Bengal is soon to get a Rice Museum. The State Government is building the museum at Phulia in Nadia district.
The museum, which is under construction, would store 450 varieties of rice, including the aromatic varieties (like randhuni pagal, radha tilak, kanakchur, badshah bhog and others), those on the verge of extinction as well as those newly created in the State Government’s agricultural laboratories, for example, rice with more iron content, rice beneficial for anaemic women and children, etc.
The specialised rice varieties of the Sunderbans region, which are resistant to saline soil, would also find a place in the museum.
Each variety would have detailed information about it, like data on nutritional, production, the right environment to grow it, etc.
রাজ্যে তৈরী হচ্ছে ধানের অভিনব সংগ্রহশালা
এই প্রথম বাংলায় তৈরী হচ্ছে ধানের সংগ্রহশালা (মিউজিয়াম)। নদিয়া জেলার ফুলিয়াতে তৈরী হবে রাইস মিউজিয়াম। এর জন্য ৭১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছে কৃষি দপ্তর।
বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রায় ৪৫০ প্রজাতির ধান রাখা হবে এই সংগ্রহশালাটিতে। পুরনো ও স্থানীয় ধানগুলিকে ফিরিয়ে আনতে এই পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। এছাড়া পরিবেশ ও জলবায়ুর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে রাজ্য কৃষি গবেষণাগারগুলিতে যে নতুন প্রজাতির ধান উৎপাদন করা হচ্ছে সেগুলোও পাওয়া যাবে এই সংগ্রহশালায়।
রাঁধুনি পাগল, রাধা তিলক, কনকচূড়, বাদশাভোগের মত সুগন্ধি ধান যেমন থাকবে তেমনই থাকবে সদ্য তৈরী গোসাবা – ১ নতুন প্রজাতির ধান। সুন্দরবন অঞ্চলের উৎকৃষ্ট মানের এই ধানের সংগ্রহও জায়গা পাবে এই সংগ্রহশালায়।
কৃষি দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, সংগ্রহশালায় প্রত্যেক প্রজাতির ধানের খাদ্যগুণ, উৎপত্তি, কোন জলবায়ুতে উৎপাদন বেশি হতে পারে, কিভাবে এইসব প্রসিদ্ধ চালের গুনমান ভালো করা যায়, কিভাবে ধানের বীজ সংরক্ষণ করা হয়, কিভাবে উৎপাদনশীলতা বাড়ানো যায় এই সংক্রান্ত গবেষণালব্ধ বর্ণনাও থাকবে এই সংগ্রহশালায়।
কিছু প্রজাতির চাল আছে যাতে লোহার উপাদান বেশি। মহিলা ও শিশুদের মধ্যে যারা রক্তাল্পতায় ভুগছে তাদের জন্য এই চাল খুব উপকারী। এইসব চালও থাকবে সংগ্রহশালায়।