অক্টোবর ১৬, ২০১৯
গত আট বছরে খাদ্য দপ্তরের উল্লেখযোগ্য সাফল্য

গত আট বছরে গণবন্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে তৃণমূল কংগ্রেস সরকার বেশ কিছু সাফল্য আন্দোলন করেছে।
* একটি দিশারী প্রকল্প- ‘খাদ্যসাথী’ ২০১৬ সালের ২৭ জানুয়ারি কার্যকর হয়, এখন পর্যন্ত এই প্রকল্পে ৮.৮২ কোটি মানুষ নথিভুক্ত হয়েছেন। এই প্রকল্পের আওতাভুক্ত ৯০.৬ শতাংশ উপভোক্তাকে প্রতিমাসে কিলো প্রতি ২ টাকা দরে ৫ কিলো খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়।
* ৫০ লক্ষ মানুষকে বাজার মূল্যের অর্ধেক দামে খাদ্যশস্য প্রদান করা হয়।
* গত আট বছরে গণবণ্টন ব্যবস্থায় খাদ্যশস্য বরাদ্দের পরিমাণ বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
* সকলকে ডিজিটাল রেশন কার্ড প্রদান করা হয়েছে।
প্রতি মাসের প্রদেয় পরিমাণঃ
* চা বাগানের আবাসিকদের জন্যঃ ২ টাকা কিলো দরে ৩৫ কিলো খাদ্যশস্য
* আয়লা অধ্যুষিত অঞ্চলের জন্যঃ ২ টাকা কিলো দরে ১৬ কিলো খাদ্যশস্য
* সিঙ্গুরে চাষির পরিবারঃ ২ টাকা কিলো দরে ১৬ কিলো খাদ্যশস্য
* দার্জিলিঙের ৮ লক্ষ বেশী মানুষঃ ২ টাকা কিলো দরে ১১ কিলো খাদ্যশস্য
* জঙ্গলমহলের ৩৫ লক্ষের বেশী মানুষঃ ২ টাকা কিলো দরে ১১ কিলো খাদ্যশস্য
* আলিপুরদুয়ারের টোটোজাতিঃ বিনামূল্যে ১১কিলো খাদ্যশস্য
* দুর্গাপুজো, কালীপুজো, দীপাবলি, ঈদ, রমজান, ছটপুজোঃ খাবার তেল, ছোলার ডাল, ময়দা, চিনি দেওয়া হয় ভর্তুকিমূল্যে।
* গণ-বণ্টন ব্যবস্থা পরিচালনার ক্ষেত্রে সার্বিক সংস্কার, ব্যবহার হচ্ছে তথ্য-প্রযুক্তি।
* নেফটের মাধ্যমে কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বিক্রয়মূল্য সরাসরি প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
* সমবায় সমিতিগুলির মাধ্যমে ধান সংগ্রহের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট এজেন্সিগুলি বিক্রির তিন দিনের মধ্যে বিক্রয়মূল্য সরাসরি কৃষকদের প্রদান করছে।
* বন্ধ চা বাগানে মডেল ন্যায্যমূল্যের দোকান নির্মাণ।
* ই-প্রোকিওরমেন্ট সফটওয়্যারের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর ফলে কৃষকদের ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক যাবতীয় তথ্য ও আদান-প্রদানের বিবরণী নথিভুক্ত করা সম্ভব হয়েছে।
পরিকল্পনা খাতে ব্যয় বেড়েছে ৮০০ শতাংশ।
প্রায় ৬ হাজার তীব্র অপুষ্টি শিকার শিশু ও তাদের মায়েদের পুষ্টিগত সহায়তা (প্রতি মাসে ৫ কিলো চাল, ২.৫ কিলো গম, ১ কিলো মসুর ডাল ও ১ কিলো ছোলা) বিনামূল্যে দেওয়ার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ দপ্তরের সঙ্গে মিলিতভাবে একটি উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
মজুত করার ক্ষমতা সম্প্রসারণ করা হয়েছে ৬২ হাজার মেট্রিক টন থেকে ৬ লক্ষ মেট্রিক টনে।
নিঃশুল্ক সহায়তা দূরভাষের মাধ্যমে ব্যাপক অভিযোগ প্রতিবিধান ব্যবস্থা। ২৪X৭ কল সেন্টার খোলা হয়েছে, ১৮০০-৩৪৫-৫৫০৫ অথবা ১৯৬৭।