মানুষের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ : মুখ্যমন্ত্রী
গণতন্ত্র মানে গণতন্ত্রের নামে কারফিউ নয়, গণতন্ত্র মানে উৎসব। স্পিকার নির্বাচনের পর গণতন্ত্রের পীঠস্থান বিধানসভার অধিবেশন কক্ষে দাঁড়িয়ে নির্বাচন নিয়ে এমনই মন্তব্য করেছেন বাংলার জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাম না করে নির্বাচন কমিশনের দিকে কটাক্ষ করে জননেত্রীর বার্তা, রীতিমতো কারফিউ জারি করে ভোট করানো হয়েছে। উপযুক্ত ফোরামেই তৃণমূল এর জবাব দেবে।
স্বপ্নপূরণ করব বাংলার, মমতার যাত্রা শুরু হল
শপথের পর মুখ্যমন্ত্রী
আজ বাংলার মানুষের পথ চলা শুরু হবে নতুন সকালের শপথ নিয়ে। নানা দেশের অনেক সম্মানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের উপস্থিতিতে বাংলা আজ গর্বিত হবে, আবারও। আমরা কৃতজ্ঞ, আমরা ধন্য। আবার নতুন করে কাজ শুরু করার আগে মানুষের দোয়া, শুভকামনা আর সহযোগিতা প্রার্থনা করি। জয় হোক মানুষের। জয় জয় জয়… জয় হে।
মমতার পাশেই মা-মাটি-মানুষ
কুৎসা, ষড়যন্ত্র রুখে বাংলায় গণতন্ত্রের উতসব
২০১১। বাংলায় একটি আলকিত জুগের সূচনা করেছিলেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিপুল জনসমর্থন নিয়ে তিনি বাংলায় গড়েছিলেন প্রথম মা-মাটি-মানুষের সরকার।
২০১৬। সেই আলোকিত যুগের দ্বিতীয় পর্বের সূচনা হতে চলেছে বাংলায়। সেই জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই। জননেত্রীর পাশেই বাংলার মা-মাটি-মানুষ।
মমতার পাশেই জনতা
ষষ্ঠ দফা ভোটের শেষ প্রচারে জননেত্রীকে ঘিরে জনজোয়ারে ভেসে গেল দক্ষিণ কলকাতা। বিরোধীদের যাবতীয় কুৎসা ও অপপ্রচারকে ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে মহানগরবাসী জানিয়ে দিলেন, রাজ্যের সিংহভাগই রয়েছে মা-মাটি-মানুষের সঙ্গে। ১৮ থেকে ৭৮ সব বয়সের নারী-পুরুষ জননেত্রীর সঙ্গে পা মিলিয়েছিলেন, তেমনই যাদবপুর থেকে গড়িয়াহাট রাস্তার দুপাশে দুপুর থেকে অপেক্ষা করছিলান হাজার হাজার বাসিন্দা।
ভোটবাক্স খুললেই শুধু মিলবে জোড়াফুল
অপমান, কুৎসার জবাব দেবেন মানুষঃ জননেত্রী
বাংলার বিধানসভা নির্বাচনে মাঝপর্বে এসে প্রচারে যতটা এগিয়ে রয়েছেন জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিরোধীরা তার থেকে কয়েকশো যোজন দূরে। জননেত্রীর নেতৃত্বে তৃণমূল যতটা গোছানো, ততটাই অগোছালো বিরোধী শিবির।
নববর্ষে নবজাগরণের শপথ
বাংলা জুড়ে গণতন্ত্রের উতসব, মা-মাটি-মানুষকে মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা
কারা গণতন্ত্রের কথা বলছে যারা ৫৫ হাজার মানুষকে খুন করেছে? ধানতলা, বানতলা, সিঙ্গুর, মরিচঝাঁপি, সাঁইবাড়ি, নেতাই করেছে। গণতন্ত্র তো আমরাই ফিরিয়েছি। কারা ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলছে? যারা ধর্ম মানে না, তারা? সিপিএম-কংগ্রেস-বিজেপিকে মানুষ রাজনৈতিকভাবে কবরে পাঠাবে। জয় হবে মা-মাটি-মানুষের।
মমতার আবেদন, বাংলায় শান্তিতেই ভোট
গণতন্ত্রের উতসব জঙ্গলমহলে
আসল মানুষ আমার সঙ্গে। গোটা বাংলাই আমার পরিবার। মানুষ আমার সঙ্গে আছে বলেই ওরা এত ভয় পাচ্ছে। আপনাদের অনুরোধ, রাজ্যের এই বিপুল উন্নয়ন চাপা দিতে অজস্র ব্যক্তি কুৎসা ও চরিত্রহননের চেষ্টা করছে। আপনারা আমাদের সঙ্গে আছেন বলেই বাংলার উন্নয়নের দায়িত্ব ফিরে পাব বলে আজ আমরা এত আত্মবিশ্বাসী।
জঙ্গলমহলে জনজোয়ারে জননেত্রী
এই জোটটার পিছনে রয়েছে অন্য কারণ। আদর্শ জলাঞ্জলি দেওয়া হয়েছে সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক আবার সাংসদ হবেন বলে। কংগ্রেসের এক নেতাও রাজ্যসভায় যাবেন বলে এর পিছনে রয়েছেন।
অনৈতিক ঘোঁট
অত্যাচারী সিপিএমের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট প্রত্যাখ্যান করবেন বাংলার সংগ্রামী মানুষ
অনৈতিক ঘোঁট। বাংলার লজ্জা।মাত্র কয়েকটা আসনের লোভে যে কায়দায় এ রাজ্যের কতিপয় কংগ্রেস নেতা সিপিএমের পা ধরল তার জন্য ধিক্কার। এর জবাব দেবে বাংলার সংগ্রামী জনতা। ভোটবাক্সে তৃণমূল কংগ্রেসকে জিতিয়ে বাংলার মানুষ দেখিয়ে দেবে এ রাজ্যে কোনও অনৈতিক, অসভ্য শক্তির জায়গা নেই।
৭০ লক্ষ কর্মসংস্থান রাজ্যে
উ९কর্ষ বাংলা, এগিয়ে বাংলা, বিশ্ব বাংলা
যারা বলছেন বাংলা পিছিয়ে গিয়েছে তাঁরা ভুল বলছেন। তাঁদের চোখেও পড়েনি এই চার বছরে বাংলা কোথায় এগিয়ে গিয়েছে। বাংলার কাছে ছুটে আসছে গোটা দেশ। সাড়া পৃথিবী এখন বাংলার দিকে তাকিয়ে – মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়