জঙ্গলমহলে উন্নয়নে ইতিহাস
জঙ্গলকন্যা ও লাল্গড় সেতুর উদ্বোধনে মুখ্যমন্ত্রী, লকশাধিক মানুষের প্লাবনে বিরোধীদের কড়া জবাব
উন্নয়নের ইতিহাস হল জঙ্গলমহল। রেকর্ড গড়ল নয়াগ্রাম। ভরসাঘাটে সুবর্ণরেখা নদীর ওপর তৈরি ১৪৭২ মিটার দীর্ঘ সেতু বদলে দিল যোগাযোগের মানচিত্র। কলকাতার সাথে দুরত্ব এক ধাক্কায় কমিয়ে দিল এই সেতু।
ঘরে ঘরে ২ টাকা কেজি চাল
ঐতিহাসিক খাদ্য সাথী প্রকল্পের সূচনা
মাত্র সাড়ে চার বছরে যে কাজ করেছি কখনও টা হয়নি। এরপরও কিছু মানুষ উন্নয়ন দেখতে পাচ্ছেন না, কুৎসা করছেন, দেখেও না দেখার ভান করছেন।
বঙ্গ বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী
বিশ্ববঙ্গ শিল্প সম্মেলনে ২ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি লগ্নি
বঙ্গ বাণিজ্যে লক্ষ্মী এনে দিয়েছেন তিনি। দেখিয়েছেন শিল্পায়নের নয়া পথ। গতি দিয়েছেন বিনিয়োগের ধারাকে। শিল্প-বন্ধ্যা পশ্চিমবঙ্গে লগ্নির জোয়ার বইয়ে দিয়েছেন তিনি। শুধু দেশ নয়, আন্তর্জাতিক দুনিয়াও যে এই বঙ্গে লগ্নিতে আগ্রহী তা আরও বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে। বাংলা কাজ করছে।
শিল্পায়নের গন্ত্যব্যই বাংলা
বিশ্ববঙ্গ সম্মেলনে নক্ষত্র সমারোহ, এলেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী, ব্রিটেন ও বাংলাদেশের মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও ৫০টি দেশের রাষ্ট্রদূত মধ্যে
মমতার কাজেই এগোচ্ছে রাজ্য
দেশের মধ্যে প্রথম ই-গভর্ন্যান্স চালু করে প্রশাসনিক স্বচ্ছতায় নজির গড়েছে জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন মা-মাটি-মানুষের সরকার।
এগিয়ে বাংলাই
কাজ কীভাবে করতে হয় দেখিয়ে দিলেন মমতা
২০১১ সালে ১৩ মে বাংলার মা–মাটি–মানুষের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত প্রতিফলিত হয়েছিল। মানুষ ৩৪ বছরের অপশাসন, অত্যাচার, অবিচার মুছে মহাকরণে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জননেত্রী, মা–মাটি–মানুষের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেসের মন্ত্রিসভা। জননেত্রী যেদিন দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তখন দেনার দায়ে ডুবে বাংলা। ৩৪ বছরের সিপিএমের লুঠপাটে দেনার দায়ে বিকিয়ে গিয়েছিল বাংলা।
নন্দীগ্রামে সংগ্রামী মাটি থেকে ফের বাংলা জয়ের শপথ মমতার
বড়দিনে ঐক্য, সহিষ্ণুতার বার্তা জননেত্রীর
বড়দিনের উৎসবে দেশ জুড়ে সহিষ্ণুতার বার্তা ছড়িয়ে দিলেন জননেত্রী তথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, “বড়দিন হল আলোর উৎসব। মানুষের উৎসব। সহিষ্ণুতার উৎসব। বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যই হল আমাদের সবথেকে বড় শক্তি”।
কেন্দ্রের বঞ্চনা মানব না
বাংলার দাবি নিয়ে দিল্লির দরবারে ফের সরব মুখ্যমন্ত্রী
বছরে ২৮ হাজার কোটি টাকা সুদ কাতছে কেন্দ্র। বাম আমলের পাপের বোঝা কেন নেবে রাজ্য?পাট ও চা শিল্পে সঙ্কট কাটাতে অবিলম্বে কেন্দ্রকে ব্যবস্থা নিতে হবে।গরিবদের জন্য সামাজিক প্রকল্প বন্ধ করা যাবে না। জাতীয় সরক অবিলম্বে সংস্কার করতে হবে।উন্নয়ন তালিকায় দক্ষিণেশ্বর, বেলুরমঠ বাদ পড়ায় ক্ষুব্ধ নেত্রীর নালিশ প্রধানমন্ত্রীকে।
জঙ্গলমহলে উন্নয়নের উৎসব
আরও চাকরি, আরও কাজ, আরও প্রকল্প
জঙ্গলমহল আজ হাসছে। ভোটের আগেই তিনি বলেছিলেন, এক মাসের মধ্যে জঙ্গলমহলে শান্তি ফেরাবেন। তিনি পেরেছেন। মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর গত সাড়ে চার বছরে তিনি বার বার জঙ্গলমহলে গিয়েছেন। বারবার জঙ্গলমহল তার উপস্থিতিতে আনন্দে মেতেছে। কয়েকদিন আগেই তিনি সভা করলেন বান্দোয়ানে।
সহিষ্ণুতার স্লোগান মমতার
‘আমি মন্দিরে যাই, মসজিদে যাই, গির্জায় যাই, গুরুদ্বারে যাই, বৌদ্ধ মঠে যাই, জৈন মন্দিরে যাই’
আমরা ভারতের জনগণ, ভারতকে একটি সার্বভৌম, সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে এবং এর সকল নাগরিককে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায়বিচার; চিন্তার, মতপ্রকাশের, বিশ্বাসের, আস্থার ও ধর্মাচরনের স্বাধীনতা, সামাজিক প্রতিষ্ঠা ও সুযোগের সাম্য সুরক্ষিত করতে এবং তাদের সকলের মধ্যে সৌভাতৃত্বের বন্ধন গড়ে তুলতে ব্যক্তির ভ্রম এবং জাতির একতা ও সংহতি সুনিশ্চিত করতে আমাদের সংসদে আজ ২৬শে নভেম্বর, ১৯৪৯ তারিখে এতদ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করছি, বিধিবদ্ধ করছি এবং আমাদের অর্পণ করছি।
সহিষ্ণুতার অপর নাম বাংলা
দুর্গাপুজো, মহরম, কালীপুজো, ছটপুজো, জগদ্ধাত্রী পুজোয় উতসবমুখর রাজ্য, শুভেচ্ছা মুখ্যমন্ত্রীর, প্রস্তুতি বড়দিনের
সর্বধর্ম সমন্বয়ের মাটি বাংলা। এ মাটিতে হিন্দু, মুসলিম, শিখ, খ্রিস্টান সবার সমান অধিকার। উতসবের সময় সবাই সবার পাশে। এখানে কোন জাত ধর্মের বিভেদ নেই। সহিষ্ণুতার অপর নাম বাংলা । রবীন্দ্র, নজরুলের এই বাংলায় যথার্থ অভিভাবক জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।