government’s Anandadhara Scheme, which entails making and selling handicrafts and other items.

This city haat, or market, is expected to become famous the same way the Sonajhuri Haat in Santiniketan, Mangala Haat in Howrah and the Hari Sahar Haat in Shyambazar, Kolkata, have become.

The spot is ideal for a haat as it is quite near the IT hub of Sector V, where thousands come every day to work. Already a few snacks outlets and restaurants have opened up at Nalban, including by the State Fisheries Development Corporation (SFDC).

 

পয়লা বৈশাখ থেকে নলবনে ঝিলের পাড়ে বসবে শহুরে হাট

 

খোদ কলকাতায় দৈনন্দিন গেরস্থালির যাবতীয় উপকরণ নিয়ে হাট বসতে চলেছে। সৌজন্যে মৎস্য দপ্তর। এখানে একদিকে মাছ-মাংস, সব্জি তো বিক্রি হবেই, অন্যদিকে হাতের কাজের বিভিন্ন সম্ভার নিয়ে হাজির হবেন প্রত্যন্ত গ্রামের শিল্পীরা। নলবনের জলাশয়ের পাড়ে খোলা মাঠে ঘুরতে ঘুরতে কেনাকাটা করবেন শহরের বাসিন্দারা।

শান্তিনিকেতনে সোনাঝুরির হাট, হাওড়ার মঙ্গলা হাট বা হরি সাহার হাটের মতো এখনও শহর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে বহু হাট রয়েছে। কিন্তু, এর অনেকগুলিরই পুরনো ঐতিহ্য এখন অনেকটাই ম্লান। তাই এবার সেই হাটের ঐতিহ্য এবং ব্যবসায়িক গুরুত্বকে বোঝাতেই নলবনে ভেড়ির পাশে বসবে নগরায়িত হাট। মৎস্য দপ্তরের অধীনস্থ মৎস্য উন্নয়ন নিগমের পক্ষ থেকে এই হাট বসানো হচ্ছে।

নলবনের কাছেই তথ্যপ্রযুক্তি তালুক। এখানে প্রচুর মানুষ কাজ করতে আসে। সপ্তাহান্তে যদি তাঁরা জলাশয়ের পাশে একটু ‘স্ন্যাক্স’ খেতে খেতে জরুরি সমস্ত সামগ্রী পেয়ে যান, তাহলে অনেকেই হাটে আসতে চাইবেন। সেই কথাকে মাথায় রেখেই সপ্তাহান্তের বিকেলে এই হাট বসানো হবে। পয়লা বৈশাখ থেকে বসবে এই হাট।

প্রসঙ্গত, নলবনের ওই মাঠে ইতিমধ্যে একাধিক বাঙালি-কন্টিনেন্টাল খাবারের রেস্তরাঁ আগে থেকেই রয়েছে। পাশাপাশি নিগমের পক্ষ থেকে কাঁচা প্যাকেটজাত মাছ বিক্রি করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে রান্না মাছের বিভিন্ন পদও বিক্রি করা শুরু হয়েছে। হরিণঘাটা থেকে কাঁচা মাংস সহ বিভিন্ন পদ বিক্রি করা হচ্ছে। সুফল বাংলাও ইতিমধ্যে দোকান দিয়েছে সেখানে। ফলে কাঁচা সব্জি থেকে আরও বিভিন্ন রান্নার সামগ্রী সেখানে বিক্রি করা হবে।
সেই তালিকায় এবার নতুন সংযোজন হাতের কাজের সম্ভার। আনন্দধারা প্রকল্পের অধীনে যে সমস্ত স্বনির্ভর গোষ্ঠী রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে, তাদের নলবনের হাটে আনা হবে। প্রত্যেক সপ্তাহে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা সেখানে এসে নিজেদের হাতে তৈরি বড়ি, আচার, পাঁপড় ছাড়াও হাতের কাজের বিভিন্ন ব্যাগ, শৌখিন ঘর সাজানোর জিনিস বিক্রি করতে পারবেন। এর মাধ্যমে গ্রামীণ মহিলারা যেমন নিজেদের সামগ্রী বিক্রির একটা নতুন জায়গা খুঁজে পাবেন, সেই সঙ্গে শহুরে ক্রেতারাও বিভিন্ন সামগ্রী কিনতে পারবেন নিজের হাতে দেখে নিয়ে।

সর্বোপরি জলাশয়ের পাড়ে ঘুরতে ঘুরতে একেবারে গ্রামীণ পরিবেশেই ‘হাটে’র মজা নিতে পারবেন কলকাতাবাসী।

Image Source: TripAdvisor

Hungarian fish Amur to soon grace your plates, courtesy Bengal Govt

State Fisheries Development Corporation (SFDC) will introduce a new variety of fish before the Pujas – amur. The fish rom Hungary looks very close to Rohu and tastes better than Catla, according to officials of SFDC. Amur will cost Rs 100 per kilogram (kg), much cheaper than Rohu and Catla.

The SFDC has imported two thousand Amur. If people like the taste of the fish, then steps will be taken to grow the variety in hatcheries of Bengal on a large scale. As of now, Amur has been planned to be cultivated at the Nalban hatchery of SFDC.

The managing director of SFDC said the Amur fingerling grows upto 2 kg within 6 months while Rohu and Catla fingerlings take nearly two years to reach a weight of 2 kg, leading to frequent shortage of supply. This causes over dependence on the supply of fishes from Andhra Pradesh.

 

রাজ্য সরকারের সৌজন্যে হাঙ্গেরীর মাছ এবার বাঙালির পাতে

পুজোর আগেই মৎস্য দপ্তর বাঙালীর পাতে তুলে দেবে সুদূর হাঙ্গেরীর মাছ আমুর। দপ্তরের আধিকারিকদের মতে, এই আমুর মাছটি দেখতে রুই মাছের মত এবং স্বাদে কাতলাকে হার মানায়। এই মাছের আনুমানিক দাম হবে কিলো প্রতি ১০০টাকা, যা রুই বা কাতলার তুলনায় অনেক কম।

ইতিমধ্যেই মৎস্য দপ্তর ২০০০ মাছ আমদানি করেছে। যদি সাধারন মানুষ এই মাছকে গ্রহণ করে, তাহলে হ্যাচারিতে এই মাছ বিপুল মাত্রায় উৎপাদনের জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এখনও পর্যন্ত ঠিক করা হয়েছে, নলবন হ্যাচারিতে এই মাছের উৎপাদন করা হবে।

আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এই আমুর মাছের চারা মাত্র ছয় মাসে ২ কিলো পর্যন্ত ওজনের হতে পারে, যেখানে রুই ও কাতলা মাছের চারা ওই পরিমাণ বাড়তে আনুমানিক দুই বছর সময় নেয়। এর ফলে, মাঝে মাঝে রুই ও কাতলা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম আসে।

এর ফলে অন্ধ্রপ্রদেশের ওপর নির্ভরতা কমবে রাজ্যের।

 

Source: Millennium Post