In a move expected to draw much appreciation, the State Government has decided to make available aromatic varieties of rice like Gobindobhog and Tulaipanji at prices 20 to 25 per cent less than the market rates at selected stalls across Bengal.
The special price rice would initially be available at the Sufal Bangla stalls, which are run by the State Government, and later from the various public distribution scheme (PDS) outlets, better known as ration shops.
The service is expected to begin soon after this year’s Durga Puja or some time early next year.
Gobindobhog is grown in certain areas of Purba Bardhaman district while Tulaipanji is grown in certain areas of Uttar and Dakshin Dinajpur districts.
The Bengal Government had applied for and was successful in getting geographical indication (GI) tags for both types of rice at the initiative of Chief Minister Mamata Banerjee.
মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে কম দামে তুলাইপঞ্জি ও গোবিন্দভোগ
রসনাপ্রিয় বাঙালির জন্য সুখবর। বাংলার দুই সেরা সুগন্ধী চাল গোবিন্দভোগ ও তুলাইপঞ্জি সস্তায় সাধারন মানুষের হাতে তুলে দেবে রাজ্য সরকার। এবছরে পুজোর পর বা আগামী বছরের শুরুতে বাজারদরের অন্তত ২০ থেকে ২৫ শতাংশ কম দামে রাজ্যের বিভিন্ন স্টলে বিক্রী করা হবে এই চাল। প্রথমে সুফল বাংলার স্টল ও পড়ে রেশন দোকান মারফত বিক্রী করা হবে এই চাল।
মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগ নেওয়ার পর কৃষি বিজ্ঞানী ও আধিকারিকদের কাছ থেকে ফলন বাড়ানো ও আনুসাঙ্গিক প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী।
তুলাইপঞ্জি মূলত উত্তর দিনাজপুরের রায়গঞ্জ মহকুমা ও দক্ষিণ দিনাজপুরের একটি অংশে উৎপাদিত হয়। উত্তরবঙ্গের আরও কিছু এলাকায় এই চালের উৎপাদন করা যেতে পারে বলে কৃষি বিজ্ঞানীদের মতে। সেক্ষেত্রে ফলন অনেকটাই বাড়বে।
তেমনই গোবিন্দভোগ চাল মূলত পূর্ব বর্ধমানের রায়না-১ ও ২ নম্বর ব্লক ও খণ্ডকোষে খুব ভালো উৎপাদন হয়। এই পূর্ব বর্ধমান জেলারই আউশগ্রাম, মন্তেশ্বর, জামালপুর ছাড়িয়ে অনেকটা দূর পর্যন্ত এই চাল ফলন করা যেতে পারে বলে মনে করেন বিজ্ঞানীরা। এছাড়া, হুগলী, নদীয়া, বীরভূম, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়াও এই চাল উৎপাদনের জন্য উপযোগী বলে মনে করছেন তারা। বাঁকুড়া, পুরুলিয়াতেও চাল তৈরীর প্রক্রিয়া চলছে।
প্রসঙ্গত, এই দুই চালের পেটেন্ট নিয়ে রেখেছে রাজ্য সরকার।