Bengal Chief Minister Mamata Banerjee tore into the Gorkha Janmukti Morcha (GJM) supporters, stating that they aren’t listening to the court, even after it had passed an order citing the bandh was “illegal”.
“The board members of the State have formed a committee assuring that peace will prevail in the Hills as it will be their first priority to work on. The GJM supporters aren’t listening to the court, even after it had passed an order citing the bandh as illegal. I don’t know where they are getting the support from”.
She also sad that the “police did not fire”, but it was the protesters who fired.
Mamata Banerjee alleged that this violence was a “conspiracy” and that it had to stop, and that “the whole country is getting a bad name” because of the mindless violence by the protesters. However, she said, “the law will take its own course; we do not support vandalism and hooliganism”.
She added, “When the elections are nearing, why are they indulging in violence? Is it because they have lost all their credentials? I am ready to talk to them on this matter as we cannot support violation of the Constitution. The duty of a political party is to protect democracy”.
“We want peace and development in the Hills” while the protesters “have closed everything down”. She said that maintaining law and order was the responsibility of her Government. “We are the protectors of the Constitution; we will work courageously”.
She stressed the fact that the Government “always was and would always will be with the people of the Hills”.
Mamata Banerjee firmly hoped, “Let the bandh in the Hills come to an end; let peace return”.
She also announced that there will be an all-party meeting in Siliguri on June 22.
গতকাল হাই কোর্ট বলেছে এই বনধ বেআইনি, কিন্তু ওরা মানছে নাঃ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
পাহাড়ের বিষয় নিয়ে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তিনি বলেন, “পাহাড়ের শান্তি ও উন্নয়নের জন্য যেসব উন্নয়ন পর্ষদ আছে তাদের সঙ্গে আজ বৈঠক হয়েছে, ওনারা একটি কমিটি গঠন করেছেন পাহাড়ের শান্তির জন্য এটা গর্বের কথা। যা যা হচ্ছে এটা ষড়যন্ত্র। এসব অস্ত্র একদিনে আসছে না, অনেক দিন ধরে এসব জমা হয়েছে। পাহাড়কে এতদিন পিছিয়ে নিয়ে গেছে, এত টাকা অস্ত্র কোথা থেকে এল?”
তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “আমাদের জওয়ান কিরণ তামাং কে ওরা মেরেছে, উনিও পাহাড়ের বাসিন্দা, আমরা shocked। গতকাল হাই কোর্ট বলেছে এই বনধ বেআইনি, কিন্তু ওরা মানছে না। আমাদের অনেক মিডিয়া বন্ধুদের কিডন্যাপ করেছে, ওরাও বিপদের মধ্যে রয়েছে। ওরা এখন জাতীয় পতাকা ব্যবহার করছে গুণ্ডামির জন্য। জাতীয় পতাকা আমাদের গর্ব, ওরা তাতে বোম ছুড়তে পারে না। পুলিশের গাড়ি, হাসপাতাল, পঞ্চায়েত অফিস জ্বালিয়ে দিয়েছে, জল সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। মিডিয়াদের ব্ল্যাকমেল করছে, ওরা কোথা থেকে এত strength পাচ্ছে?”
পর্যটকদের দুরবস্থার ব্যাপারে তিনি বলেন, “বিভিন্ন জায়গা থেকে আসা পর্যটক এখন বিপদে রয়েছেন। জোর করে ওরা বিদেশী পর্যটকদের বের করে দিচ্ছে, এটা ওরা করতে পারে না। ওদের সাহায্য করা আমাদের কর্তব্য।”
পাহাড়ের বাসিন্দাদের ব্যাপারে তিনি বলেন, “স্কুল-কলেজ, পরিবহন, দোকানপাট সব বন্ধ, রেশন না পেলে খাবার কি করে পাবে মানুষ? আমরা সমগ্র রাজ্যের মানুষকে খাবার দিই।”
বিচ্ছিন্নতাবাদীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “৫ বছরে কি কাজ করেছে ওরা? যখন নির্বাচন আসছে তখন ওরা violence করছে, কারণ ওরা বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। রাজনৈতিক দলের কাজ গণতন্ত্রকে রক্ষা করা, কারো ওপর গুলি চালানো ওদের কাজ নয়। আইন আইনের পথে চলবে, আমরা vandalism, hooliganism সমর্থন করি না। আমরাও আন্দোলন করেছি, কিন্তু এভাবে নয়। Terrorist দের সঙ্গে এর যোগাযোগ রয়েছে, আমরা গোয়েন্দা সূত্রে জানতে পেরেছি। যারা গুণ্ডামি করছে তাদের পাহাড়ের লোক চায় না।”
সবাইকে সতর্ক করে তিনি বলেন, “এই সব ব্যাপারে আমাদের দেশের বদনাম হচ্ছে, এই ষড়যন্ত্রের শেষ হওয়া দরকার। মিথ্যে বলছে, ওদের কথা শুনবেন না। পাহাড় আপনার অধিকার, পাহাড়ের শান্তি, আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখুন। ওরা পাহাড়কে ধ্বংস করছে, বিক্রি করে দিচ্ছে। আমরা পাহাড়ের শান্তি, উন্নয়ন চাই, আজ ওরা সব বন্ধ করে দিয়েছে। এটা খুব serious বিষয়, আমরা এটা প্রতিরোধ করছি। ৮ তারিখ আমাদের ওপর আক্রমণের পরিকল্পনা করেছিল।”
তিনি সকলকে আশ্বস্ত করে বলেন, “২২ তারিখ শিলিগুড়িতে পাহাড়ে সর্ব দলীয় বৈঠক হবে। GJM রাজনৈতিক দল হলে আমরা ওদের সাথে আলোচনা করতাম। কিন্তু ওরা সংবিধান মেনে চলে না। আমরা সংবিধানের রক্ষক এবং আমরা সংবিধানের পথে চলি। আমরা পাহাড়ের সাথে ছিলাম, আছি, থাকব। পাহাড়কে সাহায্য করার জন্য, শান্তি রক্ষার জন্য যা যা দরকার আমরা করব। পাহাড়ের বনধ বন্ধ হোক, শান্তি ফিরে আসুক। আমরা সংবিধানের রক্ষক, আমরা সাহসিকতার সঙ্গে সব কাজ করব।”
যে গুজব ছড়ান হচ্ছে, সে ব্যাপারে সতর্ক করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “পুলিশ গুলি চালায়নি, ওরা নিজেরা গুলি চালিয়েছে।”
মুখ্যমন্ত্রী জানান ২২ তারিখ শিলিগুড়িতে সর্ব দলীয় বৈঠক হবে।