Latest News

December 24, 2017

Bengal Govt forms committee for further financial transparency

Bengal Govt forms committee for further financial transparency

Recently, Chief Minister Mamata Banerjee has been stressing a lot on financial transparency in the workings of various departments. Towards that end, the letter of credit system used by the State Government’s engineering departments to raise money is being done away with.

In the letter of credit system, the various engineering departments used to raise and spend money through the system cheques. In this system, the Treasuries Department was often kept in the dark.

Now, to make processes transparent, a committee has been formed with the director of Treasuries Department as the chairman.

The committee would contain several members of the State Finance Department – joint secretary, additional secretary, deputy secretary, deputy secretary in-charge of e-governance, additional director of Treasuries. Besides them it would contain financial advisors from the Public Works, Irrigation and Forest Departments, the superintending engineer of the PWD and the chief conservator of forests (from the Forest Department). A meeting of the committee would be held soon.

The Chief Minister has instructed all departments to bring about e-governance by January 1, 2018.

Source: Bartaman

 

সরকারি দপ্তরে লেনদেনে স্বচ্ছতা আনতে কমিটি গড়ল অর্থ দপ্তর

সরকারি দপ্তরে আগে ‘লেটার অব ক্রেডিট’ পদ্ধতিতে টাকা তোলা ও খরচ করা হত। ট্রেজারিকে অন্ধকারে রেখেই বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট চেকের মাধ্যমে সেই টাকা খরচ করত। সেই পদ্ধতি তুলে দিয়ে টাকা খরচের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা আনতে নতুন পদ্ধতি চালু করতে চলেছে অর্থ দপ্তর।

তার জন্য ডিরেক্টর অব ট্রেজারিসকে চেয়ারম্যান করে একটি কমিটি করা হয়েছে। সেই কমিটিতে পূর্ত, সেচ ও বন দপ্তরের ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইসারদের রাখা হয়েছে। রাখা হয়েছে পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনিয়ারকেও। সংস্কারের আরেকটি ধাপ হিসেবে এই কমিটি কাজ করবে বলে জানা গিয়েছে।

এছাড়াও ওই কমিটিতে সদস্য হিসেবে রয়েছেন অর্থ দপ্তরের যুগ্ম সচিব, ওই দপ্তরের ডেপুটি সেক্রেটারি, অর্থ দপ্তরের ই-গভর্ন্যান্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি সেক্রেটারি, অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর অব ট্রেজারিস, অর্থ দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব, বন দপ্তরের আর্থিক উপদেষ্টা, পূর্ত দপ্তরের আর্থিক উপদেষ্টা, সেচ দপ্তরের আর্থিক উপদেষ্টা, পূর্ত দপ্তরের সুপারিনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ার বা তাঁর উচ্চ পদমর্যাদার ইঞ্জিনিয়ার ও বন দপ্তরের চিফ কনজারভেটর। খুব শীঘ্রই এই কমিটির বৈঠক ডেকে রূপরেখা তৈরি করা হবে বলে অর্থ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খরচের দিকে বিশেষ নজর দিয়েছেন। তাঁর নির্দেশেই অর্থ দপ্তর প্রতিটি দপ্তরের টাকা তোলা ও খরচের ক্ষেত্রে নজরদারি শুরু করেছে। যে সব দপ্তর টাকা খরচ করতে পারেনি, সেই সব দপ্তর থেকে টাকা ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রত্যেকটি দপ্তরকে যে কোনও কাজের ক্ষেত্রে অনলাইনে আর্থিক লেনদেন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ই-গভর্ন্যান্সের উপরে জোর দেওয়া হয়েছে।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত ৪ ডিসেম্বর প্রতিটি দপ্তরকে আগামী ১ জানুয়ারির মধ্যে ই-গভর্ন্যান্স চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন। না হলে সেই দপ্তরকে টাকা দেওয়া হবে না বলে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

অর্থ দপ্তরে নানা ধরনের সংস্কার করা হয়েছে। অর্থ দপ্তরই প্রথম ইন্টিগ্রেটেড ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (আইএফএমএস) এবং ই-গভর্ন্যান্স চালু করেছে। সমস্ত লেনদেন কম্পিউটারের মাধ্যমে করতে নিচুতলার অফিস পর্যন্ত নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কী পদ্ধতিতে টাকা তোলা ও খরচ করা যাবে, তা এবার এই কমিটি সেই পরিকল্পনা করবে।