প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিভাবে মোকাবিলা করতে হয়, ফের দেখিয়ে দিল রাজ্য
নবান্নে কন্ট্রল রুমে বিনিদ্র রাত, সকালে দুর্গতদের পাশে মমতা
এক বড় প্রাকিতিক বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পেল বাংলা। যেভাবে বন্যার আশঙ্কা তৈরি হয়ছিল তা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। গভীর নিম্নচাপ এর জেরে যে পরিমান বৃষ্টি গত কয়েকদিনে বাংলায় হয়েছে, তাতে মানুষের দূর্ভোগ আরও অনেক বেশি হওয়ার আশঙ্কা ছিল। তবু যে পরিমান দুর্যোগ হয়েছে তা-ও ভয়ংকর। মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বাংলার জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন বলেই এই দুর্যোগেও মানুষের দুর্ভোগ তুলনামূলকভাবে কম হয়েছে।
বিলেতের মাটিতে ইতিহাস মমতার
লন্ডনের লোকার্নো স্যুইটে ঐতিহাসিক বক্তৃতা, বাকিং হাম প্যালেসে প্রিন্স অ্যান্ডরুর সাথে বৈঠক
রাজ্যের গরিব মানুষের স্বার্থ কোনও ভাবে ক্ষুণ্ণ না করেই রাজ্য সরকার শিল্প স্থাপনের ব্যাপারে সবরকম সহযোগিতা করবে।
মানুষের মহাসাগরে মমতা
১৬-য় ইতিহাস গড়বে মা-মাটি-মানুষ
তৃণমূল কংগ্রেস মানুষকে সঙ্গে নিয়ে একা লড়বে। মর্যাদার সাথে লড়বে। মাথা উঁচু করে লড়বে। কারও দয়া-ভিক্ষা চাইনা। দয়া চাই শুধু মানুষের। তাদের দোয়া – আশীর্বাদ চাই। সিপিএম মনে রাখবে তোমাদের যা ছিল , তাও যাবে। তৃণমূল বিজেপির কাছে মাথা নত করেনি, করবেও না।
বিশ্বকে পথ দেখাল বাংলা
ঐতিহাসিক সাফল্যের সঙ্গে শততম প্রশাসনিক পর্যালোচনা বৈঠক। উন্নয়নের লক্ষে সারা পৃথিবীতে এমন কর্মসূচী নজিরবিহিন। কাজ কিভাবে করতে হয় দেখিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী
পৃথিবীতে উইমেন এম্পাওয়ারমেনট বলে একটা কথা চালু আছে। এই বাংলাতেই তার সুচনা হয়েছিল। নারী শিক্ষার শুরু এই বাংলাতেই। লন্ডন সফরে শিক্ষা কশেত্রে মউ স্বাক্ষরিত হবে। রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সাথে ব্রিটেনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির যোগাযোগ আরও বাড়বে।
কর্মযজ্ঞে ইতিহাস গড়ল বাংলা
বীরভূমে সম্পন্ন হল ৯৯ তম প্রশাসনিক বৈঠক
ঠিক চার বছর আগে ৩৪ বছর পর বাংলায় পরিবর্তন হয়েছিল। মা-মাটি-মানুষের আশীর্বাদ কে পাথেয় করে জন নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্বার গণ আন্দোলনের জেরে বাংলায় পরিবর্তন সম্ভব হয়েছিল।
কর্ম সংস্থানের জোয়ার , বাংলায় আরও ২ লক্ষ নতুন নিয়োগ
আমরা মানুষের কাছে দায়বদ্ধ জনতার দর্বারে বললেন মমতা
গণতন্ত্রে মানুষই বিচারক। তারাই সিদ্ধান্ত নেবেন। গত চার বছরে তৃণমূল কংগ্রেস বিপুল কাজ করেছে। আমরা মানুষের সেবা করেছি।
উন্নয়নে ইতিহাস গড়লেন মমতা
শততম প্রশাসনিক বৈঠক আসন্ন- কাজের স্রোতে বাংলা
বাংলার জননেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে শততম প্রশাসনিক বৈঠকের মুখে রাজ্য। উত্তরবঙ্গ সফরে গিয়ে পরপর চারটি প্রশাসনিক বৈঠক করেছেন তিনি। শিলিগুড়িতে সেরেছেন ৯৭ তম প্রশাসনিক বৈঠক। দার্জিলিং জেলাকে নিয়ে এই বৈঠক। জননেত্রী ঠিক করেছেন তার শততম প্রশাসনিক বৈঠকটি হবে বর্ধমানে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বলিষ্ঠ উদ্যোগে অবশেষে স্বাধীনতার সূর্য ছিটমহলে
মৈত্রীর অপর নাম মমতা
ছিটমহল বিনিময়ের জন্য ভারত – বাংলাদেশ স্থলসীমান্ত চুক্তির পর এই উপমহাদেশে এখন মৈত্রীর অপর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৪৭ সালে ইন্দিরা- মুজিব চুক্তির পর ৪১ বছরে গঙ্গা ও পদ্মা নিয়ে অনেক জল বয়ে গেলেও ছিটমহল বিনিময় বাস্তবায়নের পথে এগোয়নি। ভারতীয় সংসদে এই চুক্তি অনুমোদন পায়নি। কিন্তু ৪১ বছরের এই গভীর ও জটিল জট এক লহমায় কেটেছে বাংলার জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চুক্তিটি রুপায়নে সম্মতি দেওয়ার।
ক্ষুদ্র শিল্পে মুখ্যমন্ত্রীর বলিষ্ঠ পদক্ষেপ, ৩৭ হাজার কোটি টাকার লগ্নি
রাজ্যে ৬ লক্ষ কর্মস্থান
রাজ্যের শিল্পকে নয়া দিশা দিয়েছেন তিনি। সেই পথে আরও এগিয়ে গিয়েছে রাজ্যের শিল্পায়ন। পুরনো শিল্প বিরোধী ভাবমূর্তি পিছনে সরিয়ে তিনি বাংলায় এনে দিয়েছেন নতুন শিল্প যুগ। মাত্র চার বছরেই রাজ্যের শিল্পের ভাবমূর্তি পরিবর্তন করে দিয়েছেন তিনি। দেশ বিদেশের শিল্প পতিরা রাজ্যে বিনিয়োগ করছেন। বিপুল কর্মসংস্থান করেছেন রাজ্যের যুবক-যুবতীদের জন্য।
সবার আগে মানবধর্ম
যিনি সবাইকে নিয়ে চলেন, তিনিই প্রকৃত দেশ নেতা
এই দেশ সবার জন্য। সব ধর্মের মানুষের জন্য। এখানে কেউ আলাদা নয়। সবাই একসঙ্গে এই দেশে রয়েছেন। দেশটা যেমন হিন্দুর, তেমনই মুসলমানের, তেমনই যে কোন মানুষেরও।