Key MoUs signed in education sector at BGBS 2018

The Bengal Global Business Summit (BGBS) 2018 witnessed some major MoUs in the Education sector on Wednesday, with Jadavpur University alone signing three MoUs with three leading foreign universities for collaborative research and education.

Three MoUs have been signed with Edinburgh University, University of Exeter in UK and Eötvös Loránd University of Hungary. It may be mentioned that JU has been doing joint research projects with Edinburgh University (EU) and the university’s School of Oceanography has been working in collaboration with EU.

Chief Minister Mamata Banerjee announced at the summit that her government is providing 5 acres of land each to both JU and Calcutta University at New Town. Presidency University also signed an MoU with Edinburgh University at the summit for collaboration in higher education and life sciences.

শিক্ষা ক্ষেত্রে একগুচ্ছ মৌ বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে

বিনিয়োগের মঞ্চে শিল্প-বাণিজ্যের সঙ্গে সমান গুরুত্ব পেল শিক্ষাও৷ দুদিনের বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিটের দ্বিতীয় দিনে রাজ্যের তিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কলকাতা, যাদবপুর ও প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একগুচ্ছ সুখবর শোনালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷

প্লেনারি সেশনের শেষে ছিল মৌ স্বাক্ষর পর্ব৷ সেখানেই মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন, যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে উৎকর্ষকেন্দ্র গড়ার জন্য আরও পাঁচ একর করে জমি দেওয়া হবে৷ রাজারহাটে সেই জমিতে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস গড়ে উঠবে৷ এ দিনই বিভিন্ন বিষয়ে একাধিক মৌ স্বাক্ষর করে যাদবপুর ও প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ও৷

এই মৌয়ের ফলে পড়ুয়া ও গবেষকদের মানোন্নয়নের জন্য বিদেশের নামজাদা কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করতে পারবে এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলি৷ কিছুদিন আগেই কলকাতা ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে গবেষণা খাতে একশো কোটি টাকা করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী৷

বাণিজ্য সম্মেলনের শেষ পর্বে রাজ্যের অর্থ তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র বলেন, যাদবপুর ও প্রেসিডেন্সি, এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেই মৌ স্বাক্ষরিত হয়েছে স্কটল্যান্ডের এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের৷ জীবনবিজ্ঞানের গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্বজোড়া খ্যাতি রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের৷ এর পাশাপাশি হাঙ্গেরির লোরান্দ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্রিটেনের এক্সিটার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও মৌ স্বাক্ষর হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের৷ ডিজিট্যাল হিউম্যানিটি বিষয়ে এক্সিটার ও যাদবপুর একসঙ্গে কাজ করবে৷ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিজিটিং প্রফেসর হিসাবে আগেই যুক্ত রয়েছেন যাদবপুরের উপাচার্য৷

কলা বিভাগের পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রেও গবেষণা ও উচ্চশিক্ষায় সহযোগিতার জন্য লোরান্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে যাদবপুর৷ মূলত ইলেকট্রিক্যাল, মেটালার্জি ও মেকানিক্যাল শাখার পড়ুয়াদের কথা মাথায় রেখেই এই মৌ হয়েছে৷

এর ফলে এখানকার পড়ুয়ারা সুপারভাইজার হিসাবে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে যেতে পারবে৷ পাশাপাশি দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলিত উদ্যোগে গবেষকদের জন্য যৌথ কর্মশালা, সেমিনারেরও আয়োজন হবে৷

 

First state-wide survey of the rare fishing cat taking place in Bengal

With the help 50 cutting-edge trapping cameras, Calcutta University, Zoological Survey of India (ZSI) and conservation NGO, Nature Environment & Wildlife Society (NEWS) have started the first state-wide survey of the rare fishing cat, the state animal of Bengal.

The survey is being carried out in Howrah district, in Domjur, Jagatballavpur, Panchla and a few other places, which are some of the prime habitats of the animal. This is the first stage. Gradually, the survey would cover their entire habitat in the state. Surveys of fishing cats have been done before, but this is the first time a statewide survey is being conducted.

Besides footprint and testing of fecal matter, camera trapping method is the most reliable methods for determining the number of these animals.

Source: Ei Samay

৫০টি ট্র্যাপিং ক্যামেরা, শুরু বাঘরোল সমীক্ষা

অত্যাধুনিক ৫০টি ক্যামেরাকে হাতিয়ার করে ফিশিং ক্যাটের ওপর সমীক্ষা শুরু করা হল। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, জুলোজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া এবং পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য নিয়ে কর্মরত জনকল্যাণকারী সংস্থা নিউজ-এর উদ্যোগে হাওড়ার ডোমজুর, জগতবল্লভপুর, পাচলার মতো জায়গায় সমীক্ষা শুরু করল আট সদস্যের একটি দল।

সংরক্ষিত এলাকার বাইরে গোটা রাজ্যে ফিশিং ক্যাটের অবস্থা কি এবং সংখ্যা কত? তা নিয়ে নির্ভরযোগ্য সমীক্ষা এই প্রথম। পায়ের ছাপ ও মলের প্রকারভেদ বাদ দিয়ে প্রধানত ট্র্যাপ ক্যামেরার উপর নির্ভর করে সমীক্ষাও রাজ্যে এই প্রথম।

পোশাকি নাম বাঘরোল। এ ছাড়া মেছোবিড়াল, গোবাঘা বা বাঘডাশা নামেও পরিচিত এই প্রাণী। চেহারায় সাধারন বিড়ালের প্রায় দ্বিগুন, ছাই রঙের খরখরে লোমশ শরীর। মাথা থেকে কাদের দিকে লম্বা টানা ডোরা, শরীরের পাশের দিকটায় এবার ছোপ ছোপ। ডোরা আছে মুখে, পেটের দিকটা সাদাটে। সাধারনত নিশাচর এবং জলাশয়ের কাছাকাছি অঞ্চলে বসবাসকারী। এই প্রাণীই বাংলার ‘স্টেট অ্যানিম্যাল’।

বিভিন্ন অঞ্চলে এই প্রাণীর অস্তিত্ব ও সংখ্যা নির্ণয় করার কাজ হয়েছে ঠিকই, কিন্তু, গোটা রাজ্যের সংরক্ষিত এলাকার বাইরে এই প্রাণীর অবস্থা জানতে সর্বাঙ্গীণ সমীক্ষা এই প্রথম।