The AAP raises serious questions about BJP-CBI nexus to protect Amit Shah. We are sharing what we received from AAP:
The Sohrabuddin-Kauser Bi-Tulsiram Prajapati murder trial would be a test case to measure how robust, fair and efficient our criminal justice system is. Sohrabuddin was killed not because he was a criminal. Or because the law agencies saw him as a threat to public order. He was killed because he had become inconvenient for his handlers in the government machinery.
He was a classic example how system patronizes criminals and uses them for personal gains of political functionaries in power. That’s why it’s important that not just the lowly inspectors and constables who pulled the triggers but also those who used policemen as henchmen are also brought to justice.
The Sohrabuddin trial would also be a litmus test for the CBI whose credibility is at an all all time low. Unfortunately the agency is allowing itself to be used as a puppet to erase the criminal past of the BJP president.
Some seminal questions about CBI’s conduct in the ongoing court proceedings in a Special CBI court in Mumbai:
- Why did the CBI not appoint a special public prosecutor to oppose Amit Shah’s discharge application in a Mumbai court?
- Why did the investigating agency not mention key facts of the case in its application to oppose Shah’s discharge application?
- Why did it conceal the fact that Shah was the key conspirator and main accused as per its own chargesheet filed in court?
- CBI counsel merely argued for 15 minutes as against Shah’s arguments which continued for three days.
- The lackadaisical approach of the CBI in Amit Shah’s case raises very serious questions on the functioning of the premier investigation agency
- CBI is being misused and manipulated to erase the criminal past of BJP president Amit Shah
From all accounts it appears that a sinister conspiracy is underway to let BJP national president Amit Shah off the hook in the ongoing case of the cold-blooded murders of Sohrabuddin, his wife Kauser Bi and Tulsiram Prajapati who was a crucial eye- witness to their abductions.
Under Mr Ranjit Sinha, the CBI filed an extremely limp submission in response to Amit Shah’s discharge application before the Special CBI judge in Mumbai. The submission was made before his retirement.
Even under the new CBI director the CBI has fashioned its arguments to provide Amit Shah escape passage from the ongoing criminal trial. Shockingly, the CBI has till date not appointed a special public prosecutor in the Sohrabuddin-Tulsiram case.
On 15 December, the CBI counsel argued for just 15 minutes in response to three days of vigorous arguments by Amit Shah’s legal team as to why Shah should not stand trial in the triple murder case which also includes allegations of rape and extortion. CBI did not oppose the permanent exemption granted to Amit Shah by the CBI court earlier this year. Also the agency has not gone into an appeal against the bail granted to other accused police officers including former Gujarat ATS DIG DG Vanzara.
The trenchant refusal of the BJP government to sack Ranjit Sinha from the post of CBI director despite damning evidence of corruption against him had baffled many.
Now the information procured by the Aam Aadmi Party reveals that under Ranjit Sinha the CBI presented an extremely weak case against former Gujarat minister of state for home, Amit Shah, the prime accused in the killings of Sohrabuddin and Tulsiram Prajapati before the Special CBI court in Mumbai.
In its submission before the court the CBI sang a different tune than it had been maintaining all along. Earlier in its chargesheets the CBI had called Shah as the lynchpin of the conspiracy to eliminate the three victims. The CBI had also accused Shah of being the kingpin of an extortion racket he operated in league with certain police officers of the Gujarat police and gangsters like Sohrabuddin.
The killing of Sohrabuddin was a result of the extortion business run by Shah, as per the CBI chargesheets. CBI had also accused Shah of ordering the killings of kauser Bi and Tuliram Prajapati who were crucial eyewitnesses to the abduction and illegal detention of Sohrabuddin.
Shah had allegedly shuffled the police officers around just days before Prajapati was gunned down. The transfers were affected so that Shah’s henchmen could be deployed in critical position from where then they carried out the killing of Prajapati who was threatening to reveal the full truth.
The CBI at every stage of the investigation and at every forum had asserted that the conspiracy began and ended with Shah. The agency also accused him of obstructing the investigation and destroying critical evidence. Shah had allegedly ordered the abduction of a crucial witness while the former was in judicial custody. To support its case the CBI had recorded statements of several eyewitnesses which include senior Gujarat police officers, businessmen and members of the Sohrabuddin gang.
Some of these statements were recorded before a judicial magistrate making them admissible in a court of law. Besides the agency had cited documentary and circumstantial evidence like Shah’s cellphone records.
A few months back Shah filed a 150 page long discharge application in the CBI court. One would have reasonably expected the CBI to vigorously present its case against Shah and oppose his application through vehement arguments. In the first and second weeks of December the counsels for Amit Shah argued for 3 days and made a case that Shah should be discharged without facing the trial.
In response, shockingly the CBI counsel argued for just 15 minutes. The essence of CBI’s arguments were that the credibility and veracity of statements of witnesses cannot be decided at this stage and the same is the matter of trial when witnesses will depose before the trial judge.
Further, the CBI didn’t spell out the central role of Shah in the conspiracy that the agency had earlier made in its chargesheets and status reports submitted before the Supreme Court. The CBI presented Shah like any other accused in the case and not the prime conspirator that he has been shown as in the case papers. The agency didn’t even lay out the body of evidence against Shah.
The CBI arguments were merely technical and superficial in nature. The conduct of the agency raises serious questions about its independence autonomy. A wishy-washy approach against Shah leads to suspicion of an insidious conspiracy between the govt and the CBI to let Shah off the hook. The Special CBI court has reserved December 30 as the date to pass its order in Shah’s discharge application.
—
সোহরাবউদ্দিন-কউসার বি-তুল্সিরাম প্রজাপতি মার্ডার কেস ভারতীয় বিচার-ব্যবস্থার দক্ষতার এক নিদর্শন। সোহরাবউদ্দিন কে কেন মারা হয়েছিল? সে কি দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিপজ্জনক ছিল? সে কি কোনো অপরাধী ছিল?তাকে খুন করা হয়েছিল কারণ সরকারে তার পালকদের জন্য সে এক দাড়িয়েছিল। সোহরাবউদ্দিন এক আদর্শ উদাহরণ সেই সব অপরাধীদের যাদের রাজনৈতিক নেতারা কিংবা ক্ষমতাসীন সরকার ব্যবহার করে থাকেন নিজেদের কার্যসিদ্ধির জন্যে।
এই কারণেই, এই কেসে ন্যায় হওয়া খুব জরুরি, যাতে সেই সব উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসারেরা শাস্তি পান যারা পোষা গুন্ডার কাজ করেছেন। সোহরাবউদ্দিন ভুয়ো এনকাউন্টার কেস সিবিআইএর বিশ্বাসযোগ্যতার এক পরীক্ষা। খুবই দুঃখের বিষয় যে অতীতে সিবিআই বর্তমান বিজেপি সভাপতির হাতের পুতুল হিসেবে কাজ করেছে।
মুম্বাই এর বিশেষ আদালতে যে মামলা চলছে, তাতে সিবিআই এর ভূমিকা নিয়ে বহু প্রশ্ন উঠছে:
১. এই মামলায় সিবিআই আশ্চর্যজনকভাবে এখনো কোনো বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটার নিযুক্ত করেনি কেন?
২. অমিত শাহের মুক্তির আবেদন খারিজ করতে সিবিআই যে আবেদনপত্র দাখিল করেছিল তাতে এই মামলার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হয়নি কেন?
৩. সিবিআই চার্জশীটে উল্লেখ করে যে অমিত শাহ এই মামলার মূল অভিযুক্ত। সেটা তারা তাদের আবেদনপত্রে কেন বলেননি?
৪. অমিত শাহের পক্ষের শুনানি তিনদিন চলে, অথচ সিবিআই এর তরফের আইনজীবী মাত্র ১৫ মিনিট বক্তব্য রাখেন
৫. এই মামলায় সিবিআই এর নিরুত্সাহ আমাদের মনে উদ্বেগের সৃষ্টি করে ও এই তদন্তকারী সংস্থার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে
৬. অমিত শাহের বেআইনি ও অপরাধমূলক কার্যকলাপের ইতিহাস মুছে ফেলার জন্য অপব্যবহার করা হচ্ছে সিবিআই এর।
সোহরাবউদ্দিন হত্যাকান্ডে অমিত শাহকে বেকসুর খালাস করতে এক চক্রান্তর রচনা করা হয়েছে। তত্কালীন সিবিআই প্রধান রঞ্জিত সিনহার তত্ত্বাবধানে সিবিআই এর তরফে মুম্বাই আদালতে এক অতি দুর্বল হলফনামা হলফনামা পেশ করা করা হয়। বর্তমান সিবিআই প্রধানের আমলেও অমিত শাহকে আইনি ব্যবস্থা থেকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে কাজ করছে সিবিআই। এই মামলায় সিবিআই আশ্চর্যজনকভাবে এখনো কোনো বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটার নিযুক্ত করেনি!
১৫ই ডিসেম্বর শুনানি চলাকালীন সিবিআই এর তরফে মাত্র ১৫ মিনিট বক্তব্য পেশ করা হয়, অথচ অমিত শাহের পক্ষের আইনজীবিরা তিনদিন ধরে সওয়াল করেন। এই মামলা শুধু তিনজনের খুনের নয়, এতে জড়িত রয়েছে ধর্ষণ ও রাহাজানির মত গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ও। এ বছর এক সিবিআই আদালত অমিত শাহকে যে স্থায়ী রেহাই দেয়, সিবিআই তার ও কোনো বিরোধ করেনি। শুধু অমিত শাহ নন, এ মামলায় জড়িত অন্য পুলিশ অফিসারদের – গুজরাটের প্রাক্তন ডিআইজি বানজারা প্রমুখ – বেল এর বিরোধ ও করেনি সিবিআই।
বহু অভিযোগ থাকা সত্তেও রঞ্জিত সিনহাকে সিবিআই প্রধানের পদ থেকে অপসারিত করতে বিজেপির গড়িমসির কারণ কি?
আম আদমী পার্টি কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে যা প্রমানিত করে যে গুজরাটের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে বাঁচাতেই সিবিআই এক দুর্বল মামলা রুজু করে। অতীতে সিবিআই তাদের চার্জশীটে বলে যে সোহরাবউদ্দিন-তুল্সিরাম প্রজাপতি-কউসার বি হত্যাকান্ডের মূল চক্রান্তকারী অমিত শাহ। তারা এও অভিযোগ করে যে অমিত শাহ অবৈধ এক্সটরশন এর সাথে তিনি যুক্ত ছিলেন, এবং এই কাজে তার সহযোগী ছিলেন গুজরাটের বহু পুলিশ অফিসার।
সোহরাবউদ্দিনকে হত্যাকরা হয় অমিত শাহের বেআইনি কার্যকলাপ ধামা চাপা দেওয়ার জন্য, সিবিআই চার্জশীটে এমনটাই উল্লেখ রয়েছে। কউসার বি-তুল্সিরাম প্রজাপতি কে হত্যা করা হয় কারণ তারা ছিলেন সাক্ষী। প্রজাপতি হত্যার কিছুদিন আগেই বেশ কিছু রদবদল করা হয় পুলিশবাহিনীতে। অমিত শাহের বিশ্বাসযোগ্য অফিসারদের নিয়োগ করা হয় গুরুত্বপূর্ণ পদে। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ প্রমান ও সাক্ষী লোপাট করেন।
অতীতে সিবিআই প্রত্যেকটি বিচারালয়ে বলে যে এই হত্যাকান্ডের পরিকল্পনা থেকে নির্বাহ, সমস্তর জন্য দায়ী অমিত শাহ। তারা এই অভিযোগ ও করেন যে অমিত শাহ তদন্তে বাধা দিচ্ছেন ও বেশ কিছু প্রমান লোপাট করেছেন। সিবিআই এই অভিযোগও করে যে অমিত শাহ জেল হেফাজতে থাকাকালীন এক গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীর অপহরণের ঘটনাতেও জড়িত ছিলেন।
তাদের অভিযোগের সমর্থনে বেশ কিছু সাক্ষীর বয়ান নথিভুক্ত করে সিবিআই, তাদের বেশিরভাগই গুজরাটের পুলিশ অফিসার, ব্যবসায়ী ও সোহরাবউদ্দিনের লোক। এই প্রত্যেকটি বয়ানই এক ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে নেওয়া, তাই এগুলো সাক্ষ্যপ্রমাণ হিসেবে কোর্টে পেশ করা যায়। এছাড়াও তাদের কাছে বহু ডকুমেন্টারী ও সারকামস্টেনশিয়াল প্রমানও ছিল – যেমন অমিত শাহের ফোনের রেকর্ড।
কয়েকমাস আগে অমিত শাহ ১৫০ পাতার এক মুক্তির আবেদন জানান। যে কেউ আশা করবে যে সিবিআই এই আবেদনের বিরুদ্ধে এক শক্তিশালী বিরোধীযুক্তি তৈরী করবে। অমিত শাহের আইনজীবিরা তিনদিন ধরে সওয়াল করেন কেন শাহকে আদালতের বিচার ছাড়াই মুক্তি দেওয়া উচিত। সিবিআইএর তরফে সওয়াল করা হয় মাত্র ১৫ মিনিট। সিবিআই এর যুক্তি এই যে সাক্ষীদের বক্তব্যের বিশ্বাসযোগ্যতা এই মুহুর্তে বিচার করা যাবেনা।
চার্জশীট ও স্টেটাস রেপর্তে উল্লিখিত অমিত শাহের এই হত্যাকান্ডে ভূমিকার কোনো উল্লেখই ছিলনা সিবিআই এর তরফে সওয়ালএর সময়। তারা অমিত শাহকে মূল অভিযুক্ত হিসেবে পেশ তো করেনই নি, বরং তার বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণও পেশ করেননি।
অমিত শাহের বিরুদ্ধে সিবিআই এর বক্তব্য খুবই গতানুগতিক ও নিস্প্রভ। সিবিআই এর এহেন আচরণ তদন্তকারী সংস্থার স্বাতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এই হত্যাকান্ডে অমিত শাহের মুক্তির পথ মসৃন করতেই কি এই বিজেপি সরকার ও সিবিআই এর ষড়যন্ত্র? প্রশ্নের অবসান হবে ৩০শে ডিসেম্বর, যেদিন স্পেশাল কোর্ট অমিত শাহের মুক্তির আবেদন সংক্রান্ত মামলার রায় দেবে।
